পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদের
পঞ্চবার্ষিকী(২০১৬-২০২১)পরিকল্পনা
পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদ
দেলদুয়ার, টাঙ্গাইল
পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (২০১৬-২০২১)
পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদ, দেলদুয়ার, টাঙ্গাইল
পঞ্চবার্ষিকী (২০১৬-২০২১) পরিকল্পনা
পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদ, দেলদুয়ার, টাঙ্গাইল
তথ্য সংগ্রহ ও পরিকল্পনা প্রণয়নে
পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদ
তথ্য সংগ্রহে সহযোগিতায়:
কৃষি, মৎস্য, প্রাণি সম্পদ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, জন-স্বাস্থ্য
স্বত্বঃ
পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদ
দেলদুয়ার, টাঙ্গাইল।
প্রকাশকালঃ
মার্চ, ২০১৬
চধহপযধনধৎংযরশ (২০১৬-২০২১) চধৎরশধষঢ়ধহধ
চধঃযৎধরষ টহরড়হ চধৎরংযধফ, উবষফঁধৎ, ঞধহমধরষ.
ওঝইঘ ঘঙ:
পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধিবৃন্দের পরিচিতি
ক্রমিক নং নাম ওয়ার্ড নং বর্ণনা
১ হানিফুজ্জামান লিটন চেয়ারম্যান
৫নং পাথরাইল ইউনিয়ন
২ ভজন কুমার বসাক সাধারণ আসন-১
৩ মো. আঃ রশিদ মিয়া সাধারণ আসন-২
৪ মো. আরফান আলী সাধারণ আসন-৩
৫ শাহীন সাধারণ আসন-৪
৬ মীর আনিছুর রহমান সাধারণ আসন-৫
৭ মনিরুল ইসলাম সাধারণ আসন-৬
৮ আলহাজ ইমান আলী সাধরণ আসন-৭
৯ শফিকুল ইসলাম সাধারণ আসন-৮
১০ সোনাউল্লাহ মিয়া সাধারণ আসন-৯
১১ ময়না বেগম সংরক্ষিত আসন-১
১২ লায়লা আজাদ সংরক্ষিত আসন-২
১৩ রুম্মান পারভীন সংরক্ষিত আসন-৩
পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সমন্বয় কমিটি
পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদ এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে কর্মরত সকল প্রতিষ্ঠান, স্টেকহেল্ডার ও সচেতন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিবর্গের সার্বিক সমন্বয়ে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা করা আবশ্যক। তাই সম্পূর্ণ কাজটি কোন একক প্রয়াসে সফল করা সম্ভব নয় । বিষয়টি বিবেচনা করে ইউনিয়ন পরিষদের আযোজনে ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে চেয়ারম্যান জনাব হানিফুজ্জামান লিটন এর সভাপতিত্বে পরিষদের সকল সদস্যবৃন্দ, সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ, স্ট্যান্ডি-ং কমিটির সদস্যবৃন্দ ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিবৃন্দের উপস্থিতিতে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা কর্মশালার মাধ্যমে অত্র ইউনিয়নে দীর্ঘ পাঁচ বছর মেয়াদি পরিকল্পনা (প্লানবুক) প্রনয়ন করার জন্য ১৫ সদস্য বিশিষ্ট পঞ্চ বার্ষিকী পরিকল্পনা সমন্বয় (পিসিসি) কমিটি গঠন করা হয়।
ইউনিয়ন পরিকল্পনা কমিটির পরিচিতি:
ক্রম নাম পদবী/ গ্রাম কমিটির পদ
০১ ভজন কুমার বসাক ইউপি সদস্য সভাপতি
০২ মো. আবুল কালাম আজাদ ইউ পি সচিব সদস্য সচিব
০৩ মো. মোখলেছুর রহমান উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সদস্য
০৪ মোঃ রফিকুল ইসলাম ভূইয়া উপসহকারী প্রকৌশলী সদস্য
০৫ আসমা বেগম ইউনিয়ন সমাজ কর্মী সদস্য
০৬ আলহাজ ইমান আলী ইউপি সদস্য সদস্য
০৭ মোঃ রফিকুল ইসলাম প্রধান শিক্ষক বিষ্ণুপুর স.প্রা. বিদ্যালয় সদস্য
০৮ আঃ রশিদ মিযা ইউপি সদস্য সদস্য
০৯ রুম্মান পারভীন ইউপি সদস্য সদস্য
১০ রেজাউল করিম মঙ্গলহোড় (সাংবাদিক) সদস্য
১২ রোকুনুজ্জামান ইউনিয়ন টিউবওয়েল মেকানিক সদস্য
১৪ মোঃ ফজলুল হক সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক সদস্য
১৫ মলয় চন্দ পাথরাইল সদস্য
নির্বাহী সারসংক্ষেপ
একটি প্রতিষ্ঠানের স্বকীয়তা, স্বায়ত্বশাসন, এবং এর কার্যকারিতা নির্ভর করে এর স্বাধীনভাবে চিন্তা করার ক্ষমতা, অংশগ্রহণমূলক পরিকল্পনা করা এবং তা বাস্তবায়নের নিজস্ব সঙ্গতি ও সহায়ক পরিবেশ কতটা বিদ্যমান তার উপর। এর আলোকে একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে ইউনিয়ন পরিষদের কথা বলতে গেলে দেখা যায় জনগণের সবচেয়ে কাছের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে ১৪৪ বছর আগে যাত্রা শুরু করলেও এর বিকাশ, সক্ষমতা ও কার্যকারিতা সেভাবে জনগণের আশা আকাঙ্খাকে আন্দোলিত করতে পারেনি। বস্তুত; বিগত প্রায় দেড়শত বছরের কাছাকাছি সময়ে এ প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব ও ভুমিকা বাড়লেও জনপ্রত্যাশা পূরণে তেমন কোন দৃশ্যমান রূপান্তর নেই। অবশ্য এ অবস্থার জন্য এককভাবে শুধু প্রতিষ্ঠানটিকে দায়ী করা যায়না এর বিকাশের সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সকল সেক্টর ও কর্তৃপক্ষের অনিচ্ছা বা অবহেলাও সমভাবে দায়ী, সেই সাথে রয়েছে আইনগত সীমাবদ্ধতা। স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন-২০০৯, ইউনিয়ন পরিষদের কার্যকারিতার ক্ষেত্রে আইনগত সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠার ব্যপারে একটি মাইল-ফলক। উল্লেখিত আইনটিতে বেশকিছু যুগান্তকারী বিধান এর সাথে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনাকে পরিষদের প্রথম এবং প্রধান কাজ হিসেবে রাখা হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদ আইনে পরিষদের গঠন কাঠামো, কার কি দায়িত্ব ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা রয়েছে। এছাড়া পরিষদের নিয়মিত কাজসমূহ - যেমন মাসিক সভা , ওয়ার্ডসভা, পদ্ধতিগতভাবে স্ট্যান্ডিং কমিটি গঠন ও সক্রিয় রাখা, বার্ষিক বাজেট প্রণয়ন ও উন্মুক্ত সমাবেশের মাধ্যমে তা ঘোষণা করার মত কাজগুলো কিভাবে করতে হবে তার নির্দেশনা রয়েছে। ফলে ইউনিয়ন পরিষদকে পদ্ধতিগত, দক্ষ ও পেশাদারিত্বের ভিত্তিতে কার্যকরভাবে পরিচালিত করার পথ সুগম হয়েছে। তবে পরিষদের পাঁচশালা পরিকল্পনা প্রণয়নের কাজটি বাস্তবে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষে এখনও সফলভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। মানুষের সার্বিক উন্নয়নের সামগ্রিক বিষয় এবং এর সাথে জড়িত স্থানীয় সকল সেক্টরগুলোকে সন্নিবেশিত ও সমন্বয় করে একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়নের কাজটি একাধারে অনুঘটকসুলভ নেতৃত্বের অন্য দিকে দক্ষ কারিগরি সহযোগিতারও দাবী রাখে।
ইউনিয়ন পরিষদের চলমান আইনের আলোকেই পরিষদকে একটি দক্ষ, পেশাদার ও পদ্ধতিগতভাবে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার মাধ্যমে সহ¯্রাব্দের লক্ষমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে ইতোমধ্যেই পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের সামর্থ্য বিকাশের জন্য প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা হয়েছে যেখানে তারা পদ্ধতিগতভাবে মাসিক সভা পরিচালনা, স্থায়ী কমিটি গঠন ও কমিটির সদস্যদের সামর্থ্য বিকাশ, উন্মুক্ত বাজেট অধিবেশন পরিচালনা, ওয়ার্ড সভা পরিচালনা এবং সবশেষে পাঁচশালা পরিকল্পনা প্রণয়নের ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ হয় এবং পাশাপাশি এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করে। প্রশিক্ষণ শেষে তারা এ বিষয়ে ভুমিকা রাখার অঙ্গীকার ও ব্যক্ত করেন। এরূপ প্রেক্ষিতে অলোয়াইউনিয়ন পরিষদ স্থানীয় উন্নয়নের লক্ষ্যে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা এবং এ পরিকল্পনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য এবং বার্ষিক উন্নয়ন পরিকল্পনা ও বাজেট প্রণয়নের ক্ষেত্রে দি হাঙ্গার প্রজেক্ট সহায়তার উদ্যোগ গ্রহণ করে। আগেই বলা হয়েছে যে, ইউনিয়ন পরিষদ আইন, ২০০৯ এর ৪৭ ধারার (ঘ) উপধারায় পরিষদ উহার এখতিয়ারভূক্ত যে কোন বিষয়ে উহার তহবিলের সঙ্গতি অনুযায়ী পাঁচশালা পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন মেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রস্তুত ও বাস্তবায়ন করার বিধান উল্লেখ রয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে চুড়ান্ত সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে এপ্রিল’২০১৪ মাসে অলোয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত মাসিক সমন্বয় সভায় ইউনিয়নের পাঁচশালা পরিকল্পনা প্রণয়নের আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। পরবর্তীতে ইউনিয়নের সকল স্টেকহোল্ডার প্রতিনিধিদের নিয়ে পরিকল্পনা বিষয়ক একটি কর্মশালার মাধ্যমে একটি পরিকল্পনা সমন্বয় কমিটি (পিসিসি) গঠন করা হয়। পিসিসি জুন- সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত চারমাস ধরে ইউনিয়নে অনুষ্ঠিত সবগুলো ওয়ার্ডসভা থেকে জনঅংশগ্রহণের ভিত্তিতে এলাকার সমস্যার অগ্রাধিকার সমুহ চিহ্নিত করে। সকল ওয়ার্ড থেকে অগ্রাধিকার চিহ্নিত হবার পর পিসিসি নেতৃত্বে তা বিশ্লেষণ করা হয় এবং বিভিন্ন স্ট্যাংডিং কমিটির সাথে সভার ভিত্তিতে তা যাচাই করে একটি ভিশন নির্ধারণ করা হয়। অন্যদিকে পরিষদের নিজস্ব ও সরকারি বরাদ্দের আলোকে সম্পদেরও একটি প্রত্যাশিত লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
ইউনিয়ন পরিষদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন বাস্তাবিক অর্থেই একটি চ্যালেঞ্জিং কাজ। কারণ কাজটি প্রথমবারের মতো হচ্ছে ফলে এ বিষয়ে মাঠ পর্যায়ে কাজের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন বিশেষজ্ঞের সহযোগিতা যেমন সীমিত অন্যদিকে জনপ্রতিনিধিদের কাছেও বিষয়টি একেবারেই নতুন অভিজ্ঞতা । সেই সাথে কোথাও কোথাও কিছু অসহযোগিতা ও অনাগ্রহেরও মুখোমুখি হতে হয়েছে। আবার পরিষদের চেয়ারম্যান, সকল সদস্য, সচিব এবং বেশ কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তার আন্তরিক সহযোগিতা কাজটিতে গতির সঞ্চার করেছে।
পাথরাইল ইউনিয়নের আপামর জনসাধারণ এ দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনাটির চুড়ান্ত ফলাফল পাবে এ প্রত্যাশাটাই স্বাভাবিক। তবে কাজটি পরিচালনায় যে উপলব্ধির জন্ম হয়েছে তা থেকে বলা যায়- মানব উন্নয়ন, অর্থনৈতিক অগ্রগতি প্রভৃতি জটিল এবং ব্যাপক সমস্যার সমাধান মূলত তৃণমূলেই সম্ভব। জনগণ যদি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের অগ্রাধিকার চিহ্নিত করে তা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে পারে এবং এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সুযোগ এবং তাদের ন্যায্য প্রাপ্য সম্পদ পেতে পারে ও তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, তবেই তারা তাদের নিজ দায়িত্ব ও সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের ভাগ্যোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে সক্ষম হবে। অতএব ইউনিয়ন পরিষদের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়নের ক্ষেত্রে অধিক মাত্রায় জনঅংশগ্রহণই একদিন প্রতিষ্ঠানটিকে সত্যিকার অর্থে জনগণের প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করবে।
মুখবন্ধ
গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায় ইউনিয়ন পরিষদ অতি প্রাচীন প্রতিষ্ঠান। ভৌগলিক অবস্থানগত সুবিধার জন্য পাথরাইল ইউনিয়নের দেলদুয়ার উপজেলার মধ্যে একটি গুরুত্ব পূর্ণ স্থান হিসাবে গড়ে উঠেছে। ফলে নানাবিধ কারনে এখানে ইউনিয়ন পরিষদ এর গুরুত্ব অনেক বেশি । এছাড়া জনগণের চাহিদা ও প্রত্যাশার সাথে সামঞ্জস্য রেখে উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য এই দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন খুবই প্রয়োজন ছিল। সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে ৩ নং অলোয়া ইউনিয়ন পরিষদের পঞ্চবার্ষিকী উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রকাশ করতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত ।
পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদের সম্মানিত সদস্যবৃন্দ, সচিব এবং সচেতন নাগরিক এর পরামর্শের ভিত্তিতে এবং সার্বিক সহযোগিতায় অত্র ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ড সভার মধ্যদিয়ে সকল শ্রেনীর জনসাধারনের সক্রিয় অংশগ্রহনের মাধ্যমে এলাকার সমস্যাবলী, চাহিদা, প্রয়োজনীয়তা ও সম্পদ সমূহ নিরূপন করা হয়। তাছাড়া পঞ্চবার্ষিকী উন্নয়ন পরিকল্পনার বইটি তৈরি করার জন্য কর্মশালার মাধ্যমে ১৫ সদস্য বিশিষ্ট পরিকল্পনা সমন্বয় কমিটি (পিসিসি) গঠন করা হয়। পরিকল্পনা সমন্বয় কমিটি (পিসিসির) সার্বিক সহযোগিতায় এবং ১৩টি স্ট্যান্ডিং কমিটি এবং অত্র ইউনিয়নে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর সাথে মত বিনিময়ের মাধ্যমে যাচাই বাছাই এর মধ্যে দিয়ে এলাকার সমস্যাবলী ও অগ্রাধিকার নিরূপন করে এ ধরনের একটি পঞ্চবার্ষিকী উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রকাশ করতে পেরেছি। এ পরিকল্পনাটি অত্র ইউনিয়নের একটি যুগান্তকারী মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। এই কার্যক্রমটি স্থানীয় সরকারকে আরও বেশি গতিশীল, শক্তিশালী ও জবাবদিহিমুলক করবে এবং কর আদায় ও স্থানীয় সম্পদের ব্যবহার সুনিশ্চিত করবে । যা একটি ইউনিয়ন পরিষদের উন্নয়ন কর্মকান্ডকে আরও বেশি তরান্বিত করতে সাহায্য করবে বলে আমার বিশ্বাস।
দীর্ঘমেয়াদি এ পঞ্চবার্র্ষিকী উন্নয়ন পরিকল্পনাটি ইউনিয়নের জনগণের এমডিজি ভিত্তিক একটি আদর্শ ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠায় এবং জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরনেও সক্ষম হবে বলে আমি মনে করি। পঞ্চবার্ষিকী উন্নয়ন পরিকল্পনা বইটি তৈরিতে কারিগরি সহয়তার জন্য ইউনিয়ন পরিষদের, নির্বাচিত প্রতিনিধি, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের অংশগ্রহণে যে পরিকল্পনা প্রণীত হয়েছে তা বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।
হানিফুজ্জামান লিটন
চেয়ারম্যান
৫নং পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদ
দেলদুয়ার, টাঙ্গাইল।
সূচিপত্র
প্রথম অধ্যায় পৃষ্ঠা
১) পরিপ্রেক্ষিত ১১
২) পরিকল্পনা প্রণয়ন প্রক্রিয়া ও কৌশল ১১
দ্বিতীয় অধ্যায়
৩) সাধারণ অবস্থা ও মানুষের জীবন ধারাঃ ১২
৪) ইউনিয়নের জনসংখ্যা ১২
তৃতীর্য় অধ্যায়
৫) ভূমি ও কৃষি ১৩
৬) ভূমির সাধারন অবস্থা ১৩
৭) কৃষির বর্তমান সাধারণ অবস্থাচিত্র ১৩
৮) শস্যের ধরণ অনুযায়ী প্রধান শস্যের উৎপাদন ১৩
৯) উৎপাদনে ব্যবহৃত কৃষি উপকরণের, প্রাপ্তি সহ কৃষির সমস্যা বিশ্লেষণ ও উন্নয়নযোগ্য দিকসমূহ ১৪
১০) কৃষি উন্নয়ন পরিকল্পনা (২০১৬-২০২১) ১৫
চতুর্থ অধ্যায়
১১) মৎস্য সম্পদ উন্নয়ন ১৭
১২) ইউনিয়নের মৎস্যসম্পদসংক্রান্ত তথ্য ১৭
১৩) মৎস্য সম্পদ উন্নয়নে সমস্যা বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকার ১৭
১৪) ইউনিয়নে মৎস্য খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা (২০১৬-২০২১) ১৮
পঞ্চম অধ্যায়
১৫) প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন ১৯
১৬) প্রাণি সম্পদ এর উন্নয়নে সমস্যার নিরিখে বিশেষ অগ্রাধিকার ১৯
১৭) ইউনিয়নে প্রাণি সম্পদ খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা (২০১৬-২০২১) ১৯
ষষ্ট অধ্যায়
১৮) শিক্ষা উন্নয়ন ২০
১৯) শিক্ষার উন্নয়নে সমস্যা বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকার নির্ণয় ২১
২০) ইউনিয়নে শিক্ষা উন্নয়ন পরিকল্পনা (২০১৬-২০২১) ২১
সপ্তম অধ্যায়
২১) স্বাস্থ্যসেবা ও পরিবার কল্যাণ ২৩
২২) স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে সমস্য বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকার নির্ণয় ২৪
২৩) ইউনিয়নে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উন্নয়ন পরিকল্পনা ২(২০১৬-২০২১) ২৪
অষ্টম অধ্যায়
২৪) স্যানিটেশন ও নিরাপদ পানি ২৬
২৫) ইউনিয়নের স্যানিটেশন ও পানি সরবরাহের বর্তমান অবস্থা ২৬
২৬) নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার সমস্যা বিশ্লেষণ ও বিশেষ অগ্রাধিকার: ২৬
২৭) ইউনিয়নে স্যানিটেশন ও পানি সরবরাহ খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা (২০১৬-২০২১) ২৭
নবম অধ্যায়
২৮) ইউনিয়নে দারিদ্র, সামাজিক কল্যাণ, নিরাপত্তা বেষ্টনী এবং দূর্যোগ ২৮
২৯) ইউনিয়নের দারিদ্র, সামাজিক কল্যাণ, নিরাপত্তা বেষ্টনী এবং দূর্যোগ পরিস্থিতির চিত্র ২৮
৩০) ইউনিয়নের দারিদ্র, সামাজিক কল্যাণ, নিরাপত্তা বেষ্টনী এবং দূর্যোগ পরিস্থিতির সমস্যা বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকার ২৯
৩১) ইউনিয়নের দারিদ্র, সামাজিক কল্যাণ, নিরাপত্তা বেষ্টনী এবং দূর্যোগ মোকাবেলার পরিকল্পনা (২০১৬-২০২১) ২৯
দশম অধ্যায়
৩২) পরিবেশ উন্নয়ন ও বৃক্ষরোপণ ৩১
৩৩) ইউনিয়নের পরিবেশ উন্নয়ন ও বৃক্ষরোপণ এর সমস্যা বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকার ৩১
৩৪) ইউনিয়নে পরিবেশ খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা (২০১৬-২০২১) ৩১
একাদশ অধ্যায়ঃ
৩৫) নারী ও শিশু উন্নয়ন ৩২
৩৬) ইউনিয়নে নারী ও শিশুর বর্তমান অবস্থা ৩২
৩৭) নারী ও শিশুর উন্নয়নে সমস্যা বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকার ৩৩
৩৮) ইউনিয়নে নারী ও শিশু খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা (২০১৬-২০২১) ৩৩
দ্বাাদশ অধ্যায়ঃ
৩৯) সংস্কৃতি ও খেলাধুলা ৩৫
৪০) ইউনিয়নে সংস্কৃতি খেলাধূলার বর্তমান অবস্থা ৩৫
৪১) ইউনিয়নের খেলাধূলা ও সাংস্কৃতিক খাতের সমস্যা বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকার ৩৫
৪২) ইউনিয়নের খেলাধূলা ও সাংস্কৃতিক খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা (২০১৬-২০২১) ৩৬
ত্রয়োদশ অধ্যায়
৪৩) আইন-শৃঙ্খলার উন্নয়ন ৩৭
৪৪) ইউনিয়নে আইন শৃঙ্খলা খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা (২০১৬-২০২১) ৩৭
চৌদ্দদশ অধ্যায়
৪৫) সুশাসন ৩৭
৪৬) সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বিশেষ অগ্রাধিকার ৩৭
৪৭) সুশাসন বিষয়ক পরিকল্পনা (২০১৬-২০২১) ৩৮
পঞ্চদশ অধ্যায়
৪৮) বিভিন্ন প্রকল্প সমূহ ৩৯
৪৯) পরিশিষ্ট-২ ইউনিয়ন পরিষদের কার্যবলী ৬৩
প্রথম অধ্যায়
পরিপ্রেক্ষিত:
পরিকল্পনা হলো কর্মসূচি বাস্তবায়নের প্রথম সোপান। পরিকল্পনাহীন কর্মকা- পালহীন নৌকার মত। মোটা দাগে বলতে গেলে পরিকল্পনা হলো কর্মসূচির কাঙ্খিত সফলতার প্রতিচ্ছবি, যা বর্তমান ও ভবিষ্যত অর্থনৈতিক-সামাজিক কর্মকান্ডের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করে। কর্মসূচির সফলতা নির্ভর করে ঐ কর্মসূচির পরিকল্পনা কৌশলের উপর আর পরিকল্পনার অন্যতম প্রধান বিষয়বস্তু বর্তমান অবস্থার বিশ্লেষন করে কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনে সম্পদের দক্ষ ব্যবহার। সম্পদের দক্ষ ব্যবহার এমন এক প্রবৃদ্ধিজনিত প্রক্রিয়ার জন্ম দেয় যা নিজ থেকেই বাড়তি সম্পদ সৃষ্টিতে সক্ষম হয়। আধুনিক যুগে অর্থনৈতিক নীতি বিশেষত জনগণের কাঙ্খিত স্থায়িত্বশীল উন্নয়নের জন্য পরিকল্পনা প্রণয়ন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা অতীত অভিজ্ঞতায় দেখা যায় দীর্ঘমেয়াদি সুনিদিষ্ট পরিকল্পনা না থাকায় উন্ন্য়ন কর্মকা- পরিচালিত হয়েছে বিচ্ছিন্ন ভাবে, ফলে এর সুফল পায়নি জনগণ।
ইউনিয়ন পরিষদ স্থানীয় সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের যেমন সম্পদ সরবরাহের অপ্রতুলতা রয়েছে আবার এর প্রতি জনআকাক্সক্ষাও বেশী, ফলে জনআকাক্সক্ষা পূরনে সম্পদের দক্ষ ব্যবহারে পরিকল্পিত হওয়ার বিকল্প নেই। এর জন্য প্রয়োজন সুনিদিষ্ট, খাতভিত্তিক, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। আবারও উল্লেখ্য যে, ইউনিয়ন পরিষদ আইন, ২০০৯ এর ৪৭ ধারার (ঘ) উপধারায় পরিষদ এর এখতিয়ারভূক্ত যে কোন বিষয়ে পরিষদের তহবিলের সঙ্গতি অনুযায়ী পাঁচশালা পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন মেয়াদী উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রস্তুত ও বাস্তবায়ন করার বিধান উল্লেখ রয়েছে।
উল্লেখিত বিষয়সমূহ বিবেচনায় রেখে স্থায়ীত্বশীল উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও পদ্ধতিগতভাবে ইউনিয়ন পরিষদ পরিচালনার লক্ষ্যে পাথরাইল ইউনিয়নের ‘পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা’ প্রণয়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। এক্ষেত্রে সেক্টরভিত্তিক পরিকল্পনার লক্ষ্যমাত্রার সাথে সামঞ্জস্য রেখে সংশ্লিষ্ট সকল উন্নয়ন খাতকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। স্থানীয় পর্যায়ে জনবান্ধব উন্নয়নের লক্ষ্যে এলাকার সেক্টরভিত্তিক সমস্যা চিহ্নিতকরণ, জনচাহিদা নিরূপণ ও সমস্যা সমাধানের নিমিত্তে উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন করা একান্ত প্রয়োজন। এরই প্রেক্ষিতে পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রনয়ণ এবং এ পরিকল্পনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য বার্ষিক উন্নয়ন পরিকল্পনা ও বাজেট প্রণয়নের ক্ষেত্রে ইউনিয়নের সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ কারিগরি সহায়তার উদ্যোগ গ্রহণ করে। স্থানীয় জনগণের চাহিদার প্রতি দৃষ্টি রেখে সহশ্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহ অর্জন এবং বাংলাদেশ সরকারের উন্নয়ন রূপকল্প (ঠরংরড়হ) ২০২১ বাস্তবায়ন এর বিষয় বিবেচনায় এনে অলোয়া ইউনিয়নের পঞ্চবার্ষিক (২০১২-২০১৬) পরিকল্পনা প্রণয়ণ ও প্রকাশনার প্রয়াস নেয়া হয়।
পরিকল্পনা প্রণয়ন প্রক্রিয়া ও কৌশল
পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদের পঞ্চবার্ষিক (২০১২-২০১৬) পরিকল্পনা প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় কতকগুলো ধাপ অনুসরণ করা হয়েছে। যার মাধ্যমে প্রথমবারের মতো একটি ইউনিয়ন পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বই প্রণয়ন করতে সক্ষম হয়েছে।
১ম ধাপঃ ইউপি’ সভার সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে ইউপির সকল সদস্য, সচিব, দক্ষ সরকারি কর্মকর্তা , অভিজ্ঞ নাগরিক, স্থায়ী কমিটির সদস্য, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে উদ্ভুদ্ধকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালার মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীগণ ইউনিয়নের রূপকল্প তৈরি করে অতঃপর এই রূপকল্প রূপায়নে সকলের অংশগ্রহণে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয় করা এবং তথ্য সংগ্রহ ও সোস্যাল ম্যাপিং এর মাধমে ডাটাবেজ তৈরি করা হয় ;
২য় ধাপঃ ওয়ার্ড সভায় সংগৃহিত তথ্য যাচাই, চ্যালেঞ্জ চিহ্নিতকরন ও বিশ্লেষণ করে চাহিদা নিরূপন ও অগ্রাধিকার নির্ণয় করা হয় ;
৩য় ধাপঃ নির্ণিত অগ্রাধিকার স্থায়ী কমিটিতে আলোচনা করে সুপারিশ তৈরি করা হয় ;
৪র্থ ধাপঃ সরকারি বিভিন্ন বিভাগ, এনজিও, কমিউনিটি ভিত্তিক সংগঠন, স্থায়ী কমিটি ও পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা সমন্বয় কমিটির সদস্যদের যৌথ সভায় পর্যালোচনার মাধ্যমে সম্পদের উৎস ও অর্থপ্রবাহ পর্যালোচনা এবং নির্ণীত অগ্রাধিকার বিশ্লেষণ করে খসড়া পরিকল্পনা ও বাজেটের রূপরেখা তৈরি হয় ;
৫ম ধাপঃ পরিকল্পনা সমন্বয় কমিটির সভায় খসড়া পরিকল্পনা ও বাজেট প্রণয়ন করা হয়;
৬ষ্ঠ ধাপঃ খসড়া পরিকল্পনা ওয়ার্ড সভায় উপস্থাপন করে জনগণের মতামত গ্রহন করা হয়
৭ম ধাপ: ইউনিয়ন পরিষদের সভায় খসড়া পরিকল্পনা অনুমোদন করা হয়;
৮ম ধাপ : চুড়ান্ত পরিকল্পনা বই আকারে প্রকাশ করা হয়
দ্বিতীয় অধ্যায়
সাধারণ অবস্থা ও মানুষের জীবন ধারাঃ
অলোয়া ইউনিয়নটির মধ্যভাগ দিয়ে ব্রহ্মপুত্র নদ প্রবাহিত। সূদীর্ঘ কাল ধরে বহমান এ নদের দুপাশে সেকারনে নদীমাতৃক অর্থনীতি ও জীবনাচার বিরাজমান। এখানকার ভু-প্রকৃতি ও মাটির ধরনে নদীর সহজাত প্রভাব স্পষ্ট থাকায় এখানে রয়েছে একদিকে নি¤œাঞ্চল এবং ছোট ছোট চর থেকে গোড়াপত্তন হওয়া বেশ কিছু গ্রাম। নদীর নিকটবর্তী গ্রামগুলোর অধিবাসীদের রয়েছে ঐতিহ্যগত মৎস্যজীবী জীবনাচার ও পেশাগত বৈশিষ্ট্য অন্যদিকে চরের মানুষগুলো দেশের অন্যাঞ্চল থেকে আসা অভিবাসী। নদীর দুপাশের মাঠগুলো বছরের একটি সময়ে প্লাবিত হয় বলে যথেষ্ট পলিময় তাই এখানে মানুষের মথ্যে কৃষিকাজে তোরজোড় চোখে পড়ার মতো। তবে মোট কথা হলো অঞ্চলটি ঐতিহাসিক ভাবেই দারিদ্রপীড়িত, নদী ভাঙ্গনের শিকার এবং অবহেলিত। কিছু বড় কৃষিজীবী পরিবার থাকলেও সিংহভাগ মানুষই শ্রমজীবী। শ্রমজীবীদের একটা অংশ টাঙ্গাইল শহরের বিভিন্ন শিল্প ও ব্যবসায় শ্রমিক হিসেবে আর কিছু অংশ ছোট যানবাহন যেমন রিক্সা, ভটভটি , অটো, সিএনজি, টেম্পু ইত্যাদি চালনার সাথে যুক্ত। নারীদের সামজিক ও অথনৈতিক গতিশীলতা এখানে বেশ সীমিত। শিক্ষার হার তুলনামূলক কম। সমাজে নিকটস্থ এলাকার বিবেচনায় রক্ষনশীলতা জোড়ালোভাবে বিরাজমান। আর নি¤œ ও চরাঞ্চল হওয়ায় সরকারি সুযোগ-সুবিধা এবং অত্যাবশ্যকীয় পরিসেবাগুলো পৌছানোর ক্ষেত্রেও এলাকাটি অবহেলিত ফলে শহরের খুব কাছাকাছি হওয়া সত্ত্বেও মানুষের শারীরিক ও সামাজিক ঝুকি বেশ প্রকট।
জনসংখ্যাঃ
ওয়ার্ড/
মৌজা মোট
নারী পুরুষ
০১ ১৫০২ ১৮০০ ৩৩০২
০২ ২০৯২ ২৩৯৪ ৪৪৮৬
০৩ ১৯৪২ ২২৪৪ ৪১৮৬
০৪ ১৫৬৪ ১৮৬৬ ৩৪৩০
০৫ ৮৬৮ ১১৭০ ২০৩৮
০৬ ২২৯৮ ২৬০১ ৪৮৯৯
০৭ ১৩২২ ১৬২৪ ২৯৪৬
০৮ ১৬২০ ১৯২২ ৩৫৪২
০৯ ১৫৯৩ ১৪৯৬ ৩৪৮৯
মোট ১৫৫৭৮ ১৭১৪০ ৩২৩১৮
তৃতীয় অধ্যায় :
ভূমি ও কৃষিঃ
ইতিমধ্যে শষ্য উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে এলাকায় খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে , বর্তমানে দেশের খাদ্য ঘাটতি মেটানোর জন্য উদ্বৃত্ত খাদ্য সরবরাহ করা এ সেক্টরের উন্নয়নের মূল লক্ষ্য। তাই ইউনিয়ন পরিষদ উপজেলা কৃষি বিভাগের মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার ও উদ্বুদ্ধকরণের পাশাপাশি কারিগরি সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। উচ্চফলনশীল শষ্যের বীজ ও উৎপাদনের কলাকৌশল হস্তান্তর, কৃষকগণকে সুষম সার ব্যবহারে অভ্যস্ত করা, সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি কার্যক্রমের ফলে ফসল উৎপাদন আশানুরূপ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে যা অব্যাহত রাখতে এই পরিকল্পনায় সুনিদিষ্ট কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।
এছাড়া কৃষকদের শস্য বহুমুখীকরণে উৎসাহিত করার জন্য এলাকার সম্ভাব্যতা অনুসারে কৃষকদের সহযোগিতা প্রদান ও উন্নত বীজ সংরক্ষণের প্রশিক্ষণ এবং মাটির ধরণ অনুযায়ী শষ্য বিন্যাসে কৃষকদের উৎসাহিত করা হবে। সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা ও ন্যায্যমূল্যে কৃষি উপকরণ (সার, কীটনাশক ও বীজ) সরবরাহ নিশ্চিত করতে এবং সেচের জন্য বিদ্যুৎ ও ডিজেল এর সরবরাহ নিরবিচ্ছিন্ন করার নিমিত্তে মনিটরিং কার্যক্রম জোরদার করাা হবে। কৃষকরা যাতে তাদের উৎপাদিত পণ্যের সঠিক মূল্য পায় যে ক্ষেত্রে সরকারি উদ্যোগে ধান সংগ্রহ অভিযান কার্যকরভাবে পরিচালনা করার ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ড় ভুমির সাধারণ অবস্থা:
ভূমি আয়তন/পরিমাণ মন্তব্য
মোট ভূমির পরিমাণ ২০১৪ হেক্টর
চাষাবাদের অধীনে ভুমির পরিমাণ ১১৮৩হেক্টর
বসতবাড়ীর জন্য ব্যবহৃত ভূমির পরিমাণ ৫৮৩হেক্টর
রাস্তা ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ব্যবহৃত ভ’মির পরিমাণ ১৪৬হেক্টর
পতিত ভূমির পরিমাণ ২৫হেক্টর
বনভূমির পরিমাণ ৩৫ হেক্টর
জলাশয়ের আওতাধীন ভ’মির পরিমাণ ৪২হেক্টর
ভ’মির শ্রেণী বিভাগ
উচু ভ’মি ১৩৫হেক্টর
মধ্যম ১০৯৬হেক্টর
নিচু ভ’মি ৭৭৩হেক্টর
বন্যামুক্ত ভ’মির পরিমাণ ১২৫হেক্টর
বন্যা প্রবণ ভ’মির পরিমাণ ১০হেক্টর
ড় কৃষির বর্তমান সাধারণ অবস্থাচিত্র
কৃষি সংখ্যা মন্তব্য
মোট কৃষক পরিবার ৫৬৫৭জন
ভ’মি মালিকানার ওপর ভিত্তি করে কৃষক পরিবারের শ্রেণী বিভাগ
বড় কৃষক পরিবার ১৪টি
মাঝারি কৃষক পরিবার ৫৭০টি
ছোট কৃষক পরিবার ২১৩৭ টি
বর্গাচাষী / প্রান্তিক চাষী পরিবার ২১২৬ টি
ভূমিহীন কৃষক পরিবার ৮১০টি
সেচের আওতাধীন জমির পরিমাণ ১০০০হেক্টর
সেচের ধরণ
গভীর নলক’প ৮ হেক্টর
অগভীর নলক’প সেলু ৪৯৭টি ৪০০হেক্টর
অন্যান্য
শস্যের ধরণ অনুযায়ী প্রধান প্রধান শস্যের উৎপাদন পরিমাণ
ধান ৩৮৪০মে.টন
গম ২৪৫ মে.টন
আলু ১১৫৫মে.টন
পাট ২২০মে.টন
সরিষা ৮৮মে.টন
অন্যান্য
সার্বিক খাদ্য পরিস্থিতি পরিমান (মেট্রিক টন)
মোট খাদ্য চাহিদা (বছরে) ৫৭২৭ মে.টন
মোট খাদ্য উৎপাদন ৬৪৪১ মে.টন
মোট খাদ্য উদ্বৃত্ত ৭১৪ মে.টন
উৎপাদনে ব্যবহ্নত কৃষি উপকরণের প্রাপ্তি সহ কৃষির সমস্যা বিশ্লেষণ ও উন্নয়ন যোগ্য দিক সমূহঃ
ড় সমস্যা বিশ্লেষণ ও বিশেষ অগ্রাধিকার:
ড় দরিদ্র জনগণের জন্য আধুনিক কৃষি জ্ঞানঃ
ড় সাধারণ জনগণের মধ্যে আধুনিক কৃষি জ্ঞান গ্রহণের সীমাবদ্ধতা থাকায় এ ইউনিয়নে কৃষি ক্ষেত্রে অগ্রগতি প্রত্যাশার তুলনায় কম। প্রাপ্ত তথ্যে দেখা গেছে মাঝারি জমির তুলনায় এখানে সবজি চাষের পরিমান কম। এখানে বসতবাড়ি ভিত্তিক খামারের সংখ্যাও তেমনটা নেই। এ ক্ষেত্রে জনসাধারনের মধ্যে আধুনিক কৃষি জ্ঞানটা পৌঁছে দিতে পারলে সমন্বিত শষ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে অধিক শষ্য ফলনের সুযোগ তৈরি হবে। সুতরাং বিষয়টি পরিকল্পনা ভুক্তির দাবি রাখে।
ড় বসতবাড়ি ভিত্তিক খামার তৈরি বিষয়ক প্রশিক্ষণঃ
ড় প্রতিটি বাড়িকে বার্ষিক পুষ্টি উৎপাদনের যোগানদাতা হিসেবে প্রস্তুত করতে না পারলে তৃণমূল পর্যায়ে পুষ্টি ঘাটতির সংকট কাটার সম্ভবনা কম। তাছাড়া বসতবাড়ি হতে পার বাড়তি খাদ্যেরও যোগানদাতা । বিষয়টি মাথায় রেখে প্রতিটি খানা পর্যায়ে খামার তৈরি কতে সক্ষম মানুষ গড়ে তোলা দরকার। এ জন্য দরকার ধারাবাহিক বিশেষ প্রশিক্ষণ ও একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
ড় ফার্মারস ক্লাব গড়ে তোলাঃ
ড় সমবায়ের মাধ্যমে কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহার, উন্নত বীজ,কীটনাশক প্রাপ্তিসহ কৃষকদের স্বনির্ভরতার জন্য ইউনিয়ন পর্যায়ে এবং সম্ভব হলে ওয়ার্ড পর্যায়ে কৃষকদের সমবায় তথা ফার্মারস ক্লাব এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তাছাড়া প্রায় ক্ষেত্রেই কৃষকদের অধিকার লঙ্ঘিত হয় এবং বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক সুযোগ সুবিধা থেকে কৃষকদের বঞ্চিত করা হয়। এ ধরনের বাস্তবতার ক্ষেত্রেও কৃষকদের একটি সমন্বিত কাঠামোর প্রযোজনীয়তা অনুভুত হয়। ইউনিয়নের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণীত হলে তাতে এ বিষয়টির অবশ্যই প্রাধান্য পাওয়া দরকার।
ড়
ড় ইউনিয়নে কৃষি খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা (২০১৬-২০২১)
ক্রম ওয়ার্ড বর্তমান সমস্যা প্রকল্প/ স্কিম বিবরণ প্রত্যাশিত ফলাফল আনুমানিক প্রাক্কলিত ব্যয়
(লক্ষ টাকায়) অর্থ্যরে সম্ভাব্য উৎস সময় কাঠামো বাস্তবায়নের দায়িত্ব
১ সকল প্রযুক্তিবিষয়ে অসচেতনতা কৃষকদের কষি প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণ ৯ী ৫০জন ী ৫বছর =২২৫০ জন আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান লাভ ৪.০০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও অক্টোবর -ডিসেম্বর
ও মে-জুন কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর ও ইউনিয়ন পরিষদ
২ সকল প্রযুক্তি ও কলাকৌশল বিষয়ে তথ্য না জানা প্রদর্শনী খামার বাড়ানো ৯ ী ৯ ী ৫=৪০৫টি বিভিন্ন বিষয়ে হাতে কলমে জানবে ২০.২৫ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও অক্টোবর -ডিসেম্বর
ও মে-জুন কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর ও ইউনিয়ন পরিষদ
৩ সকল আধুনিক কৃষি যন্ত্রের/উপকরনের অভাব সেপ্র মেশিন, ধান মাড়াই মেশিন ও নিড়ানি যন্ত্র ৯ ী ৫=৪৫
৯ ী ৫=১৮
৯ ী ২০=১৮০ আধুনিক যন্ত্র ও উপকরন ব্যবহারে সময় ও আর্থিক ভাবে লাভবান হবে ১.০৭১ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/এনজিও অক্টোবর -ডিসেম্বর
ও
মে-জুন কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর ও ইউনিয়ন পরিষদ
৪ সকল কৃষি বিষয়ক তথ্য না জানা কৃষি বিষয়ক তথ্য সমন্বলিত সাইনবোর্ড প্রদর্শন ৯ ী ৫=৪৫ তথ্য বোর্ড হতে প্রয়োজনীয় তথ্য জানবে .২২৫০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও জানুযারী- ডিসেম্বর কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর ও ইউনিয়ন পরিষদ
৫ সকল কৃষি বিষয়ক পূর্নাঙ্গ ধারনা না থাকা প্রাথমিক কৃষি জ্ঞান বিষয়ক উদ্ধুদ্ধকরন কার্যক্রম সকল কৃষকদেরকে কৃষিতে আগ্রহি করে তোলা ১.০০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও প্রতি ওয়ার্ডে দুটি করে বছরে দুবার কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর ও ইউনিয়ন পরিষদ
৬ সকল খামার বিষয়ক প্রশিক্ষণ না থাকা বসতবাড়ি ভিত্তিক খামার বিষয়ক প্রশিক্ষণ ৫০০০ পরিবার খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি ১.৫০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও ইউপি/কৃষি/
বিআরডিবি/
এনজিও
৭ সকল উন্নত জাতের শষ্য উৎপাদনের জন্য প্রদর্শনী প্লট কম থাকা প্লট প্রদর্শনী চাষিদের উৎসাহ প্রদান করা ৫০০০ জন ২.০০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও বিভিন্ন ব্লকে শষ্য ভিত্তিক প্রদর্শনী ইউপি/কৃষি/
বিআরডিবি/
এনজিও
৮ সকল জৈব সার ব্যবহারে কৃষকদের পূর্নাঙ্গ জ্ঞান না থাকা জৈব সার প্রস্তুত বিষয়ক প্রশিক্ষণ মাটির উর্বরতা শক্তি রক্ষা করা ও ভালো ফসল উৎপাদন ৫০০০জন ৩.০০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও বছরে প্রতি ব্লকে চারটি করে ইউপি/কৃষি/
বিআরডিবি/
এনজিও
৯ সকল কৃষকরা সহজে উন্নতমানের বীজ সংরক্ষণ করতে না পারা উন্নত মানের বীজ উৎপাদন ও সংরক্ষণ মান সম্মত বীজ বপন ও সংরক্ষণ করা ৩০০০-৫০০০জন ২.০০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও বছরে প্রতি ব্লকে চারটি করে ইউপি/কৃষি/
বিআরডিবি/
এনজিও
১০ সকল আইসিএম ক্লাব সক্রিয় না থাকা আইসিএম/আইপিএম কার্যক্রম জোরদার করা আধুনিক কৃষি ব্যবস্থার প্রর্বতন করা ৩০০০-৫০০০জন ১.০০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও বছরে প্রতি ব্লকে চারটি করে ইউপি/কৃষি/
বিআরডিবি/
এনজিও
১১ সকল ইউপিতে কোন বীজের ডিলারের ব্যবস্থা নেই ই্উপি ভিত্তিক বীজ ডিলার নিয়োগ আধুনিক কৃষি ব্যবস্থার প্রর্বতন করা ৩০০০-৫০০০জন ৩.০০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও বছরে প্রতি ব্লকে চারটি করে ইউপি/কৃষি সম্প্র্রসারন অধিদপ্তর
১২ সকল সিআইজি গ্রুপের সদস্য সংখ্যা খুবই কম সিআইজি গ্রুপের সদস্যসংখ্যা বৃদ্ধি অধিক সংখ্যক কৃষককে আধুনিক কৃষি ব্যবস্থার সাথে সম্পৃক্ত করা ৩০০০ কৃষক ৩.৫০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও সারাবছর ইউপি/কৃষি সম্প্র্রসারন অধিদপ্তর
১৩ সকল বরিং পাইপের ব্যবস্থা না থাকা বরিং পাইপের মাধ্যমে সেচ ব্যবস্থা করা কম সময়ে অল্প খরচে কম শ্রমিকের মাধ্যমে উন্নত সেচ পদ্ধতি ব্যবস্থা করা ১০০০ একর জমিতে চাষব্যবস্থা করা ১০.০০ ইউপি/
কৃষি
বিভাগ ইরি মৌসুমে ইউপি/কৃষি
বিভাগ
১৪ সকল ফুল চাষে আগ্রহ না থাকা ফুলের চাষ অকৃষি যোগ্য জমিতে ফুলের চাষের মাধ্যমে অর্থনৈতিক স্বাবলম্বী সকল অনাবাদী জমি .৫০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও ফুল উৎপাদনের সময় ইউপি/কৃষি সম্প্র্রসারন অধিদপ্তর
১৫ সকল গুটির ইউরিয়ার উপকারিতা সম্পর্কে না জানা গুটি ইউরিয়ার ব্যবহার নিশ্চিত করন সারের অপব্যবহার রোধ সকল ফসলের জমি ২.০০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও ফসল উৎপাদনের সময় ইউপি/কৃষি সম্প্র্রসারন অধিদপ্তর
১৬ সকল গতানুগতিক শস্য উৎপাদন নতুন জাতের সম্প্রসারন কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধি সকল ফসলের জমি ১.০০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও ফসল উৎপাদনের সময় ইউপি/কৃষি সম্প্র্রসারন অধিদপ্তর
১৭ সকল জমিতে বার বার একই ফসল উৎপাদন অপ্রচলিত শস্যের আবাদ অপ্রচলিত শস্যর উৎপাদন বাড়বে সকল আবাদী জমি .৫০ ইউপি/
কৃষি বিভাগ/
এনজিও ফসল উৎপাদনের সময় ইউপি/কৃষি সম্প্র্রসারন অধিদপ্তর
মোট কৃষি বিভাগ, এনজিও ও ইউপি
ড়
ড় চতুর্থ অধ্যায়
ড় মৎস্য সম্পদ উন্নয়ন
ড় এলাকার মানুষের প্রোটিন চাহিদা পূরণ এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্রতা নিরসনে মৎস্য সম্পদ একটি সম্ভাবনাময় খাত। সেকারনে অত্র ইউনিয়নে মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য মৎস্যচাষিদের ঋণ প্রাপ্তিতে সহায়তা, পুকুর পরিদর্শন পূর্বক সংস্কারের জন্য ও হ্যাচারি উন্নয়নে পরামর্শ প্রদান, মৎস্য আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে হাট-বাজাের প্রচারাভিযান, উন্মুক্ত জলাশয়ে পোণামাছ অবমুক্তিকরণের মাধ্যমে মৎস্যজীবীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। আয়বর্ধনকারী মৎস্য প্রজাতি সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণে ব্যবস্থা গ্রহণ ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মৎস্য চাষে উৎসাহিত করার জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান, প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র সনাক্তকরণ ও সংরক্ষণ, মাছের উন্নত পোণাপ্রাপ্তি নিশ্চিতকরণ, মাছের রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকারের জন্য সহায়তা প্রদান এবং প্লাবন ভূমিতে অবকাঠামো তৈরির মাধ্যমে মৌসুমী মাছ চাষের ব্যবস্থা গ্রহণে মৎস্য বিভাগের সহায়তায় অলোয়া ইউনিয়ন পরিষদ সুনিদিষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
ইউনিয়নের মৎস্য সংক্রান্ত তথ্যঃ
পানি স¤পদ পরিমাণ/ সংখ্যা মন্তব্য
নদী ১টি
মোট খাল ০২
মোট পুকুর ৫৬টি
জলা ভ’মির পরিমাণ ৪২ হেক্টর
মাছ চাষের আওতাধীন পানি স¤পদের অংশ ৪২ হেক্টর
মাছ চাষ
মাছের হ্যাচারী ০টি
মৎস্য চাষী পরিবার ১৫০টি
জেলে পরিবার ১২০টি
কি কি মাছের চাষ হয় :রুই,কাতল,মৃগেল,বাটা,কাপ,তেলাপিয়া,পাঙ্গাস,থাইকই,শিং,মাগুর ইত্যাদি
মৎস্য স¤পদ
মাছের বাৎসরিক চাহিদার পরিমাণ ৫৬২.১০ মে.টন
মাছের বাৎসরিক উৎপাদনের পরিমাণ ২০০.১০মে. টন
মাছের বাৎসরিক ঘাটতি /উদ্বৃত্ত ০০ মে. টন
মাছ চাষে ব্যবহৃত প্রযুক্তি ব্যবহার হয় এবং মৎস্য খাতের সমস্যা বিশ্লেষণ ও উন্নয়নযোগ্য দিকসমূহ চিহ্নিত করণ মৎস্য সম্পদ উন্নয়নে সমস্যা বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকারঃ
মৎস্য চাষে উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম গ্রহণঃ
ইউনিয়নের তথ্যে দেখা যায় বার্ষিক মাছের চাহিদার প্রায় ৪৩৮.৩৮ মে. টন. ঘাটতি রয়েছে যা পূরণে মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির কোন বিকল্প নেই। আর মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধিকল্পে ব্যক্তি পর্যায়ে মাছ চাষের প্রতি উৎসাহ সৃষ্টি করা দরকার। এ ক্ষেত্রে মৎস্য বিভাগের কর্মসূচির সাথে ইউনিয়ন পরিষদের যেমন একদিকে সমন্বিত কার্যক্রম হাতে নেয়া দরকার অন্যদিকে পরিষদ কিছু স্বপ্রনোদিত উদ্বুদ্ধকরণ উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে। তাই প্রতিটি গ্রামে মাছ চাষের জন্য মানুষকে উৎসাহী করে তোলার প্রত্যয়ে একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনাও জরুরি।
চাষী পর্যায়ে রেণু পোনা তৈরি প্রশিক্ষণঃ
রেণু পোনার সংকট ব্যক্তি পর্যায়ে মাছ চাষের ক্ষেত্রে বড় সংকট। এ সংকট মোকাবেলায় দরকার প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ। ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে চাষি পর্যায়ে রেণু পোনা সহজলভ্য করা এবং ওয়ার্ড পর্যায়ে মাছ চাষিদের নিয়ে রেণু পোনা তৈরির একটি সমন্বিত পরিকল্পনা ও থাকা আবশ্যক।
দেশি মাছ সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণঃ
বর্তমান সময়ে প্রায় সকল প্রকার দেশি জাতের মাছই বিলুপ্তির হুমকিতে রয়েছে। বেশি মুনাফার আশায় চাষিদের মধ্যে হাইব্রীড মাছ চাষের আগ্রহ থাকায় দেশি মাছের চাষ ও সংরক্ষণ দুটোই অবহেলিত রয়ে গেছে। তাই এ ব্যাপারে ব্যক্তি উদ্যোগের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ বিশেষ ভাবে জরুরি। ইউনিয়ন পরিষদ এ ব্যাপারে খামারীদের উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি খামারী ও সাধারন চাষি পর্যায়ে দেশি মাছের পোনা বিতরণ করতে পারে। বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি চিন্তার অবকাশ আছে।
ড় ইউনিয়নে মৎস্য খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা : ২০১৬ থেকে ২০২১
গৃহীতব্য কার্যক্রম কার্যক্রম গ্রহণের
উদ্দেশ্য এলাকা উপকারভোগীর
সংখ্যা বাস্তবায়নের দায়িত্ব সম্ভব্য বাজেট
(লক্ষ টাকায়) অর্থের উৎস বাস্তবায়নের
সাল
মৎস্যচাষ বিষয়ক
উদ্ধুদ্ধকরণ সভা মৎস্য উৎসাহিত
করা ইউনিয়ন
পর্যায়ে ৩০ জন
৩০ জন
৩০ জন
৩০ জন
৩০ জন ইউপি, জিও, এনজিও
’’
’’
’’
’’ ০.১০
০.১০
০.১০
০.১০
০.১০ ইউপি, জিও,
এনজিও
’’
’’
’’ ২০১৬
২০১৭
২০১৮
২০১৯
২০২০
চাষী পর্যায়ের পোনা
তৈরী প্রশিক্ষণ পেনা বা রেনুর
সংখ্যা বৃদ্ধি ইউনিয়ন
পর্যায়ে ২০ জন
২০ জন
২০ জন
৪০ জন
৪০ জন জিও
’’
’’
’’
’’ ০.১১
০.১১
০.১১
০.২২
০.২২ ইউপি, জিও,
এনজিও
’’
’’
’’ ২০১৬
২০১৭
২০১৮
২০১৯
২০২০
মৌসুমী মাছাচাষীদের
প্রশিক্ষণ মাছ চাষীদের ও
দক্ষতা বৃদ্ধি করা ওয়ার্ড
পর্যায়ে
২৫ জন
২৫ জন
৩০ জন
৩০ জন
৩০ জন জিও
’’
’’
’’
’’ ০.১৫
০.১৫
০.১৭
০.১৭
০.১৭ ইউপি, জিও,
এনজিও
’’
’’
’’ ২০১৬
২০১৭
২০১৮
২০১৯
২০২০
মাছচাষী সমাবেশ ও
সচেতনতা বৃদ্ধি চাষীদের ও উৎসাহিত
ও অনুপ্রাণিত করা ইউনিয়ন
পর্যায়ে ৫০ জন
৫০ জন
৬০ জন
৬০ জন
৬০ জন ইউনিয়ন পরিষদ ও জিও
’’
’’
’’
’’ ০.১৫
০.১৫
০.১৮
০.১৮
০.১৮ ইউপি, জিও,
এনজিও
’’
’’
’’ ২০১৬
২০১৭
২০১৮
২০১৯
২০২০
একই পুকুরে ও বিভিন্ন
প্রজাতির মাছ চাষ দেশী মাছ চাষে
উৎসাহিত করা স্পটভিত্তিক ৫ জন
৮ জন
১০ জন
১০ জন
১০ জন জিও
’’
’’
’’
’’ ০.৩০
০.৪৮
০.৬০
০.৬০
০.৬০ ইউপি, জিও,
এনজিও
’’
’’ ২০১৬
২০১৭
২০১৮
২০১৯
২০২০
পঞ্চম অধ্যায়
প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন
প্রাণিসম্পদ সেক্টর উন্নয়নের মূল লক্ষ্য হচ্ছে উন্নত জাতের গবাদিপ্রাণি ও হাঁস-মুরগি পালনে উৎসাহিত করার মাধ্যমে দুধ, মাংস ও ডিমের উৎপাদন বাড়ানো, যার মধ্য দিয়ে এলাকার চাহিদা পূরণ হবে এবং চামড়া সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে। সামগ্রিকভাবে আতœ-কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে এলাকার দারিদ্রতা হ্রাস পাবে ও মানুষের জীবনমানের উন্ন্য়ন ঘটবে। এই লক্ষ্য অর্জনে ইউনিয়ন পরিষদ স্থানীয় প্রাণিসম্পদ বিভাগের মাধ্যমে বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। কার্যক্রম গুলোর মধ্যে রয়েছে গবাদিপ্রাণি ও হাঁস-মুরগিকে টিকা প্রদান, চিকিৎসা কার্যক্রম, খামার স্থাপনে পরামর্শ, উন্নত জাতের ঘাস উৎপাদনে ঘাসের বীজ ও কাটিং সরবরাহ, কৃত্রিম প্রজনন কার্যক্রম, ক্ষুদ্র ঋনের আওতায় গরীব ও অসচ্ছল পরিবারের মধ্যে ঋণ বিতরণ এবং গবাদিপ্রাণি ও হাঁস-মুরগি পালন বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদান। চলমান কার্যক্রমকে আরো ফলপ্রসূ করতে উদ্বুদ্ধকরনের পাশাপাশি সুনিদিষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণ করা আবশ্যক।
ড় প্রাণী স¤পদের খাবার, চারণ ভূমি ভেটেনারী সেবার অবস্থাসহ প্রাণী স¤পদখাতের সমস্যা বিশ্লেষণ ও উন্নয়নযোগ্য দিকসমূহ চিহ্নিতকরণ
ড় প্রাণি সম্পদ এর উন্নয়নে সমস্যার নিরিখে বিশেষ অগ্রাধিকারঃ
ড়
ড়
ড়
ড়
ড় হাঁস-মুরগী , গবাদিপ্রাণি পালন বিষয়ক প্রশিক্ষণ ও উদ্বুদ্ধকরণঃ
ড়
ড় দরিদ্র জনপদে সহজে প্রাণিজ প্রোটিন পাওয়ার প্রধান উপায় হলো বাড়িতে হাঁস-মুরগী ও বিভিন্ন গবাদি প্রাণি পালন। তাই বিষয়টি নিয়ে একই সাথে একদিকে ব্যাপক উৎসাহমুলক কার্যক্রম অন্যদিকে কার্যকর প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে সরকারি উদ্যোগ বেশ সীমিত এবং যতটুকু রয়েছে তারও মনিটরিং অত্যন্ত দুর্বল তাই সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি ও স্থানীয় উদ্যেক্তাদের উদ্যোগ কার্যকর ভুমিকা রাখতে পারে। বিষয়টিকে তাই ইউনিয়নের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার্ভূক্ত করা হয়েছে।
ড় খামার স্থাপনে প্রশিক্ষণ প্রদানঃ
ড় পাথরাইল ইউনিয়ন কোন সরকারি খামার নেই আর বেসরকারি বা ব্যক্তি পর্যায়ে চাহিদার তুলনায় খুবই কম সংখ্যক খামার রয়েছে। ব্যাক্তি বা উদ্যোক্তা পর্যায়ে মাঝারি থেকে বড় খামার বেশি মাত্রায় না গড়ে ওঠার একটা উল্লেখযোগ্য কারণ হল এ বিষয়ে পরিপূর্ন প্রশিক্ষণ না থাকা। সরকারি ভাবে এ সুযোগ বেশ অপ্রতুল। তাই ইউনিয়ন পরিষদ একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার আলোকে এ কাজটির সমন্বয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করলে কঙ্খিত ফল আসতে পারে। বিষয়টি মাথায় রেখে এটিকে পাঁচশালা পরিকল্পনায় অন্তর্ভক্ত করা হয়েছে।
ড় পোল্ট্রি ও গবাদিপ্রাণির টিকা নিশ্চিত ও এ বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করাঃ
ড় পোল্ট্রি ও গবাদিপশুর টিকা নিশ্চিত করার জন্য সরকারিভাবে দায়িত্বশীল একজন কর্মী থাকলেও এ সেবা সীমিত পরিসরে শুধু ইউনিয়ন পর্যায়ে সীমাবদ্ধ ফলে প্রত্যন্ত জনপদের গবাদিপ্রাণির মালিকরা অনেক সময়ই এ সেবা থেকে বঞ্চিত থেকে যায়। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে বলা যায় এটিকে ওয়ার্ড পর্যায়ে সম্প্রসারিত করার বিকল্প নেই। তবে হঠাৎ করে কাজটি করে ফেলা সহজ ব্যপার নয়। তাই অন্ততপক্ষে প্রত্যেক গ্রামে টিকাদান কর্মসূচি পরিচালিত করতে পারলেও একটা পর্যায়ে গবাদিপ্রাণির নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। এসব বিবেচনায় বিষয়টিকে পরিকল্পনাভুক্ত করা হয়েছে।
ড় ইউনিয়নে প্রাণি সম্পদ খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা ২০১৬-২০২১
ড়
ক্রম ওয়ার্ড বর্তমান সমস্যা প্রকল্প/ স্কিম বিবরণ প্রত্যাশিত ফলাফল আনুমানিক প্রাক্কলিত ব্যয় অর্থ্যরে সম্ভাব্য উৎস সময় কাঠামো বাস্তবায়নের দায়িত্ব
১ সকল গবাদি প্রাণি পালন সম্পর্কে সচেতনতার অভাব গবাদি প্রাণি পালন বিষয়ক উদ্ধুদ্ধকরন প্রশিক্ষণ প্রশিক্ষণ আয়োজন গবাদি প্রাণি সংরক্ষনের মধ্যে দিয়ে অর্থনৈতিক মুক্তি ৫.০০ প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর,
ইউপি ও এনজিও প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর,
ইউপি ও এনজিও
২ সকল পোল্ট্রি বিষয়ক সচেতনতার অভাব পোল্ট্রি বিষয়ক দক্ষতামুলক প্রশিক্ষণ প্রশিক্ষণ আয়োজন হাঁস মুরগী পালনে দক্ষ করে গড়ে তোলা ও অর্থনৈতিক মুক্তি ২.৫০ প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর,
ইউপি ও এনজিও প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর,
ইউপি ও এনজিও
৩ সকল ওয়ার্ড ভিত্তিক কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র না থাকা কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র সম্প্রসারন কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র স্থাপন মান সম্মত প্রজনন প্রচলন ও উৎসাহিত করা ৪.৫০ প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর,
ইউপি ও এনজিও প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর,
ইউপি ও এনজিও
৪ সকল গ্রাম ভিত্তিক টিকাদান কেন্দ্র না থাকা গ্রাম ভিত্তিক টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা করা টিকাদান কর্মসূচির আয়োজন গবাদি প্রাণির সুস্থতা নিশ্চিতকরা ৪.৫০ প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর,
ইউপি ও এনজিও প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর,
ইউপি ও এনজিও
৫ সকল উপযুক্ত প্রশিক্ষণ না থাকার কারনে খামার স্থাপনে অনিহা খামার স্থাপনে দক্ষতা মুলক প্রশিক্ষণ প্রদান প্রশিক্ষণ আয়োজন আতœ কর্মসংস্থানের সৃষ্টি ৫.০০ প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর,
ইউপি ও এনজিও প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর,
ইউপি ও এনজিও
৬ সকল কৃষকরা খামার গড়ে তুলতে অনীহা খামারি সমাবেশ উদ্বুদ্ধকরণ ও আয়োজন খামারিদের উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করা ২.৫০ প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর,
ইউপি ও এনজিও প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর,
ইউপি ও এনজিও
মোট ২৪.০০ প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর, ইউপি ও এনজিও
ড় ষষ্ট অধ্যায়
ড় শিক্ষা উন্নয়নঃ
ড় জাতীয় অগ্রগতি এবং আর্থ-সামাজিক অবস্থার ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। একটি উন্নত, দক্ষ ও সচেতন জাতিগঠনে যে সুশিক্ষিত ও সুনাগরিক তৈরি করা দরকার তার মূলভিত্তি হচ্ছে মানসম্পন্ন শিক্ষা যা অর্জনের জন্য ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও শিক্ষকগণ প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। সেইসাথে সরকারের উপবৃত্তি কর্মসূচি, মানসম্পন্ন্ শিক্ষক নিয়োগ, বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ, নিরাপদ অবকাঠামো নির্মাণ, ও প্রাথমিক বিদ্যালয় উন্নয়ন প্রকল্প কার্যক্রমও যথারীতি বাস্তবায়ন হচ্ছে। কার্যকর এসএমসি গঠন, প্রধান শিক্ষকগণকে বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ প্রদান কার্যক্রম যথাযথভাবে সম্পাদিত হয়েছে। মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করণে শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের উৎসাহ প্রদান, অভিভাবক পর্যায়ে সচেতনতা সৃষ্টি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, এবং বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সাথে সমন্বয় সাধনের বিষয়গুলিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে পরিকল্পনা গ্রহণ করা আবশ্যক।
১। কলেজ -নাই
২। মাধ্যমিক বিদ্যালয় -৪টি
৩। নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়- নাই
৪। প্রাথমিক বিদ্যালয় -৬টি
৫। রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়-৩টি
৫। কমিনিউটি বিদ্যালয়-৩টি
শিক্ষার উন্নয়নে সমস্যা বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকার নির্ণয়ঃ
শিশুদের স্কুলে উপস্থিতি নিশ্চিত করাঃ
পাথরাইল ইউনিয়নের শতভাগ শিশু বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকছে না যা ১০০% শিশুর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনির সরকারি অঙ্গিকার পূরণের ক্ষেত্রে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অন্যদিকে মানসম্মত শিক্ষা বাস্তবায়নে এ সমস্যার আশু সমাধান জরুরি। এ ক্ষেত্রে শিশুদের জন্য বিদ্যালয়ে মিড-ডে মিল এর ব্যবস্থা করা, শিশুদের শ্রম প্রদানে নিরুৎসাহিতকরণ ছাড়াও অভিভাবকদের এসব বিষয়ে সচেতন করার জন্য বিদ্যালয় ভিত্তিক নিয়মিত অভিভাবক কাউন্সিলিং সভার উদ্যোগ গ্রহণ করা আবশ্যক। তাই ইউনিয়ন পরিষদের সামর্থ্য ও সীমাবদ্ধতা বিবেচনায় এর কিছু কিছু দিক দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।
শতভাগ শিশু ভর্তি নিশ্চিতকরনঃ
শতভাগ শিশু ভর্তি নিশ্চিতকরনের ধারাবাহিকতা ধরে রাখা একান্ত প্রয়োজন, যাতে আগামীতে কোন শিশু প্রাথমিক শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত না হয়। এ জন্য একদিকে অভিভাবক পর্যায়ে যেমন দরকার ব্যপক সচেতনতা অন্যদিকে দরকার কার্যকর প্রাতিষ্ঠানিক ও সামাজিক উদ্যোগ। সেকারনে অভিভাবক ছাত্র-ছাত্রীসহ সকল পর্যায়েই ব্যপক উদ্ধুকরণ কার্যক্রম জরুরি যা এই পরিকল্পনার আওতাভূক্ত করা হয়েছে।
ছাত্র-ছাত্রীদের ঝড়ে পড়া রোধঃ
পাথরাইল ইউনিয়নের বিদ্যালয়গুলো থেকে শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার প্রবনতা দেখা রয়েছে যা শতভাগ শিক্ষা সমাপনী অর্জনের সরকারি লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছার ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধকতা। প্রাথমিক শিক্ষার ক্ষেত্রে সহ¯্রাব্দ উন্ন্য়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) অর্জনে বিদ্যালয় থেকে শিশু ঝড়ে পড়া ইস্যুটিকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রেও অভিভাবকদের সচেতনতার পাশাপাশি দরকার ব্যাপকভাবে সরকারি উৎসাহমূলক কার্যক্রম। তাই অগ্রাধিকারভিত্তিক দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় ইস্যুটি অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।
শিক্ষক, স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটি ও অভিভাবক সমন্বয় ঃ
বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির যথাযথ দায়িত্ব পালন, শিক্ষকগণের নিরলস প্রচেষ্টা, এবং অভিভাবকদের সচেতনতায় পারে মানসম্মত শিক্ষা অর্জনের প্রচেষ্টাকে সফল করতে। আর এ জন্য প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ। দায়িত্বশীল, উদ্যোগী এবং প্রতিশ্রুতিশীলদের নিয়ে কার্যকর এসএমসি গঠন ও শিক্ষক এবং অভিভাবকদের সাথে নিয়মিত সমন্বয় বা সৌজন্য সভার মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সে লক্ষ্যে এ বিষয়টিকে পরিকল্পনাভূক্ত করা হয়েছে।
গণশিক্ষা কার্যক্রমঃ
সাক্ষরতার হার বাড়ানোর জন্য গণশিক্ষা/ বয়স্ক শিক্ষা কার্যক্রম জোড়দার করা একান্ত প্রয়োজন । অত্র ইউনিয়নের এখনো নিরক্ষর মানুষ রয়েছে। সেকারনে বেসরকারি সংস্থা সূমহের সহযোগিতায় অলোয়া ইউনিয়নে গণশিক্ষা/ বয়স্ক শিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়নের বিষয়টি পরিকল্পনাভূক্ত করা হয়েছে।
ইউনিয়নে শিক্ষা উন্নয়ন পরিকল্পনা ২০১৬-২০২১
ক্রম ওয়ার্ড বর্তমান সমস্যা প্রকল্প/ স্কিম বিবরন প্রত্যাশিত ফলাফল আনুমানিক প্রাক্কলিত ব্যয় অর্থ্যরে সম্ভাব্য উৎস সময় কাঠামো বাস্তবায়নের দায়িত্ব
০১ সকল স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন /পূনঃ গঠন করা না হলে শিক্ষার মান বৃদ্ধি করা সম্ভব নয়। স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন /পূনঃ গঠন করা উদ্বুদ্ধকরণ ও সমন্বয় শিক্ষার মান বৃদ্ধি করা ২.০০ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও ২০১৬-২০২১
দুই বছর পর পর শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
০২ সকল নিয়মিত স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা না হওয়া/ এস.এম.সি. নিষ্ক্রিয় স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা উদ্বুদ্ধকরণ ও সমন্বয় শিক্ষার মান বৃদ্ধি করা .৫০ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও ২০১৬-২০২১
দুই মাস পর পর ইউপি স্ট্যান্ডিং কমিটি এবং শিক্ষা অফিস
০৩ সকল স্কুলের সাথে অভিভাবকদের যোগাযোগ না হওয়ায় অভিভাবকগণ জানতে পারেন না যে তাদের ছেলেমেয়েরা নিয়মিত স্কুলে যায় কিনা। অভিভাবক সমাবেশ প্রতি দুই মাস পর পর অভিভাবক সমাবেশ আয়োজন করা জন
সচেতনতা বদ্ধি করা ১.০০ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও প্রতি বছর ইউপি স্ট্যান্ডিং কমিটি এবং শিক্ষা অফিস
০৪ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে ইউনিয়ন পরিষদের সম্পক্তৃতা না থাক শিক্ষক,
এসএমসি,
অভিভাবক এবং ইউপি সমন্বয় সভা উদ্বুদ্ধকরণ ও সমন্বয় শিক্ষার মানোন্ন্য়ন ও ঝরে পড়া রোধ .২৫ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও সার বছর শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
০৫ সকল বাৎসরিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা বাৎসরিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা উদ্বুদ্ধকরণ ও আয়োজনে সহায়তা বাৎসরিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক মান বাড়ানো ২.০০ শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি প্রতি বছর শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
০৬ সকল শিক্ষার প্রতি আগ্রহ না থাকা প্রাইমারী শিক্ষা বৃত্তি প্রদান বছর ভিত্তিক শিক্ষার মান বৃদ্ধি করা ২.০০ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও প্রতি বছর শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
০৭ সকল বয়স্ক ব্যক্তিদের অক্ষর জ্ঞান না থাকা গণশিক্ষা/ বয়স্ক শিক্ষা কার্যক্রম উদ্বুদ্ধকরণ ও সহায়তা শিক্ষার হার বৃদ্ধি করা ১.০০ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও সারা বছর ইউপি ও এনজিও
০৮ সকল দরিদ্র শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের আর্থিক অসচ্ছলতা দরিদ্র ছাত্র/ছাত্রীদের বিনামূল্যে পোষাক ও অন্যান্য উপকরণ বিতরণ বছর ভিত্তিক দরিদ্র শিশুদের স্কুল গামী করা ৫.০০ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও প্রতি বছর শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
০৯ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত আসবাবপত্র না থাকায় ছাত্র ছাত্রীদের পাঠ্যক্রম বিঘিœত হওয়া স্কুলে আসবাবপত্র প্রদান অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রদান পাঠদান পরিবেশ ভাল রাখার জন্য ২০.০০ শিক্ষা বিভাগ, এলজি
এসপি ইউপি ও এনজিও
প্রতি বছর শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
১০ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত ক্রীড়া সামগ্রীর অভাব স্কুলে ক্রীড়া সামগ্রী প্রদান অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রদান স্কুল গামী ও পাঠদানে আগ্রহী করা ২.০০ শিক্ষা বিভাগ, এলজি
এসপি ইউপি ও এনজিও
প্রতি বছর শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
১১ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রতিযোগিতামুলক মনোভাবের অভাব শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুরষ্কার বছর ভিত্তিক শিক্ষার মানোন্ন্য়ন ১.৫০ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও
প্রতি বছর শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
১২ সকল শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগিতামুলক মনোভাবের অভাব শ্রেষ্ঠ শির্ক্ষথী পুরষ্কার বছর ভিত্তিক শিক্ষার মানোন্ন্য়ন ২.০০ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও
প্রতি বছর শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
১৩ সকল শিক্ষকদের মধ্যে প্রতিযোগিতামুলক মনোভাবের অভাব শ্রেষ্ঠ শিক্ষক পুরষ্কার বছর ভিত্তিক শিক্ষার মানোন্ন্য়ন ১.০০ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও
প্রতি বছর শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
১৪ সকল দরিদ্র শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের আর্থিক অসচ্ছলতা মেধাবী ও দরিদ্র শিক্ষার্খীদের জন্য বিশেষ উপবৃত্তি প্রদান বছর ভিত্তিক শিক্ষার মানোন্ন্য়ন ও ঝরে পড়া রোধ ২.০০ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও
প্রতি বছর শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
১৫ সকল অভিভাবকদের অসচেতনতার কারনে ঝরে পড়ার প্রবনতা এবং ভর্তির ব্যাপারে উদাসীনতা ভর্তি ও ঝরে পড়া বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ ক্যাম্পেইন উদ্বুদ্ধকরণ ভর্তি ও ঝরে পড়া রোধ করা ১.০০ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও বছরে দুই বার এসএমসি ও ইউপি
১৬ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র অনুপাতে শিক্ষক না থাকা প্যারা শিক্ষক নিয়োগ আলোচনা সভা ও সমন্বয় শিক্ষক সমস্যার সমাধান .৫০ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও বছরে তিন বার ইউপি ও এসএমসি
১৭ সকল টিউবওয়েল ও স্যানিটারী ল্যাট্রিন ব্যাবহার অনুপযোগী স্যানিটেশন ও নিরাপদ পানির জন্য সংস্কারমূলক স্থানীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা অগ্রাধিকার ভিত্তিক স্বাস্থ্যকর শিক্ষা সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি ১০.০০ শিক্ষা বিভাগ, এলজি
এসপি ইউপি ও এনজিও প্রতি বছর শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
১৮ সকল প্রচন্ড গরমের দিনে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম স্কুলে বিদুতের ব্যবস্থা / খোলামেলা পরিবেশ করা অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ শিক্ষা সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি ২.০০ শিক্ষা বিভাগ, এলজি
এসপি ইউপি ও এনজিও প্রতি বছর শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
২০ সকল শিক্ষক নিয়মিত উপস্থিতি না থাকা ইউপি কর্তৃক স্কুলে মনিটরিং ব্যাবস্থা করা মনিটরিং কর্মসূচি শিক্ষকের উপস্থিতি নিশ্চিত
করণ .২৫ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও সারা বছর স্ট্যান্ডিং কমিটি ও শিক্ষা বিভাগ
২১ সকল হত দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ কোন তহবিল না থাকা স্কুলভিত্তিক দরিদ্র তহবিল গঠণ করা উদ্বুদ্ধকরণ সভা দরিদ্র শিক্ষার্থীদের শিক্ষার জন্য .২৫ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও প্রতি বছর দুই বার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও এসএমসি
২২ সকল জলাবদ্ধতার কারনে শিক্ষার্থীর খেলাধুলার পরিবেশ বিঘিœত হওয়া স্কুলের মাঠের পানির জলাবদ্ধতা দূর করা অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার পরিবেশ সৃষ্টি করা ২.০০ শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও ২০১৬-২০২১ ইউপি
২৩ সকল ছোট ছোট শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা হীনতা বাউন্ডারী ওয়ালের ব্যবস্থা করা অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ নিরাপত্তা নিশ্চিত
করণ ৫.০০ শিক্ষাবিভাগ, ইউপি ও এনজিও ২০১৬-২০২১ শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
মোট ৬৩.২৫ এলজিএসপি, এডিপি , শিক্ষা বিভাগ, ইউপি ও এনজিও
সপ্তম অধ্যায়
স্বাস্থ্যসেবা ও পরিবার কল্যাণঃ
স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তি রাষ্ট্রের নাগরিকদের একটি অন্যতম অধিকার। যা প্রদান করা সরকারের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা। সংবিধানে ১৫ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ‘‘রাষ্ট্রের অন্যতম মৌলিক দায়িত্ব হবে পরিকল্পিত অর্থনৈতিক বিকাশের মাধ্যমে উৎপাদন শক্তির ক্রমবৃদ্ধি সাধন এবং জনগণের জীবনযাত্রার বস্তুগত ও সংস্কৃতিগত মানের দৃঢ় উন্নতি সাধন করা যাতে অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, শিক্ষা ও চিকিৎসাসহ জীবনধারণের মৌলিক উপকরণের ব্যবস্থা” নিশ্চিত করা যায়। বাংলাদেশ সরকার এই লক্ষ্য অর্জনে জাতীয় পর্যায়ের পাশাপাশি পল্লী অঞ্চলে বসবাসকারী বিশাল জনগোষ্ঠীর প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দিয়েছে। ইতিমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ে পরিবার-কল্যাণ কেন্দ্র ও ওয়ার্ডভিত্তিক কমিউনিটি ক্লিনিক স্থ্াপন এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা জোরদার করণের মাাধ্যমে ইউনিয়নবাসীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরনে বিভিন্ন্ কার্যক্রম চলমান রাখার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। কিন্তু সেবা প্রদানকারীদের আন্তরিকতা এবং সেবাগ্রহণকারীদের সচেতনতার অভাবের কারনে কাক্সিক্ষত অর্জন হচ্ছে না । সেকারনে এই পরিকল্পনায় ইউনিয়নবাসীর মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি সহ সেবা প্রদানকারী ব্যাক্তি/ প্রতিষ্ঠানের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানোর প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেয়া প্রয়োজন। সরকার কর্তৃক স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের ফলে জনসংখ্যার বৃদ্ধি এবং শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার পূর্বের তুলনায় হ্রাস পেলেও দরিদ্র জনগণের মধ্যে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার এখনও বেশি, এছাড়া শিশু ও মাতৃমৃতু ১০০% রোধ করা যায়নি। ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যভাস পালনেও রয়েছে অসচেতনতা। তাই এই সব বিষয়গুলিকে গুরুত্ব দিয়ে পরিকল্পনায় অন্তর্ভূক্ত করা প্রয়োজন।
পরিবার পরিকল্পনার অবস্থা এবং জন্ম নিরোধক উপকরণ সরবরাহ এবং পরামর্শ সেবার অবস্থাসহ ইউনিয়নে স্বাস্থ্যও পরিবার কল্যাণ খাতের সমস্যা বিশ্লেষণ ও উন্নয়নযোগ্য দিকসমূহ চিহ্নিতকরণ
স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে সমস্যা বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকার নির্ণয়ঃ
গর্ভবতী নারী ও শিশুর যতœঃ
সুস্থ সন্তানের জন্য প্রয়োজন মায়ের যতœ ও সুস্থতা। তাই গর্ভবতী মা এবং নবজাতক শিশুর যতœ, স্বাস্থ্য ও পুষ্টির বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে সরকারি- বেসরকারি স্বাস্থ্যকর্মীদের সাথে অলোয়া ইউনিয়ন পরিষদ সমন্বিত কার্যক্রম বাস্তবায়নের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। বিশেষ করে গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য পরিচর্চা ও কম ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ করা শিশুদের ওজন নিয়মিত মনিটরিং এর বিষয়টি অধিক গুরুত্বপূর্ণ কাজেই সবদিক বিবেচনায় এর কিছু অংশ দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় সম্পৃক্ত করা হয়েছে।
কমিউনিটিতে পুষ্টি বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিঃ
গ্রামীণ জনসাধারণের একটি বড় অংশের মধ্যে প্রকৃত পুষ্টি জ্ঞানের অভাব রয়েছে। দরিদ্র মানুষের হাতের নাগালে অনেক শাক-সবজী ও দেশি ফলমূলের মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণ পুষ্টি ও ভিটামিন থাকলেও পুষ্টি জ্ঞান না থাকার কারণে অনেকেই এগুলোর প্রতি অবহেলা প্রদর্শণ করে অথবা সঠিকভাবে গ্রহণ করতে পারেনা। এ ক্ষেত্রে দরকার তৃণমূল পর্যায়ে ব্যপক সচেতনতামূলক কার্যক্রম। সে কারণেই তৃণমূল পর্যায়ের মানুষদের বিশেষ করে মা, শিশু, কিশোর ও কিশোরীদের পুষ্টি ও ভিটামিনের অভাব দূর করতে হলে এ বিষয়টিকে একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনায় অর্ন্তভূক্ত করা প্রয়োজন বলে মনে করা হয়েছে।
একদল দক্ষ ধাত্রী সৃষ্টিঃ
প্রসবের সময় দক্ষ ধাত্রী সেবা না পাওয়ার কারণে তৃণমূল পর্যায়ে এখনো মাতৃমৃত্যু হয়। এ অবস্থা মোকাবেলার জন্য দরকার কমিউনিটি পর্যায়ে একদল দক্ষ ধাত্রী সৃষ্টি করা। কারণ প্রশিক্ষিত সেবিকাগণ খুব কম তৃণমূল পর্যায়ে অবস্থান করেন। একটা নির্দিষ্ট মেয়াদের মৌলিক প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে পর্যায়ক্রমে কার্যক্রমটি চলতে পারে। এবং ধারাবাহিক রিফ্রেসার্স এর মাধ্যমে তাদেরকে ক্রিয়াশীল রাখারও সুযোগ থাকবে। সুতরাং বিষয়টির জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করা হয়েছে।
শিশুদের ওজন পরিবীক্ষণঃ
শিশুদের কম ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ অপুষ্টির প্রত্যক্ষ প্রমান বহন করে। বিষয়টি বহু আলোচিত হলেও এর জন্য উদ্যোগের রয়েছে বিরাট অপ্রতুলতা। এ ক্ষেত্রে সরকারি কার্যক্রম সমস্যার বিশালতার তুলনায় এ সীমিত। ইউনিয়ন পরিষদ এ ক্ষেত্রে সরকারি স্বাস্থ্যকর্মীদের কার্যক্রমকে যেমন সমন্বয় করতে পারে অন্যদিকে নিজ উদ্যোগে কিছু সমন্বিত কার্যক্রম চালু করতে পারে যাতে শিশুদের ওজন নিয়মিত মনিটরিং এর আওতায় আসে। বিষয়টি অধিক গুরুত্বপূর্ন কাজেই সবদিক বিবেচনায় এর কিছু অংশ দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় সম্পৃক্ত করা হয়েছে।
ইউনিয়নে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উন্নয়ন পরিকল্পনা ২০১৬-২০২১
ক্রম ওয়ার্ড বর্তমান সমস্যা প্রকল্প/ স্কিম বিবরণ প্রত্যাশিত ফলাফল আনুমানিক প্রাক্কলিত ব্যয় অর্থ্যরে সম্ভাব্য উৎস সময় কাঠামো বাস্তবায়নের দায়িত্ব
০১ সকল পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা সম্পর্কে সচেতনতার অভাব পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক ক্যাম্পেইন উদ্বুদ্ধকরণ সুন্দর স্বাস্থ্যা-
ভাস গড়ে তোলা ২.০০ স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ, ইউপিও এনজিও বছরে দুই বার স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ, ইউপিও এনজিও
০২ সকল ছোট শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম টিকা ও ভিটামিন এ ক্যাপস্যুল বিষয়ক ক্যাম্পেইন উদ্বুদ্ধকরণ সচেতনতা গড়ে তোলা ১.০০ ঐ সারা বছর ঐ
০৩ সকল জন সচেতনতার অভাব পুষ্টি বিষয়ক প্রচারাভিযান উদ্বুদ্ধকরণ সচেতনতা গড়ে তোলা ১.০০ ঐ সারা বছর ঐ
০৪ সকল কৃমির ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতার অভাব ডি-ওমির্ং ক্যাম্পেইন উদ্বুদ্ধকরণ কৃমি বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তোলা ১.০০ ঐ ঐ ঐ
০৫ সকল যক্ষা বিষয়ক সচেতনতার অভাব যক্ষা বিষয়ক প্রচারাভিযান উদ্বুদ্ধকরণ যক্ষা বিষয়ে সচেতনতা ১.০০ ঐ ঐ ঐ
০৬ সকল নিরাপদ মাতৃত্ব জ্ঞানের অভাব দক্ষ দাই/ধাত্রী প্রশিক্ষণ প্রশিক্ষণ আয়োজন শিশু ও মাতৃ মৃত্যুুর হার কমানো ৫.০০ ঐ প্রতি বছর ঐ
০৭ সকল গর্ভবতী মায়েদের পুষ্টি সচেতনতার অভাব নিয়মিত গর্ভবতী মায়েদের পরিচর্যা প্রচানাভিযান উদ্বুদ্ধকরণ ঐ ১.০০ ঐ সারা বছর ঐ
০৮ সকল পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা বিষয়ে অসচেতনতা পয়ঃনিষ্কাশন ও
বর্জ ব্যবস্থাপনা উদ্বুদ্ধকরণ সুন্দর পরিবেশ বজায় রাখা ১.০০ ঐ ঐ ঐ
০৯ সকল কমিউনিটি ক্লিনিকে ল্যাপটপের ব্যবস্থা থাকা সতে¦ও বিদ্যুতের অভাবে ব্যবহার না করা কমিউনিটি ক্লিনিকে বিদুতের ব্যবস্থা করা সম্বন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার করা ২.০০ ঐ অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রতি বছর ঐ
১০ সকল নিরাপত্তার অভাব কমিউনিটি ক্লিনিকে কাটাতারের ব্যবস্থা করা সম্বন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ২.০০ ঐ ঐ ঐ
১১ সকল কমিউনিটি ক্লিনিক এ বিশেষ কোন তহবিল না থাকা ন্যূনতম ২ টাকা করে টিকিটের ব্যবস্থা করা সম্বন্বিত উদ্বুদ্ধকরণ সভা আর্থিক তহবিল তৈরি .২৫ ঐ বছরে দুই বার ঐ
১২ সকল কমিউনিটি ক্লিনিক এ বিশেষ কোন তহবিল না থাকা অনুদান সংগ্রহ সম্বন্বিত উদ্বুদ্ধকরণ সভা আর্থিক তহবিল তৈরি .২৫ ঐ বছরে দুই বার ঐ
১৩ সকল কমিউনিটি ক্লিনিক এ বিশেষ কোন তহবিল না থাকা ডায়াবেটিক পরীক্ষার জন্য ফি নির্ধারন করা সম্বন্বিত উদ্বুদ্ধকরণ সভা আর্থিক তহবিল তৈরি .২৫ ঐ বছরে দুই বার ঐ
১৪ সকল ইউনিযন পরিষদ কর্তৃক কোন মনিটরিং ব্যবস্থা না থাকা ইউপির মনিটরিং ব্যবস্থা করা সমন্বিত উদ্যোগ ঔষধ প্রাপ্তি নিশ্চিত করণ .৫০ ঐ সারা বছর ঐ
১৫ সকল সমন্বিত কার্যক্রম না থাকা ইউপি ও কমিউনিটি ক্লিনিক সমন্বয় সভা সমন্বিত উদ্যোগ সেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত করা .২৫ ঐ বছরে তিন বার ঐ
১৬ সকল জনসচেতনতার অভাব জনসংখ্যা সীমিত রাখা বিষয়ক ক্যাম্পেইন উদ্বুদ্ধকরণ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার হ্রাস করা ১.০০ ঐ সারা বছর ঐ
মোট ১৯.৫ স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ, ইউপি (এলজিএসপি, এডিপি, ১/% ও রাজস্ব) ও এনজিও
অষ্টম অধ্যায়
স্যানিটেশন ও নিরাপদ পানিঃ
পরিবেশের টেকশই উন্নয়ন ও জনস্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ পানি এবং পয়ঃ নিষ্কাশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করা একান্ত প্রয়োজন। ইউনিয়নবাসীকে নিরাপদ পানি ও শতভাগ স্যানিটেশনের আওতায় আনার লক্ষ্যে একদিকে যেমন জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ও উপজেলা পরিষদের সহায়তা দরকার তেমনি অন্যদিকে জনসাধারনের মধ্যেও নিয়মিত স্বাস্থ্যভাস পালন করা খুবই জরুরি। ইউনিয়নের জনগণকে পানের জন্য সুপেয় পানি, ও অন্যান্য ব্যবহারের জন্য নিরাপদ পানি সরবরাহে সহায়তা প্রদান, স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ব্যবহারে উদ্বুদ্ধকরণ ও সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রে উপজেলা পরিষদ ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে। এছাড়া যৌথ অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে আর্সেনিকমুক্ত নলকূপ স্থাপন এবং সার্মথ্যহীনদের স্বাস্থ্যসম্মত ল্যাট্রিন স্থাপনের জন্য রিং ¯¬াব উৎপাদন ও বিতরনে উপজেলা পরিষদ, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর এবং ইউনিয়ন পরিষদ সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ করে। নলকূপ নষ্ট হলে মেরামতে সহায়তা প্রদন ও জনগণের ব্যবহৃত টিউবওয়েলে আর্সেনিক পরীক্ষা করার জন্য জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অফিস ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে কারিগরি সহায়তা প্রদান করে। উল্লেখিত সকল কার্যক্রমকে অলোয়া ইউনিয়ন পরিষদ সুনিদিষ্ট ভাবে এই পরিকল্পনায় অন্তর্ভূক্ত করার প্রয়োজনীয়তা মনে করছে।
ওয়ার্ড নিরাপদ পানি স্যানিটেশন
পানির উৎসের ধরন সংখ্যা পানির পর্যাপ্ততা আর্সেনিক/ লবণাক্ততা নিরাপদ পানির আওতাধীন পরিবার সংখ্যা স্যানিটারি ল্যাট্রিন নাই এমন পরিবারের সংখ্যা পাবিলিক টয়লেট ব্যবস্থা
০১ অগভীর ৪৪৭ যথেষ্ট নাই প্রতি ১৫ পবিরারে ১২০
০২ ,, ,, ,, ১টি সরকারী ১১০
০৩ ,, ,, ,, নলকূপ ২২০
০৪ ,, ,, ,, ,, ১১০
০৫ ,, ,, ,, ,, ১২০
০৬ ,, ,, ,, ,, ৩২০
০৭ ,, ,, ,, ,, ২২০
০৮ ,, ,, ,, ,, ২২৫
০৯ ,, ,, ,, ,, ২১৫
নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার সমস্যা বিশ্লেষণ ও বিশেষ অগ্রাধিকারঃ
নিরাপদ পানি পান ও ব্যবহার নিশ্চিতে প্রচারাভিযানঃ
নিরাপদ পানি পান ও ব্যবহার না করাই তৃণমূল পর্যায়ে রোগ বালাই ও স্বাস্থহানির অনেক বড় কারণ। অনেক সময় দেখা যায় নিকট থেকে সহজ উপায়ে নিরাপদ পানি সংগ্রহের সুযোগ থাকলেও সচেনতার অভাবে অনেকেই এ সুযোগ গ্রহণ না করে দুষিত পানি পান ও ব্যবহার করে থাকে ফলে তারা বিভিন্ন মারাত্বক রোগে আক্রান্ত হয়। তাই এ বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তোলার বিকল্প নাই। আর এর জন্য দরকার একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
সকল নলকুপের আর্সেনিক পরীক্ষা নিশ্চিতকরণঃ
আর্সেনিক এর ফলে সৃষ্ট সমস্যা একটি দীর্ঘমেয়াদি মারাত্বক ব্যাধি। এর সংক্রমণ ও প্রভাব বোঝাও সহজসাধ্য নয় যেমনটা সহজ নয় কোন পানিতে আর্সেনিক আছে আর কোন পানিতে নেই তা বোঝা। আর সে কারনেই অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সকল নলকুপের আর্সেনিক পরীক্ষা নিশ্চিত করা খুব জরুরি।
অকার্যকর নলকূপ মেরামতঃ
ইউনিয়নের প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায় খানা অনুপাতে নলকুপের সংখ্যা কম। আবার একই সাথে ব্যাপকসংখ্যক নলকূপ অকার্যকর অবস্থায় পড়ে আছে। অথচ অতীত অভিজ্ঞতায় দেখা যায় ইউনিয়ন থেকে বছরে গড়ে ১৫-২০টির বেশি টিউবওয়েল স্থাপন ও হয়না। এ অবস্থায় অকার্যকর নলকূপগুলো মেরামতের কোন বিকল্প নেই। ইউনিয়ন পরিষদের তত্বাবধানে নলকূপ মেকানিকের তৎপরতাকে আরও জোরদার করে এ কাজে গতি আনা যেতে পারে। এর জন্য একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনাও জরুরি।
ইউনিয়নে স্যানিটেশন ও পানি সরবরাহ খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা ২০১৬-২০২১
ক্রম ওয়ার্ড বর্তমান সমস্যা প্রকল্প/ স্কিম বিবরণ প্রত্যাশিত ফলাফল আনুমানিক প্রাক্কলিত ব্যয় অর্থ্যরে সম্ভাব্য উৎস সময়
কাঠামো বাস্তবায়নের দায়িত্ব
১ সকল নিরাপদ পানি সম্পর্কে সচেতনতা না থাকা নিরাপদ পানি ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে পাড়া ভিত্তিক উদ্ধুদ্ধকরন প্রচারাভিষান উদ্বুদ্ধকরণ সুন্দর স্বাস্থ্যাভ্যাস গড়ে তোলা ১.০০ জনস্বাস্থ্য বিভাগ, ইউপি ও এনজিও সারা
বছর জনস্বাস্থ্য বিভাগ, ইউপি ও এনজিও
২ সকল নলকূপ অকেজো থাকার কারনে প্রয়োজনীয় পানি না পাওয়া অকোজে নলকূপ সচল করা অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ নিরাপদ পানি পান করানোর জন্য ৪.০০ জনস্বাস্থ্য বিভাগ ও ইউপি প্রত্যেক বছর জনস্বাস্থ্য বিভাগ ও ইউপি
৩ সকল আর্সেনিক সম্পর্কে অসচেতনতা সকল নলকুপের আর্সেনিক পরীক্ষা করা অগ্রাধিকার ভিত্তিক উদ্যোগ গ্রহণ নিরাপদ পানি পান করা ১.০০ জনস্বাস্থ্য বিভাগ, ইউপি ও এনজিও দৃই বছর পরপর জনস্বাস্থ্য বিভাগ, ইউপি ও এনজিও
৪ সকল নলকুপের গোড়া পাকা না থাকার কারনে বিশুদ্ধ পানি প্রাপ্তির সমস্যা নলকুপের গোড়া পাকাকরন অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ নিরাপদ পানি পান করা ৫.০০ জনস্বাস্থ্য বিভাগ ও ইউপি বছর ভিত্তিক জনস্বাস্থ্য বিভাগ ও ইউপি
৫ সকল শীত মৌসুমে পানির স্তর নীচে নেমে যাওয়ায় গভীর নলকূপ স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয় অংশীদরিত্বের ভিত্তিতে গভীর নলকূপ স্থাপন অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ নিরাপদ পানির ব্যবহার নিশ্চিতকরন ১০.০০ জনস্বাস্থ্য বিভাগ, দাতা সংস্থা ও ইউপি বছর ভিত্তিক জনস্বাস্থ্য বিভাগ ও ইউপি
৬ সকল জন বহুল স্থানগুলোতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক নলকূপ না থাকা প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক (হাট বাজার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ মন্দির) নলকূপ স্থাপন অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ জন সাধারনের জন্য নিরাপদ পানি সরবরাহ ১০.০০ জনস্বাস্থ্য , শিক্ষা বিভাগ, দাতা সংস্থা ও ইউপি বছর ভিত্তিক জনস্বাস্থ্য বিভাগ শিক্ষা বিভাগ ও ইউপি
৭ সকল স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবহারে অসচেতনতা স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ব্যবহারে জন সচেতনতা বৃদ্ধি করার জন্য উদ্ধুদ্ধকরন প্রচারাভিযান উদ্বুদ্ধকরণ সচেতনতা গড়ে তোলা ১.০০ জনস্বাস্থ্য বিভাগ, ইউপি ও এনজিও পাড়া ভিত্তিক বছরে তিনবার ইউপি ও এনজিও
৮ সকল দরিদ্র জনগোষ্ঠী স্বাস্থ্য সম্মত ল্যাট্রিন ব্যবহার করতে না পারা স্বল্প মূল্যের স্বাস্থ্যসম্মত ল্যাট্রিন প্রযুক্তির প্রশিক্ষণ প্রশিক্ষণ আয়োজন জন সাধারনকে দক্ষ করা ৫.০০ জনস্বাস্থ্য বিভাগ, ইউপি ও এনজিও প্রতি বছর জনস্বাস্থ্য বিভাগ, ইউপি ও এনজিও
৯ সকল জনবহুল পাড়া গুলোতে পর্যাপ্ত পরিমান স্যানিটারি ল্যাট্রিন না থাকা পাড়া ভিত্তিক ল্যাট্রিন স্থাপন অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ স্বাস্থ্য সম্মত জীবন অভ্যাস গড়ে তোলা ৫.০০ জনস্বাস্থ্য বিভাগ, ইউপি ও এনজিও প্রতি বছর জনস্বাস্থ্য বিভাগ, ইউপি ও এনজিও
১০ সকল ছাত্র ছাত্রীদের জন্য স্বাস্থ্য সম্মত স্যানিটারি ল্যাট্রিন না থাকা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্য সম্মত ল্যাট্রিন নিশ্চিতকরণ অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ ছাত্র ছাত্রীদের স্বাস্থ্যাভ্যাস গড়ে তোলা ১০.০০ জনস্বাস্থ্য বিভাগ, ইউপি ও এনজিও বছর ভিত্তিক জনস্বাস্থ্য বিভাগ, ইউপি ও এনজিও
১১ সকল জন বহুল স্থানে স্যানিটারি ল্যাট্রিন না থাকা রাস্তার মোড়, হাট বাজার, মসজিদ মন্দির ভিত্তিক ল্যাট্রিন স্থাপন অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ স্বাস্থ্য সম্মত জীবন অভ্যাস গড়ে তোলা ৫.০০ ঐ বছর ভিত্তিক ঐ
১২ সকল স্বাস্থ্যভ্যাস পালনে জন সচেতনতা না থাকা হাত ধোয়া দিবস পালন উদ্বুদ্ধকরণ ও আয়োজন স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টি করা ১.০০ ঐ প্রতি বছর ঐ
মোট ৫৮.০০ জনস্বাস্থ্য বিভাগ, শিক্ষা বিভাগ দাতা সংস্থা, ইউপি(এলজিএসপি, এডিপি, ১%, রাজস্ব) ও এনজিও
নবম অধ্যায়
ইউনিয়নের দারিদ্র, সামাজিক কল্যাণ, নিরাপত্তা বেষ্টনী এবং দূর্যোগঃ
এলাকায় এমন কিছু খানা রয়েছে যারা সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে পরিচালিত উন্নয়ন কর্মকান্ডের সুযোগ গ্রহন করতে পারছে না সেকারনে এলাকার অবহেলিত জনগণের জীবন মান উন্নত করা এবং তাঁদের আর্থ সামাজিক অবস্থা যাতে আরো খারাপ না হয় তার জন্য বিভিন্ন কার্যকরি ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক। দারিদ্রের মুলে রয়েছে বেকারত্ব ও অর্ধবেকারত্ব। বেকারত্ব দূরীকরণের উপায় হিসেবে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নের জন্য ইউনিয়নের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে আয়বৃদ্ধিমূলক কর্মকান্ড সৃজনে প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি ঋণ সরবরাহের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং আর্থ-সামাজিক অবস্থা সুরক্ষার জন্য সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিসমূহ মাঠ পর্যায়ে লক্ষ্যভিত্তিক জনগোষ্ঠীর নিকট পৌছানোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ছাড়া দারিদ্র্য হ্রাসকরণের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত সরকারি খাতের বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি), যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, মহিলা ও শিশু বিষয়ক অধিদপ্তর এবং বেসরকারি খাতের বিভিন্ন সংগঠনের সাথে আংশীদারিত্ব কৌশল উন্নয়নের প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হবে। এছাড়া কৃষি শ্রমিকদের মৌসুমী বেকারত্ব দুর করার জন্য বিভিন্ন কর্মসৃজন কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়। বিভিন্ন দূর্যোগের কারনে প্রতিবছর বেশকিছু পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেকারনে দূর্যোগ বিষয়ে প্রস্তুতি ও দূর্যোগ পরবর্তী পূনর্বাসনের জন্য উদ্যেগ নেয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
ড় ইউনিয়নে দারিদ্র্য,সামজিক কল্যাণ, নিরাপত্তা বেষ্টনী এবং দূর্যোগের বর্তমান অবস্থা
- ইউনিয়নে সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সংখ্যা এবং ধরণ নাই
- ইউনিয়নে কর্মরত এনজিওর সংখ্যা ১৯টি
- সমবায়ের সংখ্যা এবং তাদের সদস্য নাই
বয়স্ক ভাতা-৫৯১টি, বিধাব ভাতা-১৭৬টি ,অস্বচ্ছল প্রতিবন্ধি ভাতা ৮৯টি, ভিজিডি ভাতা ভোগীর সংখ্যা- ১৮৯ জন মুক্তিযোদ্ধা ভাতা ভোগীর সংখ্যা - ৬৮৫জন।
- প্রাকৃতিক দূর্যোগের (বন্যা, খরা, নদী ভাঙ্গন, ঘূর্নিঝড় ইত্যাদি) রেকর্ড এবং ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের সংখ্যা
ইউনিয়নের দারিদ্র, সামাজিক কল্যাণ, নিরাপত্তা বেষ্টনী এবং দূর্যোগ পরিস্থিতির সমস্যা বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকারঃ
ট্রেডভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদানঃ
আত্ব কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য যুবসমাজের ট্রেডভিত্তিক প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নেই। যুবসমাজকে প্রশিক্ষিত করলে যুবসমাজ বিভিন্ন কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত হতে পারে। যাতে করে তারা নিজেরা কর্মসংস্থানমুখী হয় এবং অন্যকেও উৎসাহিত করতে পারে। আতœকর্মসংস্থানের জন্য বেকারদেরকে কারিগরী প্রশিক্ষণের দিকে উদ্বুদ্ধ করা যাতে তারা নিজেরাই এক একজন উদ্যোক্তা হয়ে গড়ে উঠতে পারে। এই ধরনের একটি সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলে সমাজের বেকার সমস্যার সমাধান তথা আত্বকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
খানাভিত্তিক খামার গড়ে তোলা বিষয়ক প্রশিক্ষণঃ
বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ । অলোয়া ইউনিয়ন এ থেকে বিচ্ছিন্ন নয়। শতকরা ৮৫ ভাগ লোক কোন কোনভাবে কৃষির উপর নির্ভরশীল। প্রতিটি বাড়িতে যদি খামার ভিত্তিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা যায় তাহলে পরিবারের পুষ্টির চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বাড়তি আয়েরও সুযোগ তৈরি হয়। এ ক্ষেত্রে খানাভিত্তিক খামার গড়ে তোলার জন্য উদ্বুদ্ধকরণসহ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থ্যা গ্রহণ করা যেতে পারে। এতে করে প্রতিটি পরিবারে পুষ্টি চাহিদা মিটবে অন্যদিকে দারিদ্রতা হ্রাস পাবে।
গ্রাম ভিত্তিক সংগঠন গড়ে তোলাঃ
গ্রাম ভিত্তিক সংগঠন গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে এমন একটি সেতুবন্ধন তৈরি হয় যেখানে একে অন্যের সুখ-দুঃখের সাথী হতে পারে। বিচ্ছিন্নতা মানুষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে। সামাজিক ভাবে সংগঠিত হলে কর্মসংস্থানের পাশাপাশি সামাজিক অপরাধ সমূহ নির্মূলে ঐক্যবদ্ধতা এবং জনসম্পৃক্ততা সৃষ্টি হয়। একে অন্যের সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসতে সাহায্য করে। গ্রামভিত্তিক সংগঠন তৈরির মাধ্যমে সামাজিক পুঁজি তথা সমাজিক শক্তির সৃষ্টি হয়। সামাজিক পুঁজির মাধ্যমে সমাজের অনেক বড় সমস্যা সমাধান করা সম্ভব । বিষয়টিকে সে কারনেই পরিকল্পনাভুক্ত করা হয়েছে।
ইউনিয়নের দারিদ্র, সামাজিক কল্যাণ, নিরাপত্তা বেষ্টনী এবং দূর্যোগ মোকাবেলার পরিকল্পনা ২০১৬-২০২১
কার্যক্রম / প্রকল্প প্রত্যাশিত ফলাফল বিবরন আনুমানিক প্রাক্কলিত ব্যায়
(লক্ষ টাকা) অর্থের নম্ভাব্য উৎস সময় কাঠামো বাস্তবায়নের দায়িত্ব
প্রতিটি গ্রামে স্বেচ্ছাব্রতি তৈরি
স্বেচ্ছায় এলাকার কাজ বাস্তবায়ন করবে ১৫০ জন ১.০ এনজিও ও ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১ স্বেচ্ছাসেবক ও বেসরকারি
সংস্থা
আয়বৃদ্ধিমূলক কার্যক্রম গ্রহণে গ্রাম সভা করা আত্মকর্মসংস্থানমূলক কাজে উৎসাহিত হবে প্রতিটি গ্রামে ১.৫০ ঐ
২০১৬-২০২১ (চাহিদানুযায়ী) স্ব্চ্ছোসেবক ও জনপ্রতিনিধিবৃন্দ
ট্রেডভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান
(কম্পিউটার ও সেলাই প্রশিক্ষণ সহ) আত্মকর্মসংস্থান বাড়াবে প্রতিটি ওয়ার্ডে ২.০০ এনজিও, সরকারি বিভাগ,ইউপি ও এলজিএসপি ২০১৬-২০২১ বেসরকারি সংস্থা ও সংশ্লিষ্ট সরকারি বিভাগ,ইউনিয়ন পরিষদ
গ্রাম ভিত্তিক সংগঠন গড়ে তোলা সামাজিক পুঁজি তৈরি হবে প্রতিটি গ্রামে ১.০০ এনজিও ২০১৬-২০২১ স্বেচ্ছাসেবক ও বেসরকারি সংস্থা
খানাভিত্তিক খামার গড়ে তোলা
আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে প্রতিটি গ্রামে ১.৫০ এনজিও, সরকারি প্রকল্প ইউনিয়ন পরিষদ ও এলজিএসপি ২০১৬-২০২১ স্বেচ্ছাসেবক ও বেসরকারি সংস্থা
ভিজিএফ প্রদান চরম দ্রারিদ্রতা দূর হবে প্রয়োজনমত বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ
ভিজিডি প্রদান চরম দ্রারিদ্রতা দূর হবে প্রয়োজনমত বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ
বয়ষ্ক ভাতা প্রদান বৃদ্ধদের সহায়তা করা প্রয়োজনমত বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ
বিধবা/স্বামী পরিত্যক্তা ভাতা প্রদান অসহায়দের সহায়তা করা প্রয়োজনমত বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ
প্রতিবন্ধী ভাতা প্রদান ঐ প্রয়োজনমত বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ
মুক্তিযোদ্ধা/যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ভাতা প্রদান স্বীকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করা প্রয়োজনমত বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ
দরিদ্রদের মাঝে ঢেউটিন বিতরন
দরিদ্রদের জন্য আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করণ প্রয়োজনমত ৫.০০ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ
দূর্যোগ ও ঝুঁকি মোকাবেলায় সহায়তা প্রদান (বন্যা, ঝড়, অগ্নি অসুস্থ্যতা ইত্যাদি) অসহায়দের সহায়তা করা প্রয়োজনমত ৫.০০ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ইউনিয়ন পরিষদ
মোট ১৭.০০ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ, এলজিএসপি, ইউনিয়ন পরিষদ ও এনজিও
দশম অধ্যায়
পরিবেশ উন্নয়ন ও বৃক্ষরোপণঃ
জীববৈচিত্র রক্ষা ও এলাকার মানুষের নিরাপদ-দূষণমুক্ত জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন নির্মল পরিবেশ। অপরিকল্পিতভাবে রাস্তাঘাট ও বাঁধ নির্মাণ, যত্রতত্র ইটভাটা স্থাপন, রাসায়নিক সার-কীটনাশকের যথেচ্ছ ব্যবহার, বৃক্ষনিধন, কলকারখানার কালো ঁেধায়া ইত্যাদির ফলে পরিবেশের বিপর্যয় ঘটছে এবং জীববৈচিত্র আজ হুমকীর সমুক্ষীন। সেকারনে মানুষের বসবাসের উপযোগি নির্মল পরিবেশ সৃষ্টিতে অলোয়া ইউনিয়ন পরিষদ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইউনিয়ন পরিষদ যে কোন প্রকল্প গ্রহণে ও বাস্তবায়নে প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর যেন বিরুপ প্রতিক্রিয়া না হয় সেদিকে নজর রাখবে । এলাকার ইট ভাটা, কলকারখানা ও যানবাহন হতে ক্ষতিকারক ধোয়া নির্গত হওয়া থেকে মুক্ত রাখার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করবে। পরিবেশ বিপর্যয় রোধে পরিকল্পিত বৃক্ষরোপনের বিকল্প নেই। তাই স্বাভাবিকভাবে বাড়ি ও রাস্তার দু’ধারে গড়ে তোলা হবে সামাজিক বনায়ন কার্যক্রম। এছাড়াও বর্তমানে ফসলের জমির আইল, পতিত জমি, পুকুর পাড়, এবং বসত বাড়ির আশে পাশে আম, জাম, কাঁঠাল, পেঁয়ারাসহ বিভিন্ন ফলজ বৃক্ষ, শিশু, মেহগনি, কড়াই, মিনজুরি, বাবলাসহ বিভিন্ন প্রজাতির বনজ বৃক্ষ এবং নিম, বহেড়া, অর্জুন, ঁেততুলসহ বিভিন্ন প্রজাতির ঔষধি গাছ লাগানো এবং বাঁশঝাড় সৃষ্টির জন্য ইউনিয়ন পরিষদ এর সচেতনতা ও উদ্বুদ্ধতা সৃষ্টিতে উদ্যোগী হওয়া একান্ত আবশ্যক।
ইউনিয়নের পরিবেশ উন্নয়ন ও বৃক্ষরোপণ এর সমস্যা বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকারঃ
বৃক্ষরোপণ বিষয়ে ব্যপক জনসচেতনতাঃ
ইউনিয়নে সৃষ্ট বনের পরিমান জাতীয় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক কম। সুতরাং বনায়নের ইস্যুটি ব্যাপক সচেতনতামুলক কার্যক্রমের দাবী রাখে। সরকারি ভাবে সচেনতার ইস্যুটি মূলত জাতীয় বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ উদযাপন কেন্দ্রিক হওয়ায় সারা বছর এ ইস্যুটি তেমন গুরুত্ব পায় না, ফলে তা সাধারণ মানুষের চেতনায় সেভাবে প্রভাব ফেলতে পারছে না। ইউনিয়ন পরিষদ বৃক্ষরোপণ ক্ষেত্রের নিকটে অবস্থান করে ফলে জন সম্পৃক্ততার ভিত্তিতে বছরব্যাপী উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম পরিচালনা করার অনেক সুযোগ রয়েছে। সে কারনেই বিষয়টি একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অন্তর্ভক্ত করা হয়েছে।
ইউনিয়ন পর্যায়ে বৃক্ষমেলার আয়োজনঃ
ইউনিয়ন পর্যায়ে বৃক্ষমেলার আয়োজনের মধ্য দিয়ে একই সাথে অনেকগুলো বিষয় অর্জন সম্ভব। প্রথমত: এর মাধ্যমে নার্সারীর মালিকগণ মানসিক ও আর্থিক উৎসাহ পাবেন যার মাধ্যমে নার্সারী শিল্পের বিকাশ ঘটবে, দ্বিতীয়ত: এর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রজাতীর বৃক্ষ ও কলমের বিস্তৃতি ঘটবে, তৃতীয়ত: ব্যক্তি পর্যায়ে বিশেষত তরুন প্রজন্মের মধ্যে বৃক্ষরোপণের আগ্রহ সৃষ্টি হবে এবং তৃণমূল পর্যায়ে একটি সুস্থ বিনোদনেরও সুযোগ সৃষ্টি হবে। বলা যায় বৃক্ষের প্রসারে এটি একটি অনেক বড় ক্যাম্পেইন যার মাধ্যমে ক্ষতিকর বৃক্ষের প্রতি বিদ্বেষ সৃষ্টি করাও সম্ভব। কিন্ত বিষয়টিকে একটি সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মতো করে এর ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হলে এর জন্য ধারাবাহিক পরিকল্পনারও প্রয়োজন রয়েছে। এসব বিবেচনায় ইউনিয়নের পাঁচশালা পরিকল্পনায় বিষয়টিকে সম্পৃক্ত করা হয়েছে।
নার্সারী স্থাপনে প্রশিক্ষনঃ
নার্সাারীই মূলত বৃক্ষের বিকাশ ও বিস্তৃতির প্রধান নিয়ামক। নার্সারী শিল্পের বিকাশের সাথে বৃক্ষরোপণ আন্দোলনের সাফল্যও অনেকাংশে নির্ভরশীল কাজেই মানুষকে নার্সারী তৈরিতে উৎসাহিত করার পাশাপাশি এ বিষয়ে কার্যকর প্রশিক্ষণেরও ব্যবস্থা করতে হবে এবং প্রশিক্ষণকে তৃণমূলে নিয়ে যেতে হবে। ইউনিয়ন পরিষদের নেতৃত্বে এ ধরনের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে পারলে কাঙ্খিত সাফল্যের নাগাল পাওয়া সম্ভব হবে। তাই এ ইস্যুটিকে পরিষদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় রাখা হয়েছে।
ইউনিয়নে পরিবেশ খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা ২০১৬-২০২১
ক্রম ওয়ার্ড বর্তমান সমস্যা প্রকল্প/ স্কিম বিবরণ প্রত্যাশিত ফলাফল আনুমানিক প্রাক্কলিত ব্যয় অর্থ্যরে সম্ভাব্য উৎস সময় কাঠামো বাস্তবায়নের দায়িত্ব
০১ সকল বৃক্ষরোপণ সম্পর্কে জনসচেতনতার অভাব বৃক্ষরোপণ বিষয়ক উদ্বুদ্ধকরণ ক্যাম্পেইন উদ্বুদ্ধকরণ স্থনীয় জনগণকে বৃক্ষরোপণে উৎসাহিত করা ২.০০ ইউপি ও এনজিও সারা বছর ইউপি ও এনজিও ও বনবিভাগ
০২ সকল বৃক্ষরোপণ সম্পর্কে জনসচেতনতার অভাব বৃক্ষরোপণ সপ্তাহ পালন আয়োজন স্থনীয় জনগণকে বৃক্ষরোপণে উৎসাহিত করা ১.২৫ ইউপি ও এনজিও মে- সেপ্টম্বর ইউপি ও এনজিও ও বনবিভাগ
০৩ সকল বৃক্ষরোপণ বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ ও অনুপ্রেরণার অভাব জনসচেতনতার অভাব ইউনিয়ন পর্যায়ে বৃক্ষ মেলার আয়োজন করা উদ্বুদ্ধকরণ ও আয়োজন স্থনীয় জনগণকে বৃক্ষরোপণে উৎসাহিত করা ২.৫০ ইউপি ও এনজিও মে- সেপ্টম্বর ইউপি ও এনজিও ও বনবিভাগ
০৪ সকল নার্সারী স্থাপনে দক্ষতার অভাব নার্সারী স্থাপনে প্রশিক্ষণ প্রদান প্রশিক্ষণ আয়োজন আতœ
কর্মসংস্থান সৃষ্টি ৪.০০ ইউপি ও এনজিও বছরে ০১টি ইউপি ও এনজিও
০৫ সকল বৃক্ষরোপণ সম্পর্কে জনসচেতনতার অভাব রাস্তা ও পতিত জমিতে বৃক্ষরোপণে উদ্বুদ্ধকরণ উদ্বুদ্ধকরণ আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া ১.০০ ইউপি ও এনজিও সারা বছর ইউপি ও এনজিও
০৬ সকল ফলজ,বনজ,ঔষধি জাতের বৃক্ষরোপণ সম্পর্কে ধারনা না থাকা ফলজ,বনজ,
ওৗষধি জাতের বৃক্ষরোপণে উৎসাহিত করা উদ্বুদ্ধকরণ সবুজ এলাকা গড়ে উঠবে এবং আর্থিক ভাবে লাভবান হবে ১.০০ ইউপি ও এনজিও মে- সেপ্টম্বর ইউপি ও এনজিও
০৮ সকল অংশীদারিত্ব মূলক মনোভাব না থাকা অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে বৃক্ষরোপণ বিশেষ প্রকল্প গ্রহণ সবুজ এলাকা গড়ে উঠবে এবং আর্থিক ভাবে লাভবান হবে ২.০০ ইউপি ও এনজিও প্রতি বছর ০১টি ইউপি ও এনজিও
০৯ সকল ব্যাপক আকারে বৃক্ষরোপণ না করা বানিজ্যিক ভিত্তিতে বৃক্ষরোপণ উদ্বুদ্ধকরণ সবুজায়ন ঘটবে ও আর্থিক ভাবে লাভবান হবে ১.৫০ ইউপি ও এনজিও মে- সেপ্টম্বর ইউপি ও এনজিও
মোট ১৫.২৫ বনবিভাগ, ইউপি (এলজিএসপি, ১% রাজস্ব) ও এনজিও
একাদশ অধ্যায়
নারী ও শিশু উন্নয়নঃ
মর্যাদাপূর্ণ সমাজ গড়ার জন্য নারী ও শিশুদের উন্নয়ন এর বিকল্প নেই, কারন এর মাধ্যমে ভবিষ্যৎ বিকাশ ও সম্বৃদ্ধি নিহীত রয়েছে। আর আমাদের সমাজে নারী ও শিশুরা পারিবারিক বিরোধের কারনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পারিবারিক বিরোধ বর্তমানে গ্রামাঞ্চলে একটি সামাজিক সমস্যা হিসাবে পরিগণিত হয়েছে যেকারনে পারিবারিক বিরোধ নিষ্পত্তিতে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যদের সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করতে হয় । দেশে সম্প্রতি নারী শিক্ষা, বিভিন্ন এনজিও গ্রুপে নারীর অংশগ্রহণ ও নারীর অর্থনৈতিক কার্যক্রমে প্রবেশাধিকার বেড়েছে। সেইসাথে নারীর অগ্রগতির প্রশ্নে বিরোধ সৃষ্টি হচ্ছে। সামাজিকভাবে বিরোধগুলোকে মিমাংসা করা সম্ভব। আর তাই এলাকার পারিবারিক বিরোধ নিরোসনের মাধ্যমে শান্তি-শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা ও সৌহাদ্যবোধ সৃষ্টিতে ইউনিয়ন পরিষদ এই পরিকল্পনায় সুনিদিষ্ট কর্মসূচি অন্তর্ভূক্ত করেছে। এছাড়া এলাকায় নারী ও কন্যা শিশুদের (ছাত্রীসহ) স্বাচ্ছন্দ চলাচল নিশ্চিন্ত করা, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, এবং নারী নির্যাতন ও মাদকমুক্ত করতে ইউনিয়ন পরিষদ অঙ্গিকারাবদ্ধ। সে লক্ষ্যে ব্যাপক সচেতনতা মূলক র্কাযক্রমের পরিকল্পনা নেয়া একান্ত প্রয়োজন।
ইউনিয়নে নারী ও শিশুর বর্তমান অবস্থা
তথ্যাদি সংখ্যা /শতকরা হার মন্তব্য
নারী শিক্ষা, ৬১% -
বিভিন্ন এনজিও গ্রুপে নারীর অংশগ্রহণ ৭৫% -
নারীর অর্থনৈতিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ ১৫% -
পারিবারিক সহিংসতা ১% -
যৌতুক ৮০% -
শিশ ু শ্রম ৫% -
নারী ও শিশুর উন্নয়নে সমস্যা বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকারঃ
নারী শিক্ষার প্রতি সামাজিকভাবে উদ্বুদ্ধকরণঃ
দেশের বিরাজমান সামগ্রিক চিত্রের মতো অলোয়া ইউনিয়নেও নারী শিক্ষা অনেকাংশেই অবহেলিত। যার কারণে নারীরা সমাজে অনেক পিছিয়ে আছে। নারীকে অর্থনৈতিক মুক্তি লাভ করতে হলে প্রথমে তাকে শিক্ষিত হতে হবে। শিক্ষার মাধ্যমে তার মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। নারী শিক্ষিত হলে শুধু নারীরই লাভবান হয় না,বরং পুরো সমাজ ব্যবস্থায় লাভবান হয়। এ ধরনের চেতনায় নারী শিক্ষার প্রতি সকলকেই সামাজিকভাবে উদ্ব্দ্ধুকরণ করলে নারীরা শিক্ষার মাধ্যমে সম্পদে পরিণত হবে। সুতরাং নারী শিক্ষার জন্য সকলকেই আন্তরিক ও সচেতন হওয়ার উপযোগি একটা উৎসাহমূলক পরিকল্পনা দীর্ঘমেয়াদে গ্রহণ করা হয়েছে।
নারীর কর্মসংস্থান ও সংগঠণ গড়ে তোলা বিষয়ক উদ্বুদ্ধকরণঃ
কর্মসংস্থানে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হলে নারীর ক্ষমতায়ন বাস্তাবিক অর্থেই অধরা থেকে যাবে একই সাথে তৃণমূল পর্যায়ে নারী সংগঠন গড়ে তোলাও সমানভাবে দরকার। এরজন্য একদিকে যেমন উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম দরকার অন্যদিকে বিভিন্ন সামাজিক বিশ্লেষণমূলক ও দক্ষতামূলক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদেরকে প্রস্তুতও করা দরকার। কাজেই ইস্যুটি একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার যৌক্তিকতা তৈরি করেছে।
সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করাঃ
সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় সাধারণত নারীকে তেমন গুরুত্ব দেয়া হয় না। পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় নারীদের পিছনে রেখে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করা হয় তাতে নারীর মেধা বিকশিত হয় না। সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদেরকে প্রাধান্য দেয়া উচিত। স্বাধীনভাবে মত প্রকাশের পরিবেশ নিশ্চিত করা দরকার। পুরুষের পাশাপাশি নারীদেরও মত প্রকাশের গুরুত্ব দেয়া দরকার। পরিবারে নারীপুরুষের যৌথ মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গৃহীত হলে সেই পরিবারে সাধারণত পারিবারিক কলহ অনেকাংশে হ্রাস পায়। বিষয়টি নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ ও বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে উঠান বৈঠক ও অন্যন্য ক্যাম্পেইন কার্যক্রমের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
ইউনিয়নে নারী ও শিশু খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা ২০১৬-২০২১
ক্রম ওয়ার্ড বর্তমান সমস্যা প্রকল্প/ স্কিম বিবরণ প্রত্যাশিত ফলাফল আনুমানিক প্রাক্কলিত ব্যয় অর্থ্যরে সম্ভাব্য উৎস সময় কাঠামো বাস্তবায়নের দায়িত্ব
১ সকল ওয়ার্ড ভিত্তিক শিশু বিবাহ নারী নির্যাতন প্রতিরোধমুলক কোন ব্যবস্থা না থাকা ওয়ার্ড ভিতিÍক শিশুবিবাহ ও নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি গঠন ওয়ার্ড ভিত্তিক শিশুবিবাহ ও নারী নির্যাতন বন্ধ হবে ১.০০ ইউপি, নারী সংগঠন ও এনজিও প্রতি বছর ইউপি,
এনজিও ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর
২ সকল শিশু বিয়ে বন্ধে জন সচেতনতার অভাব শিশু বিবাহ রোধে পথ নাটক/ক্যাম্পেইন ওয়ার্ড ভিত্তিক সচেতনতা তৈরি ২.০০ ইউপি, নারী সংগঠন ও এনজিও সারা বছর ইউপি,
এনজিও
ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর
৩ সকল গ্রাম আদালতের কার্যকর ভুমিকা না থাকা গ্রাম আদালত ও সালিশী পরিষদকে কার্যকর করা গ্রাম আদালতের কার্যক্রম পদ্ধতিগত ভাবে পরিচালনা করা এলাকার বিরোধ নিস্পত্তি করা ৩.০০ ইউপি, নারী সংগঠন, এনজিও সারা বছর ইউপি,
এনজিওও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর
৪ সকল যৌতুক প্রতিরোধে সচেনতার অভাব যৌতুক প্রতিরোধে গ্রাম ভিত্তিক ক্যাম্পেইন ওয়ার্ড ভিত্তিক যৌতুকের কুফল বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা ২.০০ ইউপি, নারী সংগঠন, এনজিও সারা বছর ইউপি,
এনজিওও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর
৫ সকল নারীদের জন্য আত্মকর্ম সংস্থানমুলক কোন ব্যবস্থা না থাকা নারীর কর্মসংস্থান ও সংগঠন গড়ে তোলা ওয়ার্ড ভিত্তিক নারীর কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ২.০০ ইউপি, নারী সংগঠন, এনজিও সারা বছর ইউপি, এনজিও
ও নারী সংগঠন
৬ সকল সিদ্ধান্ত গ্রহন প্রক্রিয়ায় নারীর অংশগ্রহন না থাকা সিদ্ধান্ত গ্রহন প্রক্রিয়ায় নারীর অংশগ্রহন নিশ্চিত করা ইউনিয়ন ভিত্তিক উদ্বুদ্ধকরণ সভা নারীদের ক্ষমতায়ন করা ১.০০ ইউপি, নারী সংগঠন, এনজিও সারা বছর ইউপি, এনজিও ও স্বেচ্ছাসেবক
৭ সকল বয়স যাচাই না করেই জন্ম সনদ দেয়া হয় সত্যতা যাচাই পূর্বক জন্ম সনদ দেয়া ১৮ বছরের নিচে এমন মেয়েদের ১৮ বছর বলে সনদ না দেয়া মেয়েদের সঠিক বয়সের স্বীকৃতি দেয়া ---------- ইউপি, নারী সংগঠন, এনজিও সারা বছর ইউপি,
এনজিওও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর
৮ সকল আইন বিষয়ক ধারনার অভাব নারীদের জন্য লিগ্যাল এইড বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেয়া ইউনিয়ন ভিত্তিক নারীদের আইনী সহয়তা সৃষ্টি ২.০০ ইউপি, নারী সংগঠন, এনজিও প্রতি বছর ইউপি,
এনজিওও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর
৯ সকল শিশু শ্রম সম্পর্কে জন সচেতনতার অভাব শিশু শ্রম বন্ধ করা গ্রাম ভিত্তিক শিশু বিদ্যালয়
গামী হবে ২.০০ ইউপি, নারী সংগঠন, এনজিও সারা বছর ইউপি, এনজিও, মহিলা ও শিশু বিষয়ক অধিদপ্তর
১০ সকল শিক্ষার ক্ষেত্রে নারীদের অনগ্রসরতা নারী শিক্ষার গুরুপ্ত বিষয়ক ক্যাম্পেইন গ্রাম ভিত্তিক নারী শিক্ষার প্রসার ১.০০ ইউপি, নারী সংগঠন, এনজিও সারা বছর ইউপি, এনজিও ও স্বেচ্ছাসেবক
১১ সকল কর্ম সংস্থানের অভাব দক্ষতা বৃদ্ধি মুলক প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা ওয়ার্ড ভিত্তিক নারীর আর্থ কর্মসংস্থান ৪.০০ ইউপি, নারী সংগঠন, এনজিও প্রতি বছর ইউপি, এনজিও ও স্বেচ্ছাসেবক
১২ সকল কর্ম সংস্থানের অভাব কুটির শিল্প গড়ে তোলা ওয়ার্ড ভিত্তিক নারীর আর্থ কর্মসংস্থান ২.০০ ইউপি, নারী সংগঠন, এনজিও প্রতি বছর ইউপি, এনজিও ও স্বেচ্ছাসেবক
১৩ সকল নারীর অধিকার সম্পর্কে সচেতনতার অভাব নারীর এ্যাডভোকেসী ফোরাম গঠন ওয়ার্ড ভিত্তিক নারীদের ক্ষমতায়িত করা .৫০ ইউপি, নারী সংগঠন, এনজিও প্রতি বছর ইউপি, এনজিও ও স্বেচ্ছাসেবক
মোট ২২.৫০ মইিলা ও শিশু বিষয়ক অধিদপ্তর ইউপি, নারী সংগঠন, এনজিও
দ্বাদশ অধ্যায়
সংস্কৃতি ও খেলাধুলাঃ
সংস্কৃতি হলো জাতীর পরিচয় আর এর প্রতিফলন ঘটে মানুষের দৈনন্দিন জীবনাচরনে। উন্নত সংস্কৃতির চর্চা মানুষের মাঝে নীতি নৈতিকতা বোধ তৈরি করে। সেকারনে বাঙ্গালী সংস্কৃতির লালন এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ ধারণ করে বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির উন্নয়ন করা প্রয়োজন। এ ছাড়া তথ্য প্রযুক্তির যুগে অপ- সংস্কৃতির আগ্রাসন হতে আমদের সমাজকে মুক্ত রাখতে নিজস্ব সংস্কৃতি বিকাশের বিকল্প নেই। খেলাধুলা মানুষের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি জাতির নৈতিক চরিত্র, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এবং শৃঙ্খলার উন্নয়নে ক্রীড়াকে অন্যতম প্রধান উপাদান হিসেেেব বিবেচনা করা হয়। অর্থাৎ সুশৃঙ্খল মানব সম্পদ গঠনে খেলাধুলা অপরিহার্য।
অলোয়া ইউনিয়নের জনগণ সংস্কুতি ও খেলাধুলার ক্ষেত্রে আরো অগ্রগামী হবার প্রত্যাশায় সংস্কৃতি ও ক্রীড়া উন্নয়ন কার্যক্রমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যকরি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
ইউনিয়নে সংস্কৃতি খেলাধূলার বর্তমান অবস্থা
খেলার ধরন আয়োজক মন্তব্য
ফুটবল খেলা ইউনিয়ন পরিষদ. ক্লাব ও এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইউনিয়ন ও বিদ্যালয় কেন্দ্রিক
ক্রিকেট খেলা নিজস্ব উদ্যেগে বিচ্ছিন্ন ভাবে
ব্যাডমিন্টন খেলা নিজস্ব উদ্যেগে বিচ্ছিন্ন ভাবে
ভলিবল খেলা ইউনিয়ন পরিষদ. ক্লাব ও এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইউনিয়ন, ক্লাব ও বিদ্যালয় কেন্দ্রিক
মেলা ০১টি ইউনিয়ন পরিষদ ও বাজার কমিটি বিদ্যাগঞ্জ বাজার
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ইউনিয়ন পরিষদ. ক্লাব ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় ভাবে -----
নাটক ইউনিয়ন পরিষদ. ক্লাব ও স্থানীয় ভাবে শীত মৌসমে স্থানীয় উদ্যেগে
যাত্রা স্থানীয় ভাবে শীত মৌসমে স্থানীয় উদ্যেগে
গণ-গ্রন্থাগার, ০৩টি এনজিও ও ইসলামী ফাউন্ডেশন
ইউনিয়নে সংস্কৃতি খেলাধূলার উন্নয়নে সমস্যা বিশ্লেষণ ও অগ্রাধিকারঃ
ক্স আবহমান বাংলার ঐতিহ্য সমৃদ্ধ খেলাধুলার উন্নয়নে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান;
ক্স খেলাধুলার অবকাঠামোগত যেমন- বিদ্যালয়ের খেলাধুলার মাঠ উন্নয়নে সহায়তা প্রদান;
ক্স মেয়েদের উপযোগি খেলাধুলার ব্যবস্থা করা;
ক্স খেলাধুলায় পারদর্শী এবং সম্ভাবনাময় খেলোয়ার এর তালিকা সংরক্ষণ এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে জাতীয় পর্যায়ের উদ্যোগের সাথে সমন্বয় সাধন;
ক্স বাংলা ভাষার উৎকর্ষ সাধনে সাহিত্য ও সংস্কৃতির চর্চা;
ক্স যথাযোগ্য মর্যাদায় ও কার্যকরভাবে জাতীয় দিবস পালনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহকে উৎসাহিত করা;
ক্স গ্রাম এলাকায় গণপাঠাগারসমূহের উন্নয়ন এবং পাঠাগার ব্যবহারে জনগণকে উৎসাহিত করা;
ক্স গ্রামীন মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান।
ইউনিয়নের খেলাধূলা ও সাংস্কৃতিক খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা ২০১৬-২০২১
ক্রম ওয়ার্ড বর্তমান সমস্যা প্রকল্প/স্কিম বিবরণ প্রত্যাশিত ফলাফল আনুমানিক প্রাক্কলিত ব্যয় (টাকা) অর্থ্যের সম্ভাব্য উৎস সময় কাঠামো বাস্তবায়নের দায়িত্ব
১ সকল ইউনিয়ন ভিত্তিক কোন ক্রীড়া পরিষদ না থাকা ইউনিয়নে ক্রীড়া পরিষদ গড়ে তোলা উদ্বুদ্ধকরন ও সংগঠিত করণ ক্রীড়া কার্যক্রম গতিশীল করা ১.০০ ইউপি, এমপি, এডিপি, ১%,উপজেলা পরিষদ, দাতা সংস্থা ২০১৬ - ২০২১ ইউপি সরকারি বিভাগ, জনগন
২ সকল ইউনিয়ন ভিত্তিক কোন গণ গ্রন্থাগার না থাকা গণ গ্রন্থাগার গড়ে তোলা ও রক্ষনাবেক্ষণ উদ্বুদ্ধকরন ও উদ্যোগ গ্রহন জ্ঞানের বিকাশ ২.০০ ঐ ২০১৬ - ২০২১ ঐ
৩ সকল শিক্ষা ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত ক্রীড়া সামগ্রীর অভাব শিক্ষা ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরন প্রকল্প গ্রহণ ক্রীড়া কার্যক্রম গতিশীল করা ২.০০ ঐ প্রতি বছর ঐ
৪ সকল ইউনিয়ন ভিত্তিক কোন বার্ষিক ক্রীড়া/সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়না ইউনিয়ন ভিত্তিক বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা উদ্যোগ গ্রহন ও আয়োজন ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম গতিশীল করা ২.৫০ ঐ প্রতি বছর ঐ
৫ সকল পরিত্যাক্ত মাঠ খেলাধুলার জন্য অনুপযুক্ত খেলার পরিত্যক্ত মাঠ সংস্কার প্রকল্প গ্রহণ খেলার উপযোগি পরিবেশ সৃষ্টি ১.৫০ ইউপি, এমপি, এডিপি, ১%,উপজেলা পরিষদ, দাতা সংস্থা অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রতি বছর ইউপি, পিআইসি, সরকারি বিভাগ, জনগন
৬ সকল ইউনিয়ন পরিষদে খেলোয়াড়দের হালনাগাদ তথ্য সংরক্ষণ না করা। খেলোয়াড়দের তালিকা সংরক্ষণ ও হালনাগাদ করা উদ্যোগ গ্রহন ক্রীড়া কার্যক্রম গতিশীল করা .৫০ ইউপি সারা বছর ইউপিসংশ্লিষ্ট স্ট্যান্ডিং কমিটি
৭ ইউনিয়ন ভিত্তিক জাতীয় দিবস তাৎপর্যপূর্ন ভাবে পালন না করা জাতীয় দিবস পালন উদ্যোগ গ্রহন জাতীয় চেতনা গড়ে উঠবে .৫০ ইউপি ও জনগণ সারা বছর ইউপি ও জনগণ
মোট ১০.০০ ইউপি, এমপি, এডিপি, এলজিএসপি, ১%,উপজেলা পরিষদ, দাতা সংস্থা
ত্রয়োদশ অধ্যায়
আইন-শৃঙ্খলার উন্নয়নঃ
ইউনিয়নে বসবাসরত জনগণের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজন আইন শৃঙ্খলার উন্নয়ন। ইউনিয়নের জনগণের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করণ, শান্তি বজায় রাখা, চুরি, ডাকাতি প্রতিরোধ, নারী ও কন্যা শিশুদের সাচ্ছন্দ চলাচল নিশ্চিত করা, বখাটেদের উৎপাত বন্ধ সহ মাদক দ্রব্য মুক্ত করতে ইউনিয়ন পরিষদ আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী সহ স্থানীয় জনগণের সহায়তায় কার্য়করি পদক্ষেপ গ্রহন করবে। যা পরিকল্পনায় যুক্ত করা একান্ত প্রয়োজন। বিরোধ দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য গ্রাম আদালতকে আরো কার্যকর করা হবে। সর্বত্রই সচেতনতা মূলক কার্যক্রম গ্রহন করা হবে। সকলে সার্বিক শান্তি বজায় রাখতে উদ্বুদ্ধকরন কার্যক্রম ও বেগবান করা হবে।
ইউনিয়নে আইন শৃঙ্খলা খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা ২০১৬-২০২১
ক্রম ওয়ার্ড বর্তমান সমস্যা প্রকল্প/ স্কিম বিবরণ প্রত্যাশিত ফলাফল আনুমানিক প্রাক্কলিত ব্যয় অর্থ্যরে সম্ভাব্য উৎস সময় কাঠামো বাস্তবায়নের দায়িত্ব
০১ সকল জনঅংশগ্রহণের মাধ্যমে আইন শৃঙ্খলা কার্যক্রম নিয়মিত মনিটরিং হয় না ইউপির আইন শৃঙ্খলা কমিটি সক্রিয় করা উদ্যোগ গ্রহণ আইন শৃঙ্খলার উন্নয়ন হবে ১.০০ ইউপি সারা
বছর ইউপি, থানা , জনগন ও কমিউনিটি পুলিশিং কমিটি
০২ সকল জন্য নিরাপত্তা মুলক কোন ব্যবস্থা না থাকা নিরাপত্তা টাস্কফোর্স কমিটি গঠন উদ্যোগ গ্রহণ জন নিরাপত্তা বৃদ্ধি পাবে ১.০০ ইউপি সারা
বছর ঐ
০৩ সকল বহিরাগত আগন্তুকদের নিয়ন্ত্রন মুলক ব্যবস্থা না থাকা ইউপির প্রধান রাস্তাগুলোতে চেকপোষ্ট এর ব্যবস্থা করা উদ্যোগ গ্রহণ জন নিরাপত্তা বৃদ্ধি পাবে ২.০০ ইউপি সারা
বছর ঐ
০৪ সকল পুলিশিং কমিটি না থাকা পুলিশিং কমিটি গঠন ও সক্রিয় করা উদ্যোগ গ্রহন জন নিরাপত্তা নিশ্চিতকরা ১.০০ ইউপি সারা
বছর ঐ
০৫ সকল বাজার গুলোতে কোন নৈশ প্রহরীর ব্যবস্থা না থাকা বড় বাজার গুলোতে পাহারাদারের ব্যবস্থা করা উদ্যোগ গ্রহণ চুরি ডাকাতি রোধ হবে ১.০০ ইউপি সারা
বছর ঐ
মোট ৬.০০ জনগন ও ইউপি ( রাজস্ব)
চৌদ্দদশ অধ্যায়
সুশাসনঃ
সুশাসন বর্তমানে পরিচিত একটি শব্দ। সুশাসন হলো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার চর্চা ও জনঅংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। এককথায় আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও জনকল্যাণমূলক কাজ করা। সুশাসনের ফলে জনগণ মালিকানা বোধ করে।
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বিশেষ অগ্রাধিকারঃ
নাগরিকদের মাঝে সমাজিকদায়বদ্ধতা সৃষ্টি করাঃ
দায়বদ্ধ সক্রিয় নাগরিক সুশাসনের পূর্বশর্ত কিন্ত এ ধরনের সংঘবদ্ধ নাগরিক সমাজ এমনিতেই গড়ে ওঠেনা। এর জন্য দরকার ব্যপক অনুঘটকসুলভ উদ্যোগ। কিন্ত জাতীর সামগ্রিক অবস্থার মতোই অলোয়া ইউনিয়নেও এ ধরনের উদ্যোগ গড়ে তোলার মতো কোন সাংগঠনিক তৎপরতা চোখে পড়েনা। নাগরিকত্ব কর্মশালার মাধ্যমে জনগণের মধ্যে নাগরিক দায়বদ্ধতাবোধ সৃষ্টি করা যেতে পারে যার ফলশ্রুতিতে সমাজের প্রতি তাঁর দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ জাগ্রত হবে ফলে তাদের সাথে ইউনিয়ন পরিষদ ও অন্যান্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার আন্দোলন গড়ে উঠবে।
পদ্ধতিগতভাবে ওয়ার্ডসভা আয়োজন ও পরিচালনাঃ
শক্তিশালী ও জবাবদিহিতামূলক ইউনিয়ন পরিষদ গঠনের লক্ষ্যে প্রত্যেকটি ওর্য়াডে বছরে দু’বার পদ্ধতিগতভাবে ওয়ার্ডসভা আয়োজন ও পরিচালনা করা। ওয়ার্ড সভার মাধ্যমে এলাকার সমস্যাবলী চিহ্নিত করা, উপকারভোগিদের তালিকা যাচাই বাছাই করা, সামাজিক সমস্যা দূরীকরণে সচেতনতা ও সামাজিক আন্দোলন সৃষ্টি করা। ওয়ার্ড সভায় বার্ষিক আয়ব্যয়ের হিসাব প্রকাশের মাধ্যমে পরিষদের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। এর মাধ্যমে এলাকার উন্নয়ন ও জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটবে।
স্থায়ী কমিটি সক্রিয় রাখাঃ
কার্যকর ইউনিয়ন পরিষদ গঠনে স্থায়ী কমিটির ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । দুইমাস অন্তর স্থায়ীকমিটির নিয়মিত সভা করা। স্থায়ী কমিটি পরিষদকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ইস্যুতে সুপারিশ ও পরামর্শ দান করার মাধ্যমেই সক্রিয় থাকবে। সুতরাং পরিষদের দিক থেকে বিষয়টিকে পরিকল্পনায় সম্পৃক্ত করা হয়েছে।
উন্মুক্ত বাজেট সভা অনুষ্ঠানঃ
ইউনিয়ন পরিষদের বার্ষিক বাজেট জনগণের কাছে উন্মুক্ত করা প্রতিষ্ঠানটির স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার একটি প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমেও ইউনিয়নের উন্নয়ন পরিকল্পনার বিষয়ে জনগণ তাদের আশা-আকাঙ্খার কথা তুলে ধরতে পারে। কিন্ত বাস্তবে দেখা যায় ইউনিয়ন পরিষদ আইনে উল্লেখ থাকা সত্ত্বেও পরিষদের বার্ষিক কার্যক্রমের চর্চায় বিষয়টি একটি রেগুলার আনুষ্ঠানিক রূপ পায়নি। তাই এটিকে অত্যন্ত যৌক্তিক ভিত্তিতে পরিষদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনাভুক্ত করা হয়েছে।
সুশাসন বিষয়ক পরিকল্পনা ২০১৬-২০২১
কার্যক্রম প্রত্যাশিত ফলাফল বিবরন সম্ভাব্য বাজেট (লক্ষ টাকা) অর্থের উৎস সময় কাঠামো বাস্তবায়নের দায়িত্ব
পদ্ধতিগতভাবে মাসিক সভা আয়োজন ও পরিচালনা পদ্ধতিগত ও পেশাদারিত্বের ভিত্তিতে ইউনিয়ন পরিষদ পরিচালিত হওয়া
প্রতি বছর ১২ টি ৩.০০ ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১
প্রত্যেক মাসে ১টি নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও সদস্যবৃন্দ
স্থায়ী কমিটির সভা নিয়মিতকরণ স্থায়ী কমিটিকে সক্রিয় করা ১৩ টি কমিটি প্রতিবছর ০৬ টি ৫.০০ ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১
দুই মাস পর পর চেয়ারম্যান ও সংশ্লিষ্ট স্থায়ী কমিটির
পদ্ধতিগতভাবে উন্নয়ন সমন্বয় সভা নিয়মিত আয়োজন ও পরিচালনা জিও, এনজিও ও ইউনিয়ন পরিষদের সমন্বয়ে সভা হওয়া। বছরে ০৬টি ৫.০০ ইউনিয়ন পরিষদ ও জিও- এনজিও ২০১৬-২০২১
দুই মাস পর পর চেয়ারম্যান, সদস্যগন ও সরকারী কর্মকর্তা
পদ্ধতিগতভাবে ওয়ার্ডসভা আয়োজন ও পরিচালনা ওয়ার্ড মধ্য দিয়ে জন অংশগ্রহন নিশ্চিত করণ। ০৯টি ওয়ার্ডে বছরে ০২টি করে ২.৭০ ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১
ওয়ার্ডে বছরে কমপক্ষে ২টি ইউনিয়ন পরিষদ ও জনগণ
উন্মুক্ত বাজেট সভা অনুষ্ঠান স্থানীয় জনগন পরিষদের বার্ষিক আয়-ব্যয়ের ধারনা পাবে এবং পরিষদের স্বচছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে। বছরে ০১টি ২.৫০ ঐ ২০১৬-২০২১
প্রত্যেক বছরে ০১টি ঐ
ট্যাক্স মেলা আয়োজন জনগন কর প্রদান করার বিষয়ে উৎসাহিত হবে। প্রতি বছর ০১টি ১.০ ঐ ২০১৬-২০২১
প্রত্যেক বছরে ০১টি ঐ
প্রি ও প্রাক বাজেট সভা আয়োজন ইউনিযন পরিষদ কাজের অগ্রাধিকার নির্ণয় করবে এবং জনগনও তাদের মতামত উপস্থাপন করতে পারবে। ইউনিয়ন ভিত্তিক ১.২৫ ঐ প্রত্যেক অর্থ বছরে ঐ
ট্যাক্স কর্মশালা পরিচালনা কর সংগ্রহের উদ্দেশ্য ও সফলতা নিয়ে আলোচনা করা ওয়ার্ড ভিত্তিক .৯০ ঐ ২০১৬-২০২১
প্রত্যেক ওয়ার্ডে ১টি করে ঐ
ইউনিয়ন তথ্যসেবা কেন্দ্র ও তথ্য নিয়মিত আপডেট করা তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করা। আধৃনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্র সংযোজন ১.৫ দাতা সংস্থা, ও এনজিও এবং ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১
ইউনিয়ন পরিষদ ও জিও
বাৎসরিক প্রতিবেদন প্রকাশ ইউনিয়ন পরিষদের স্ব্চ্ছতা ও জবাব দিহিতা প্রকাশ এবং কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা রক্ষা প্রত্যেক বছরে ১টি ১.৫০ ইউনিয়ন পরিষদ ২০১৬-২০২১
ইউনিযন পরিষদ
নাগরিকত্ব কর্মশালা পরিচালনা জনগনই সকল ক্ষমতার উৎস এই বোধে স্থানীয় জনগনকে উৎসাহিত, অনুপ্রাণিত ও ক্ষমতায়িত করা। প্রত্যেক গ্রামে .৫০ ইউনিয়ন পরিষদ ও এনজিও ২০১৬-২০২১
ইউনিযন পরিষদ
জনপ্রতিনিধিদের বিশেষ প্রশিক্ষণ (ওয়ার্ডসভা, স্কিম তৈরি, টেন্ডার প্রক্রিয়া, প্রকল্প বাস্তবায়ন বিষয়ক) কার্যকর ও শক্তিশালী ইউনিয়ন পরিষদ গঠনের লক্ষ্যে জনপ্রতিনিধিদের প্রশিক্ষণ প্রদান প্রত্যেক বছরে কমপক্ষে ৩টি প্রশিক্ষণ ২.০ ইউনিয়ন পরিষদ, সরকার ও এনজিও ২০১৬-২০২১
ইউনিয়ন পরিষদ
মোট ২৬.৮৫ ইউপি, জনগণ,সরকারি বিভাগ ও উপজেলা পরিষদ
পঞ্চদশ অধ্যায়
২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরের এলজিএসপি-৩ এর আওতায় স্কীমসমূহের
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাথরাইল ইউনিয়নে ০১নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে নলকূপ স্থাপন। ০১ ১,৫০,০০০/-
০২ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের জন্য ল্যাপটপ, ডেক্সটপ ও প্রজেক্টর ক্রয়। ০১ ১,৮২,২১৮/-
০৩ পাথরাইল ইউনিয়নে ০২নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে নলকূপ স্থাপন। ০২ ২,৫০,০০০/-
০৪ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৩নং ওয়ার্ডে দেওজান নায়েব আলীর বাড়ী হইতে দেওজান বেল্লালের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সিসি ঢালাই। ০৩ ১,০০,০০০/-
০৫ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৫নং ওয়ার্ডে মঙ্গলহোড় পূর্বপাড়া দুদু মোল্লার দোকান হইতে মঙ্গলহোড় পূর্বপাড়া খন্দকার খোকার বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা এইচবিবি দ্বারা উন্নয়ন। ০৫ ৩,০০,০০০/-
০৬ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৩নং ওয়ার্ডে চন্ডী পানির ট্যাংক হতে বিভিন্ন জায়গায় পানি সরবরাহের জন্য পাইপ স্থাপন। ০৩ ১,০০,০০০/-
০৭ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৩নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৩ ২,০০,০০০/-
০৮ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৪নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৪ ২,০০,০০০/-
০৯ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৫নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৫ ২,০০,০০০/-
১০ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৬নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৬ ২,০০,০০০/-
১১ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৭নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৭ ২,০০,০০০/-
১২ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৮নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৮ ২,০০,০০০/-
১৩ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৯নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৯ ২,০০,০০০/-
২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরের অতি দরিদ্রের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচীর আওতায় প্রকল্প তালিকা সমূহ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ দেওজান কবরস্থান হইতেআরড়া রঘু মনিন্দ্র মন্ডল এর বাড়ী ভায়া পাথরাইল দয়াল সুত্রধর এর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ১-৩ ৪,০০,০০০/-
০২ মঙ্গলহোড় কবিরের বাড়ী হইতে চিনাখোলা ঈদগাহ মাঠ ভায়া অলোয়া তারিনী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ৪-৬ ৪,০০,০০০/-
০৩ নলশোধা বাজার হইতে নরুন্দা রাম প্রসাদ সরকার মেম্বারের বাড়ীর নিকট দিয়ে কৈজুরী মতি মিয়ার বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ৭-৯ ৪,০০,০০০/-
০৪ দেওজান কবরস্থান হইতে চন্ডী মসজিদ হইয়া পাথরাইল সাহাপাড়া পর্যন্ত ভায়া পাথরাইল নবাব আলীর বাড়ী হইতে আরড়ারঘু পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ও দেওজান কবরস্থানে মাটি ভরাট। ১-৩ ৪,০০,০০০/-
০৫ দশকিয়া মাখনের বাড়ী হইতে মঙ্গলহোড় হারুন মেম্বার এর বাড়ী হইয়া চিনাখোলা মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ৪-৫ ৪,০০,০০০/-
০৬ চিনাখোলা পাষানের বাড়ী হইতে চিনাখোলা কবরস্থা হইয়া বান্দাবাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ও চিনাখোলা কবরস্থানে মাটি ভরাট। ০৬
০৭ বিষ্ণুপুর সালামের বাড়ী হইতে গোপালপুর শামছুলের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৯ ৩,০০,০০০/-
০৮ (ক) দুলাল মিয়া, পিতা- মৃত মুক্তার আলী, গ্রাম-গাদতলা, ওয়ার্ড নং-০২
(খ) শাহিদুল ইসলাম গোলেবর), পিতা-মৃত আঃ গণি, গ্রাম- শুভকী, ওয়ার্ড নং-৭
(গ) আনিছুর রহমান, পিতা- মৃত বাচ্চু মিয়া, গ্রাম- শুভকী, ওয়ার্ড নং-০৭
(ঘ) সোরহাব আলী, পিতা- রহিজ উদ্দিন, গ্রাম- নরুন্দা, ওয়ার্ড নং-০৮
(ঙ) ঝর্ণা বেগম, স্বামী- মৃত- আয়েন উদ্দিন, গ্রাম- নরুন্দা, ওয়ার্ড নং-০৮
(চ) আঃ রশিদ মিয়া, পিতা-ফরহাদ মিয়া, গ্রাম- মঙ্গলহোড়, ওয়ার্ড নং-০৫ এর বাড়ী উচু করণ। ২,৫ও ৭ ৪,৫০,০০০/-
০৯ দশকিয়া কবরস্থানে মাটি ভরাট। ০৪ ৪,০০,০০০/-
১০ শুভকী হাসান আলীর বাড়ী হইতে শুভকী ওমর আলীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুনঃনির্মাণ। ০৭ ৩,০০,০০০/-
১১ দেওজান সুইস গেট হতে চিনাখোলা মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা পুনঃনির্মাণ। ০৩ ৩,৫০,০০০/-
১২ বড়টিয়া ব্রীজ হতে বেড়াবুচনীয়া পাকা রাস্তা পর্যন্ত রাস্তা মেরামত ও প্যালাসাইটিং। ০৬ ৪,০০,০০০/-
২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরের অতি দরিদ্রের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচীর আওতায় নন-ওয়েজ প্রকল্প তালিকা সমূহ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ নলশোধা সেলিম এর বাড়ীর পশ্চিম পার্শ্বে প্যালাসাইটিং। ০৯ ১,০০,০০০/-
০২ চিনাখোলা কবরস্থানে বাউন্ডী ওয়াল নির্মাণ। ০৬ ২,০০,০০০/-
০৩ দশকিয়া জাবেদের এর বাড়ীর উত্তর পার্শ্বে প্যালাসাইটিং। ০৪ ১০০,০০০/-
০৪ দেওজান কবরস্থ্ানের বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ। ০৩ ৯০,০০০/-
২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরের কাবিখার আওতায় স্কীমসমূহের
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাথরাইল ইউনিয়নে পরিষদে ২টি সোলার প্যানেল স্থাপন। ০১ ২,০০,০০০/-
০২ চন্ডী মসজিদ হইতে সাহাপাড়া পর্যন্ত রাস্তা মেরামত ০৩ ৩,২৭,১৫২/-
০৩ চিনাখোলা লিলির বাড়ী হইতে চিনাখোলা মাদ্রাসা হইয়া চিনাখোলা মসজিদ পয়ন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৯ ৩,১৮,০০০/-
০৫ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৭নং ওয়ার্ডে মোঃ রফিকুল ইসলাম এর বাড়ীতে ও শুভকী আনন্দ বাদ্যকর এর বাড়ীতে এবং ০৮নং ওয়ার্ডে নরুন্দা রনি ঘোষ ঠাকুর এর বাড়ীতে ও আকন্দাপাড়া শাহীনের বাড়ীতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৭ ৪,০০,০০০/-
২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরের টি.আর প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ বড়টিয়া অনাথের বাড়ী হইতে কুমুরিয়া শামছুলের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৬ ৫০,০০০/-
০২ দশকিয়া মসজিদ হইতে দশকিয়া আলালের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৪ ৫০,০০০/-
০৩ নলশোধা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় হইতে নলশোধা হোসেন আলীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৯ ৫০,০০০/-
০৪ আরড়া রঘু বারেক সাহেবের বাড়ী হইতে সাইদ এর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০২ ৫০,০০০/-
০৫ মঙ্গলহোড় দুদু মোল্লার বাড়ী হইতে আবুল কাশেম মিয়ার বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৪ ৫০,০০০/-
০৬ লতিফপুর মোড় হইতে নরুন্দা সুরেশের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৮ ৫০,০০০/-
০৭ শুভকী নদীর পাড়া হইতে নরুন্দা শশ্মান ঘাট পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৭ ৫০,০০০/-
০৮ দেওজান তাসলিমা আক্তার এর বাড়ীতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৩ ২.০০০
০৯ আকন্দপাড়া মোঃ আলমগীর হোসেনের বাড়িতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৩ ২.০০০
১০ পাথরাইল শহিদ মিয়ার বাড়িতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০১ ২.০০০
১১ মঙ্গলহোড় আবুল কালাম আজাদ এর বাড়িতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৫ ২.০০০
১২ শুভকী নূরে মদিনা ক্যাডেট মাদ্রাসায় সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৭ ৫০,০০০/-
১৩ পাথরাইল ছানোয়ার হোসেনের বাড়িতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০২ ৫০,০০০/-
১৪ মঙ্গলহোড় আকলিমা আক্তার এর বাড়িতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৪ ৫০,০০০/-
১৫ মঙ্গলহোড় মোঃ কাশেম মিয়ার বাড়িতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৫ ৫০,০০০/-
১৬ নলশোঁধা মোঃ আলমগীর হোসেনের বাড়িতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৯ ৫০,০০০/-
১৭ পাথরাইল শিব মন্দিরে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০১ ৫০,০০০/-
১৮ বড়টিয় শুকুর ভূইয়ার বাড়িতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৬ ৫০,০০০/-
১৯ পুটিয়াজানী ফ্রেন্ডস ক্লাবে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৭ ৫০,০০০/-
২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের নিজেস্ব আয় হতে প্রকল্প সমূহ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পুটিয়াজানী হাটের পূর্ব পার্শ্বে কাজিপুর রাস্তা সংস্কার। ০১ ৩৫,০০০/-
০২ প্রাকৃতি দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিদের পুণর্বাসন। ১-৯ ২,০০,০০০/-
০৩ বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ করা জন্য জনসচেনতা বৃদ্ধি করণ। ১-৯ ৫০,০০০/-
০৪ যৌতুক বিরোধী জনসচেনতা বৃদ্ধি করণ। ১-৯ ৫০,০০০/-
২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের ১% এর প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাথরাইল বিশ্বনাথ ঘোষের বাড়ী হইতে নতুন ইস্কন মন্দির পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
০২ দেওজান সুইস গেট হইতে দেওজান একাব্বরের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৩ ১,০০,০০০/-
০৩ কৈজুরী জহেরের বাড়ী হইতে কৈজুরী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৭ ১,০০,০০০/-
০৪ মঙ্গলহোড় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মাসুদের পোল্ট্রি ফার্মে মাটি ভরাট ০৫ ১,০০,০০০/-
০৫ মঙ্গলহোড় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মাসুদের পোল্ট্রি ফার্মের পাকা মেঝেসহ ঘর নির্মাণ। ০৫ ১,৮০,০০০/-
০৬ নরুন্দা বেল্লাল মেলিটারীর বাড়ী হইতে লৌহজং নদীর পাড় পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
০৭ নরুন্দা রমজানের বাড়ী হইতে নরুন্দা বাজার পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
০৮ পাথরাইল জাহেদ আলীর বাড়ী হতে পাথরাইল রাজু মিয়ার বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
০৯ কৈজুরী তানভীর এর বাড়ী হইতে কৈজুরী তারা মিয়ার বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৭ ১,০০,০০০/-
১০ আকন্দপাড়া সোমেজের বাড়ী হইতে নরুন্দা দুলাল ঠাকুরের মিলস্্ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
১১ পাথরাইল শ্যামল দাসের বাড়ী হইতে কৃষ্ণ কর্মকারের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
১২ শুভকী বটতলা মসজিদের পূর্ব পার্শ্ব হইতে শুভকী তফিজের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৭ ১,০০,০০০/-
১৩ পাথরাইল সুভাষ সূত্রধরের বাড়ী হইতে পাথরাইল শিব মন্দির পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
১৪ শুভকী মনিদাস পাড়া কালী মন্দির প্রঙ্গণে মাটি ভরাট। ০৭ ১,০০,০০০/-
১৫ নরুন্দা চান মিয়ার বাড়ী হইতে নরুন্দা নায়েব আলীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
১৬ চিনাখোলা কবরস্থান হইতে বড়টিয়া চিনাখোলা সঃ প্রাঃ বিঃ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৬ ১,০০,০০০/-
১৭ কুমুরিয়া মসজিদ হইতে কুমুরিয়া মাষ্টার বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ০৬ ১,০০,০০০/-
১৮ পাথরাইল জবেদের বাড়ী হইতে নলশোধা দিঘিরপাড় পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মাণ। ০১ ১,০০,০০০/-
১৯ পাথরাইল ইউনিয়নে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ। ১-৯ ১,০০,০০০/-
২০ পাথরাইল ইউনিয়নে দরিদ্র কৃষকদেও বিনা মূল্যে সার ও কীটনাশক সরবরাহ। ১-৯ ১,০০,০০০/-
২১ নলশোধা আমিনুর এর বাড়ী হইতে গোপালপুর ইসাক আলীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৯ ১,০০,০০০/-
২২ পাথরাইল বেল্লাল এর বাড়ী হইতে পাথরাইল সহিদেও বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
২৩ শুভকী সাদেকের বাড়ী হইতে শুভকী নজরুলের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ০৭ ১,০০,০০০/-
২৪ পাথরাইল ইউনিয়নে বিশুদ্ধ পানি পানের জন্য নলকুপ সরবরাহ ও স্থাপন ১-৯ ১,০০,০০০/-
২৫ কৈজুরী মসজিদ হইতে কৈজুরী রফিক মাষ্টারের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৭ ১,০০,০০০/-
২৬ পাথরাইল আঃ ওহাব আমিনের বাড়ী হইতে নলশোধা কার্তিক বসাকের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
২৭ বিষ্ণুপুর সঃ প্রাঃ বিঃ আসবাবপত্র সরবরাহ। ০৯ ১,০০,০০০/-
২৮ বড়টিয়া সঃ প্রাঃ বিঃ আসবাবপত্র সরবরাহ। ০৬ ১,০০,০০০/-
২৯ পুটিয়াজানী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসবাবপত্র সরবরাহ। ০৭ ১,০০,০০০/-
২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের হাট-বাজার প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পুটিয়াজানী হাটে মাটি ভরাট। ০৭ ৫০,০০০/-
০২ পুটিয়াজানী হাটে পানি নিস্কাশনের জন্য ড্রেন নির্মাণ। ০৭ ২,০০,০০০/-
২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের এ.ডিপিপ্রকল্প সমূহ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ চিনাখোলা পাষানের বাড়ী হইতে চিনাখোলা ফৌম্মুদ্দি পর্য়ন্ত রাস্তা উন্নয়ন। ০৬ ৩,০০,০০০/-
০২ শুভকী তানভীর খানের বাড়ী হইতে শামীমের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা উন্নয়ন। ০৭ ১,০০,০০০/-
০৩ শুভকী সাইফুল খানের বাড়ী হইতে শহিদুল খানের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা উন্নয়ন। ০৭ ১,২৫,০০০/-
২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরের এলজিএসপি-৩ এর আওতায় স্কীমসমূহের
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৪নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে নলকূপ স্থাপন। ০৪ ১,০০,০০০/-
০২ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৬নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে নলকূপ স্থাপন। ০৬ ১,৫০,০০০/-
০৩ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৭নং ওয়ার্ডে কৈজুরী তারা মিয়ার বাড়ী হইতে কৈজুরী করিমের কাড়ী পর্যন্ত রাস্তা এইচবিবি দ্বারা উন্নয়ন। ০৭ ২,২০,০০০/-
০৪ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৭নং ওয়ার্ডে পুটিয়াজানী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রীদের বিনোদনের জন্য খেলার রাইডস স্থাপন। ০৭ ১,১৭,০৩২/-
০৫ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৮নং ওয়ার্ডে নরুন্দা নায়েব আলীর বাড়ীর নিকট ও পাইকপাড়া পপিনের বাড়ীর নিকট ২ ফুট ডায়া ডাবল ব্যান্ড রিং কালভাট স্থাপন। ০৮ ২,০০,০০০/-
০৬ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৯নং ওয়ার্ডে নলশোধা আজাদের বাড়ীর নিকট হইতে ইয়াদ আলীর বাড়ীর মোড় পর্যন্ত রাস্তা এইচবিবি দ্বারা উন্নয়ন। ০৯ ২,০০,০০০/-
০৭ পাথরাইল ইউনিয়নে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে নলকূপ সরবরাহ। ১-৯ ২,০০,০০০/-
০৮ পাথরাইল ইউনিয়নে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী সরবরাহ। ১-৯ ২,০০,০০০/-
০৯ কুমুরিয়া চিনাখোলা রাস্তার ব্রীজের দুই পার্শ্বে মাটি ভরাট। ০৬ ২,০০,০০০/-
১০ কুমুরিয়া চিনাখোলা রাস্তার দুই পার্শ্বে বৃক্ষরোপন। ০৬ ২,০০,০০০/-
১১ পাথরাইল ইউনিয়নে ১নং ওয়ার্ডে গবাদি পশুর জন্য টিকাদান কেন্দ্র নির্মাণ ০১ ২,০০,০০০/-
১২ নারী উন্নয়ন ও নারীদের আতœ কর্মসংস্থান মুলক শিক্ষা প্রদান। ১ ২,০০,০০০/-
১৩ উন্নত চাষাবাদের উপর কারিগরি প্রশক্ষিণ ও কৃষি সরঞ্জাম বিতরণ। ২ ২,০০,০০০/-
২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের টি.আর প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ কৈজুরী উত্তরপাড়া জামে মসজিদ সংস্কার। ০৭ ৪০,০০০/-
০২ গাদতলা হইতে আরড়া রঘু পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০২ ৬০,০০০/-
০৩ মঙ্গলহোড় মধ্যপাড়া শামছুলের বাড়ী হইতে মঙ্গলহোড় বিলের পাড় পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৫ ৬০,০০০/-
০৪ নলশোঁধা দিঘীর পাড় কালী মন্দিরে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৯ ৫০,০০০/-
০৫ চন্ডী কালী মন্দিরে সোলার প্যানেল স্থাপন । ০৩ ৫০,০০০/-
০৬ মঙ্গলহোড় উত্তরপাড়া হাতেমুন নেছা হাফেজিয়া ও নুরানী মাদ্রাসায় সোলার প্যানেল স্থাপন । ০৪ ৫৫,০০০/-
০৭ পাথরাইল ইউনিয়নের লৌহজং নদীর উপর গাদুলির বাড়ীর নিকট বাশের সাকো নির্মান। ০৩ ৩.০০০
০৮ কৈজুরী মসজিদ উন্নয়ন ০৭ ৩.০০০
০৯ কুমুরিয়া কবরস্থান উন্নয়ন ০৬ ২.০০০
১০ অলোয়া তারিনী সংকরের বাড়ী হইতে পিয়ারের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ০৬ ৩.০০০
১১ পাইকপাড়া আকবর বাদশা বাড়ী হতে শাহীনের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তামেরামত ০৮ ৩.০০০
১২ পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদ উন্নয়ন ০১ ৪.০০০
১৩ নরুন্দা লাশ দাফনের জন্য চিতা নির্মান ০৮ ৪.০০০
১৪ পাথরাইল বসাক পাড়া কালী মন্দির উন্নয়ন ০১ ৩.০০০
১৫ পাথরাইল বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন ০১ ৩.০০০
১৬ পাথরাইল মহিলা সমবায় সমিতি উন্নয়ন ০১ ২.০০০
১৭ পুটিয়াজানী উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন ০৭ ২.০০০
১৮ পাড়ীজাত পুর যুব সংঘ উন্নয়ন ০৪ ২.০০০
১৯ বড়টিয়া জামে মসজিদ উন্নয়ন ০৬ ৩.০০০
২০ পাথরাইল বাজার জামে মসজিদ উন্নয়ন ০১ ৩.০০০
২১ গাদতলা পশ্চিমপাড়া কবরস্থান সংস্কার ০২ ৩.০০০
২২ পাথরাইল মহিলা সমবায় সমিতি অফিস ঘর উন্নয়ন ০১ ২.০০০
২৩ একতা যুবসংঘ অফিস ঘর উন্নয়ন ০২ ৩.০০০
২৪ বকুল তলা জামে মসজিদ উন্নয়ন ০৬ ৩.০০০
২৫ পাড়ীজাত পুর জামে মসজিদ উন্নয়ন ০৪ ৩.০০০
২৬ অলোয়া বেড়াবুচনীয়া জামে মসজিদ উন্নয়ন ০৬ ৩.০০০
২৭ লিয়াকত মিয়ার বাড়ী হইতে নদীর পাড় পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ০৪ ২.০০০
২৮ মঙ্গলহোড় প্রাঃবিঃ আসবাপত্র সরবরাহ ০৪ ২.০০০
২৯ পাথরাইল কালী মন্দির উন্নয়ন ০১ ২.০০০
৩০ মঙ্গলহোড় নয়াপাড়া কৃষি সমবায় সমিতি উন্নয়ন ০৪ ২.০০০
২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের কাবিখা প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ বড়টিয়া চিনাখোলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় হইতে আর অলোয়া আলা উদ্দিনে বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৬ ২,০০,০০০/-
০২ নলশোধা বটতলা রবির বাড়ী হতে নলশোধা মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৯ ১৪.০০০
০৩ দেওজান হাসপাতাল হইতে আনন্দ মাষ্টারের বাড়ী হইয়া কান্দু গোশাইয়ের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৩ ১০.০০০
০৪ দেওজান সুইজগেট হইতে চিনাখোলা সমেজের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৩ ১০.০০০
০৫ নলশোধা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে মাটি ভরাট ০৯ ১০.০০০
২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের হাট-বাজারের প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পুটিয়াজানী হাটের বিভিন্ন গলিতে ব্যাটাস ও বালি দ্বারা মেরামত। ০৭ ৫০,০০০/-
২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের এ.ডিপিপ্রকল্প সমূহ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ দেওজান মৌলভী বাড়ীর মোড় থেকে অপুর বাড়ীর মোড় পর্যন্ত রাস্তা এইচ.বি.বি দ্বারা উন্নয়ন। ০৩ ১,০০,০০০/-
০২ চিনাখোলা ছইমুদ্দিনের বাড়ী হইতে মোতালেবের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা এইচ,বি.বি দ্বারা উন্নয়ন। ০৬ ৬,০০,০০০/-
০৩ শুভকী করিমের বাড়ী হইতে রোকেয়া টেক্সটাইল মির পর্যন্ত রাস্তা এইচ.বি.বি দ্বারা উন্নয়ন। ০৭ ৪,০০,০০০/-
০৪ শুভকী বটতলা হইতে নদীর পাড় পর্যন্ত রাস্তা এইচ.বি.বি দ্বারা উন্নয়ন। ০৭ ৪,০০,০০০/-
০৫ কৈজুরী উত্তর পাড়া মসজিদ হইতে কৈজুরী রফিক মাস্টারের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা এইচ,বি,বি দ্বারা উন্নয়ন। ০৭ ৪,০০,০০০/-
০৬ পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদের বাউন্ডারী ওয়াল নির্মান। ০১ ৪,০০,০০০/-
০৭ পুরাতন পাথরাইল কদম আলীর পুরাতন পাথরাইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যারয পর্যন্ত এইচ.বি.বি দ্বারা উন্নয়ন। ০২ ৪,০০,০০০/-
০৮ পাথরাইল কালী মন্দির হইতে পাথরইল দারোগা বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা এইচ.বি.বি দ্বারা উন্নয়ন। ০১ ৪,০০,০০০/-
০৯ পাথরাইল নিমাই বসাকের বাড়ী হইতে পাথরইল সিনেমা হল পর্যন্ত রাস্তা এইচ.বি.বি দ্বারা উন্নয়ন। ০১ ৪,০০,০০০/-
২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের নিজেস্ব আয় হতে প্রকল্প সমূহ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ প্রাকৃতি দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিদেও পুণর্বাসন। ১-৯ ২,০০,০০০/-
০২ বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ করা জন্য জনসচেনতা বৃদ্ধি করণ। ১-৯ ৫০,০০০/-
২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের ১% এর প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ ইউ.পি ভবন মেরামত ০১ ১,০০,০০০/-
০২ পাথরাইল বাজারের পানি নিস্কাশনের জন্য ড্রেন নির্মণ। ০১ ১,০০,০০০/-
০৩ পাথরাইল ইউ.পি ভবন কালারিং করণ ০১ ১,০০,০০০/-
০৪ পুটিয়াজানী নরুন্দা রাস্তা সংস্কার। ০৭ ১,০০,০০০/-
০৫ পাথরাইল কর্মকার পাড়া হইতে কালী মন্দির পর্যন্ত রাস্তা ব্যাটাস ও বালি দ্বারা মেরামত। ০১ ১,০০,০০০/-
০৬ আকন্দপাড়া হইতে পাইকপাড়া মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা ব্যাটাস ও বালি দ্বারা মেরামত। ০৮ ১,০০,০০০/-
০৭ বড়টিয়া স্কুলের উত্তর পার্শ্বে রাস্তায় প্যালাসাইটিং ও মাটি ভরাট। ০৬ ১,০০,০০০/-
০৮ প্রভাতী যুব সংঘের ঘর মেরামত ও পাকা করণ। ০৯ ১,০০,০০০/-
০৯ নরুন্দা বাবলু মিয়ার বাড়ী হইতে কালী মন্দির পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ০৮ ১,০০,০০০/-
১০ কৈজুরী জামে মসজিদ সংস্কার। ০৭ ১,০০,০০০/-
১১ পাথরাইল কালী মন্দির সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
১২ পাথরাইল হেলালের বাড়ী হইতে পুরাতন পাথরাইল স্কুল পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
১৩ পাথরাইল ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের জন্য আইপিএস ক্রয়। ০১ ১,০০,০০০/-
১৪ বড়টিয়া অলোয়া তারিনী রাস্তা ব্রীজের দুই পার্শ্বে মাটি ভরাট। ০৬ ১,৭৫,০০০/-
২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচীর প্রকল্প সমূহঃ
ক্রঃ নং প্রকল্পের নাম শ্রমিকের সংখ্যা বরাদ্দের পরিমাণ
০১ বিষ্ণপুর আয়েনের বাড়ী হতে গোপালপুর হয়ে পাইকপাড়া আকন্দপাড়া হইয়া নরুন্দা পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ২৭জন ১,৯১,০০০/-
০২ কৈজুরী আফাজের বাড়ী হইতে কৈজুরী পূর্বপাড়া মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ১৫জন ১,০৭,০০০/-
০৩ মঙ্গলহোড় মুনছুর আলীর বাড়ী হতে নদীর পাড় হইয়া বান্দাবাড়ী হইয়া বড়টিয়া অলোয়া তারিনী পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ২৪জন ১,৭০,০০০/-
০৪ মঙ্গলহোড় নয়াপাড়া মসজিদ হতে চিনাখোলা হইয়া দেওজান পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ২২ জন ১,৫৬,০০০/-
০৫ পাথরাইল আয়েত আলী চেয়ারম্যানের বাড়ী হতে দরোগা বাড়ী হইয়া গাদতলা পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ২২জন ১,৫৬,০০০/-
২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচীর প্রকল্প সমূহঃ
ক্রঃ নং প্রকল্পের নাম শ্রমিকের সংখ্যা বরাদ্দের পরিমাণ
০১ পাথরাইল কেদারের বাড়ী হতে পাথরাইল আলেক চানের বাড়ী হয়ে ও গাদতলা আরড়ারঘু রাস্তা মেরামত ও দেওজান কালি মনিদর হয়ে মতি চৌধুরীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ৩৩ জন ২,৩৩,০০০/-
০২ চিনাখোলা পূর্ব পাড়া শুকুর মাহমুদ বাড়ী হতে আমতলা হেয় চিনাখোলা পশ্চিম পাড়া বান্দাবাড়ী পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ৩৩ জন ২,৩৩,০০০/-
০৩ পুটিয়াজানী শুভকী পাকা রাস্তা হতে রফিক মাস্টারের বাড়ী হয়ে নরুন্দা পাইকপাড়া রাস্তা মেরামত ও নলশোধা বাদশার বাড়ী হয়ে গোপালপুর রাস্তা মেরামত। ৪৪জন ৩,১০,০০০/-
২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরের এলজিএসপি-৩ এর আওতায় স্কীমসমূহের
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাথরাইল ইউনিয়নে ১নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০১ ২,৬০,০০০/-
০২ পাথরাইল ইউনিয়নে ০২নং ওয়ার্ডে পাথরাইল বাজারে খান মার্কেটের সামনে হইতে স্বপনের ঘর পযনমশ পানি নিস্কাশনের জন্য ড্রেন নির্মাণ। ০২ ১,৬০,০০০/-
০৩ পাথরাইল ইউনিয়নে ৩নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্যানিটারী ল্যাট্রিন স্থাপন। ০৩ ১,০০,০০০/-
০৪ পাথরাইল ইউনিয়নে ৪নং ওয়ার্ডে পারিজাতপুর আনু মাষ্টারের বাড়ীর নিকট ৩ ফুট ডায়া রিং কালবাট স্থাপন। ০৪ ১,০০,০০০/-
০৫ পাথরাইল ইউনিয়নে ৫নং ওয়ার্ডে মঙ্গলহোড় মঞ্জুর এর বাড়ীর নিকট ৩ ফুট ডায়া রিং কালভাট স্থাপন। ০৫ ১,০০,০০০/-
০৬ পাথরাইল ইউনিয়নে ৬নং ওয়ার্ডে টিনাখোলা জামালের বাড়ীর নিকট ৩ ফুট ডায়া রিং কালভাট স্থাপন। ০৬ ১,০০,০০০/-
০৭ পাথরাইল ইউনিয়নে ৭নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্যানিটারী ল্যাট্রিন স্থাপন। ০৭ ২,৬০,০০০/-
০৮ পাথরাইল ইউনিয়নে ৮নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৮ ১,০০,০০০/-
০৯ পাথরাইল ইউনিয়নে ৯নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৯ ২,০০,০০০/-
১০ পাথরাইল ইউনিয়নে ০১নং ওয়ার্ডে পাথরাইল বাজারে পাবলিক টয়লেট নির্মাণ। ০১ ২,৫০,০০০/-
১১ চিনাখোলা আম তলা হইতে চিনাখোলা আমির আলীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। ০৬ ২,২০,০০০/-
১২ চিনাখোলা আম তলা হইতে চিনাখোলা আমির আলীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তার দুই পার্শ্বে বৃক্ষরোপন। ০৬ ১,৫০,০০০/-
১৩ পাথরাইল ইউনিয়নে ৩নং ওয়ার্ডে গবাদি পশুর জন্য টিকাদান কেন্দ্র নির্মাণ ৩ ২,৫০,০০০/-
১৪ নারী উন্নয়ন ও নারীদের আতœ কর্মসংস্থান মুলক শিক্ষা প্রদান। ৪ ১,৫০,০০০/-
১৫ উন্নত চাষাবাদের উপর কারিগরি প্রশক্ষিণ ও কৃষি সরঞ্জাম বিতরণ। ৫ ২,৫০,০০০/-
২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের টি.আর প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাথরাইল ভূমি অফিস সংস্কার। ০৩ ৩.০০ মেঃ টন
০২ বড়টিয়া জামে মসজিদ সংস্কার। ০৭ ২.০০ মেঃ টন
০৩ আরড়া রঘু জামে মসজিদ সংস্কার। ০৮ ৫.০০ মেঃ টন
০৪ পাইকপাড়া হইতে আকন্দপাড়া হইয়া শুভকী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০২ ৫.০০ মেঃ টন
০৫ পুটিয়াজানী ঈদগাহ মাঠ উন্নয়ন। ০৬ ৫.০০ মেঃ টন
০৬ নরুন্দা ঈদগাহ মাঠ সংস্কার। ০৮ ২.০০ মেঃ টন
০৭ পাথরাইল আঃ ওহাব আমিনের বাড়ী হইতে নলশোধা কার্তিক বসাকের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ৩.০০ মেঃ টন
০৮ নলশোধা যুবক সংঘ মংস্কার। ০৯ ২.০০ মেঃ টন
০৯ চিনাখোলা রহিমের বাড়ী হইতে খান পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৫ ২.০০ মেঃ টন
১০ অলোয়া সঃ প্রাঃ বিঃ সংস্কার। ০৬ ২.০০ মেঃ টন
১১ বিষ্ণুপুর সঃ প্রাঃ বিঃ সংস্কার। ০৩ ২.০০ মেঃ টন
১৩ বড়টিয়া সঃ প্রাঃ বিঃ সংস্কার। ০৯ ৩.০০ মেঃ টন
১৪ দেওজান কবস্থান উন্নয়ন। ০৬ ৩.০০ মেঃ টন
২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের কাবিখা প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ দশকিয়া পূর্বপাড়া মতির বাড়ী হইতে দশকিয়া মেনহাজ এর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুণঃনির্মাণ। ০৪ ১০.০০ মেঃ টন
০২ বড়টিয়া স্কুল রোড হইতে বড়টিয়া জালাল মাতাব্বর এর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুণঃনির্মাণ। ০৬ ১০.০০ মেঃ টন
০৩ দেওজান হাসপাতাল হইতে দেওজান কালীঘর পর্যন্ত রাস্তা পুণঃনির্মাণ। ০৩ ১০.০০ মেঃ টন
০৪ চিনাখোলা আমতলা হইতে চিনাখোলা ইনছার বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুণঃনির্মাণ। ০৫ ১০.০০ মেঃ টন
২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের ১% এর প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাথরাইল ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে বাশেঁর সাকো নির্মাণ। ১-৯ ১,০০,০০০/-
০২ আকন্দপাড়া হইতে পাইকপাড়া পর্যন্ত রাস্তা ইটের রাভিশ দ্বারা সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
০৩ কুমুরিয়া মসজিদ হইতে কুমুরিয়া মাষ্টার বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৬ ১,০০,০০০/-
০৪ পুটিয়াজানী পাকা রাস্তা হইতে কৈজুরী ইমান আলীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৭ ১,০০,০০০/-
০৫ নরুন্দা গোরস্থান হইতে পাইকপাড়া পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
০৬ পাথরাইল ইউনিয়নের আকন্দপাড়া হইতে পাইকপাড়া মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা ইটের রাভিশ দ্বারা সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
০৭ চিনাখোলা কবরস্থান হইতে বড়টিয়া চিনাখোলা সঃ প্রাঃ বিঃ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৬ ১,০০,০০০/-
০৮ নরুন্দা আফজালের বাড়ী হইতে নরুন্দা সোমেজের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
০৯ নরুন্দা সিরাজের বাড়ী হইতে নলশোধা দিঘিরপাড়া পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মাণ। ০৮ ১,০০,০০০/-
১০ পুটিয়াজানী হাটের হাটের ড্রেন মেরামত ও পরিস্কার করণ। ০৭ ১,০০,০০০/-
১১ পাথরাইল জবেদের বাড়ী হইতে নলশোধা দিঘিরপাড় পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মাণ। ০১ ১,০০,০০০/-
১২ নলশোধা দিঘিরপাড় হইতে আঃ ওহাব আমিনের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৯ ১,০০,০০০/-
১৩ নরুন্দা বেল্লালের বাড়ী হইতে নদীরপাড় পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
১৪ দেওজান সমাজ কল্যাণ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সংস্কার। ০৩ ১,০০,০০০/-
১৫ পুটিয়াজানী ঈদগাহ মাঠে তাবু টানানোর জন্য জি.আই পাইপ সরবরাহ। (১ম পর্যায়ে) ০৭ ১,০০,০০০/-
২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের এ.ডিপিপ্রকল্প সমূহ
ক্রঃ নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ নরুন্দা বেল্লাল মেলিটারীর বাড়ীর নিকট রিং কালভাট স্থাপন। ০৮ ১,০০,০০০/-
০২ শুভকী ময়েজের বাড়ী হইতে কৈজুরী ইউসুফের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা উন্নয়ন (এইচ বিবি)। ৭,৮ ৬,০০,০০০/-
০৩ পাথরাইল ইউনিয়নে বিভিন্ন গ্রামে জন সাধারনের মধ্যে রিং এবং স্লাব সরবরাহ। ১-৯ ১,০০,০০০/-
০৪ পাথরাইল ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে দরিদ্র জনসাধারনের মধ্যে নলকূপ স্থাপন। ১-৯ ১,০০,০০০/-
২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের নিজেস্ব আয় হতে প্রকল্প সমূহ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ প্রাকৃতি দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিদের পুণর্বাসন। ১-৯ ২,০০,০০০/-
০২ বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ করা জন্য জনসচেনতা বৃদ্ধি করণ। ১-৯ ৫০,০০০/-
০৩ যৌতুক বিরোধী জনসচেনতা বৃদ্ধি করণ। ১-৯ ৫০,০০০/-
২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচীর প্রকল্প সমূহঃ
ক্রঃ নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ চিনাখোলা সানুর বাড়ী হইতে চিনাখোলা মাদ্রাসা হইয়া চিনাখোলা মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। ০৫ ২,৩৫,০০০/-
০২ দশকিয়া কবরস্থানে মাটি ভরাট। ০৪ ২,০০,০০০/-
০৩ শুভকী হাসান আলীর বাড়ী হইতে শুভকী ওমর আলীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুনঃনির্মাণ। ০৭ ১৭০,০০০/-
০৪ পাথরাইল জমিদার বাড়ীর পুকুর পাড় হইতে নবাব আলীর বাড়ী পাশ দিয়ে পাথরাইল শাহজাহান মিয়ার বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মাণ। ০২ ১,৭০,০০০/-
০৫ নলশোঁধা সাত্তারের বাড়ী হইতে নলশোঁধা আকবরের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মাণ। ০৯ ৯০,০০০/-
০৬ পাথরাইল বাজারের কালীঘর হইতে পাথরাইল স্কুল রোড হইয়া বৈদ্যর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুনঃনির্মাণ। ০১ ২,৫০,০০০/-
০৭ চিনাখোলা মাইনার বাড়ী হইতে দেওজান সুইচ গেট হইয়া লৌহজং নদী পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। ০৬ ৩,৫০,০০০/-
০৮ শুভকী আজিজের বাড়ী হইতে শুভকী মিঠুর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুনঃনির্মাণ। ০৭ ২,৮০,০০০/-
২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের এলজিএসপি-৩ এর আওতায় স্কীমসমূহের
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাথরাইল ইউনিয়নে ০১নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্যানিটারী ল্যাট্রিন স্থাপন। ০১ ১,০০,০০০/-
০২ পাথরাইল ইউনিয়নে ০২নং ওয়ার্ডেপাথরাইল পশ্চিমপাড়া গভীর নলকূপের ড্রেন নির্মাণ। ০২ ২,০০,০০০/-
০৩ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৩নং ওয়ার্ডে দেওজান চিনাখোলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পিছনে গর্তে মাটি দ্বারা ভরাট। ০৩ ১,০০,০০০/-
০৪ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৪নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৪ ১,০০,০০০/-
০৫ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৫নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৫ ২,৫০,০০০/-
০৬ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৬নং ওয়ার্ডেবড়টিয়া চিনাখোলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসবাবপত্র সরবরাহ। ০৬ ১,০০,০০০/-
০৭ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৭নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৭ ৪,০০,০০০/-
০৮ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৮নং ওয়ার্ডে নরুন্দা মসজিদের পূর্ব পার্শ্বে ও পাইকপাড়া কালাল বাড়ীর নিকট ২ ফুট ডায়া ডাবল ব্যান্ড রিং কালভাট স্থাপন। ০৮ ২,০০,০০০/-
০৯ বিষ্ণুপুর লুৎফর রহমানের বাড়ী হইতে গোপালপুর আকবরের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পূনঃনির্মাণ। ০৯ ২,০০,০০০/-
১০ নরুন্দা মধুর বাড়ী হইতে নরুন্দা শস্মান পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। ০৮ ২,০০,০০০/-
১১ চন্ডী মোহাম্মদ আলীর বাড়ী হইতে চন্ডী মফিজের বাড়ী হইয়া চন্ডী ফজলুল হকের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুনঃনির্মাণ। ০৩ ২,০০,০০০/-
১২ পাথরাইল কাঁচা বাজারে ড্রেন নির্মাণ। ০১ ১,৩০,০০০/-
১৩ নলশোধা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে মাটি ভরাট। ০৯ ২,৮০,০০০/-
১৪ চন্ডী মোহাম্মদ আলীর বাড়ী হইতে চন্ডী মফিজের বাড়ী হইয়া চন্ডী ফজলুল হকের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তার দুই পার্শ্বে বৃক্ষরোপন। ০৩ ১,০০,০০০/-
১৫ পাথরাইল ইউনিয়নে ৬নং ওয়ার্ডে গবাদি পশুর জন্য টিকাদান কেন্দ্র নির্মাণ ৬ ২,০০,০০০/-
১৬ নারী উন্নয়ন ও নারীদের আতœ কর্মসংস্থান মুলক শিক্ষা প্রদান। ৭ ১,০০,০০০/-
১৭ উন্নত চাষাবাদের উপর কারিগরি প্রশক্ষিণ ও কৃষি সরঞ্জাম বিতরণ। ৮ ২,০০,০০০/-
২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের টি.আর প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
১ পারিজাতপুর করিমের বাড়ী হইতে আহম্মদের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৪ ৩.০০ মেঃ টন
২ বিষ্ণুপুর মিজানের বাড়ী হইতে বিষ্ণুপুর উবিনীগ বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৯ ৩.০০ মেঃ টন
৩ বড়টিয়া মাঠ হইতে মতির বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৬ ৩.০০ মেঃ টন
৪ পাথরাইল সাহাপাড়া হইতে বসাকপাড়া কালীঘর পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ৩.০০ মেঃ টন
৫ চিনাখোলা মাইনারা বাড়ীর নিকট প্যালাসাইটিং নির্মাণ। ০৫ ৩.০০ মেঃ টন
৬ পুটিয়াজানী পাঠাগারের ঘর সংস্কার। ০৭ ৩.০০ মেঃ টন
৭ মেঃ জেঃ মাহমুদুল হাসান উচ্চ বিদ্যালয়ের রাস্তাা সংস্কার। ০৭ ৫.০০ মেঃ টন
৮ কৈজুরী সঃ প্রাঃ বিদ্যালয় হইতে রমজানে বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৭ ৩.০০ মেঃ টন
৯ পাথরাইল লালমিয়ার বাড়ী হইতে আজাহারের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ৫.০০ মেঃ টন
১০ দেওজান সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ের উত্তর পার্শ্বে গর্তে মাটি ভরাট। ০৩ ৩.০০ মেঃ টন
১১ নলশোধা বাজার হইতে করিমের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৯ ৩.০০ মেঃ টন
১২ পাথরাইল বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ঘর সংস্কার। ০১ ৩.০০ মেঃ টন
১৩ পাথরাইল বসাক পাড়া কালী মন্দির উন্নয়ন ০১ ৩.০০০
১৪ পাথরাইল বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন ০১ ৩.০০০
১৫ পাথরাইল মহিলা সমবায় সমিতি উন্নয়ন ০১ ২.০০০
১৬ পুটিয়াজানী উচ্চ বিদ্যালয় উন্নয়ন ০৭ ২.০০০
২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের কাবিখা প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাথরাইল সিনেমা হল হইতে পাথরাইল নিমাই বসাকের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মাণ। ০১ ১৫.০০০
০২ দেওজান মৌলভী বাড়ী হইতে দেওজান মতি সেক্রেটারীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মাণ। ০৩ ১৫.০০০
২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের ১% প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পুটিয়াজানী ঈদগাহ মাঠে তাবু টানানোর জন্য জি.আই পাইপ সরবরাহ। ২য় পর্যায়ে) ০৭ ১,০০,০০০/-
০২ পাথরাইল ইউনিয়নে ৬নং ওয়ার্ডে অলোয়া তারিনী শংকরের বাড়ীর নিকট, ৩নং ওয়ার্ডে চন্ডী মসজিদের দক্ষিণ পার্শ্বেও চন্ডী ওয়াজের বাড়ীর নিকট ও ৭ নং ওয়ার্ডে শুভকী গাদইলার বাড়ীর নিকট বাঁশের সাকো নির্মাণ। ৩,৬,৭ ১,০০,০০০/-
০৩ পাথরাইল বসাক পাড়া কালী মন্দির হইতে পাথরাইল সাহা পাড়া ইস্কন মন্দির পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
০৪ পাথরাইল কর্মকার পাড়া কালী মন্দির হইতে নলশোধা আজাহারের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
০৫ নলশোধা আক্কাসের বাড়ী হইতে নলশোধা বাদশা মিয়া বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার । ০৯ ১,০০,০০০/-
০৬ চন্ডী লুডুর বাড়ী হইতে রবি সেখের বাড়ীর পার্শ্ব দিয়ে জাহেদ আলীর বাড়ী হইয়া পাথরাইল পানির ট্যাংক পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ০৩ ১,০০,০০০/-
০৭ নলশোধা আঃ রহিমের বাড়ী হইতে নলশোধা গৌরাঙ্গর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার । ০৯ ১,০০,০০০/-
০৮ পারিজাতপুর বছেরের বাড়ী হইতে পারিজাতপুর আহম্মেদের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৪ ১,০০,০০০/-
০৯ বড়টিয়া হযরতের বাড়ী হইতে নদীর পাড়া পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ০৬ ১,০০,০০০/-
১০ আকন্দপাড়া হযরতের বাড়ী হইতে পাইকপাড়া শাজাহানের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
১১ পারিজাতপুর মসজিদ হইতে কুমুরিয়া বিলের পাড় পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৪ ৭০,০০০/-
১২ নলশোধা মাসুদের বাড়ী হইতে নলশোধা হকের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৯ ১,০০,০০০/-
১৩ পাথরাইল বিশুনাথ ঘোষের বাড়ী হইতে পাথরাইল সুভাষ মাষ্টারের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুনঃনির্মাণ। ০১ ১,০০,০০০/-
১৪ শুভকী নতুন মসজিদ হইতে শুভকী কাঠ বাগান পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৭ ১,০০,০০০/-
১৫ চিনাখোলা মাঠ হইতে কুমুরিয়া আজগরের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৬ ১,০০,০০০/-
১৬ পাথরাইল শামছুর বাড়ী হইতে পাথরাইল কালী মন্দির পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের এডিপি প্রকল্প সমূহঃ
১। কৃষি ও ক্ষুদ্র সেট
ক) কৃষি ও সেচ
১। কুমুরিয়া ঠান্ডুর বাড়ীর নিকট রিং কালভাট স্থাপন।-১,৫০,০০০/-
২। বস্তুগত অবকাঠামো
ক) পরিবহন ও যোগাযোগ
১। চন্ডী পরিমল দাসের বাড়ী হইতে এড্ভোকেট মুক্তি রাম বসাক এর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা উন্নয়ন (এইচ বিবি)।-৮,০০,০০০/-
খ) জনস্বাস্থ্য।
১। পাথরাইল ইউনিয়নে বিভিন্ন গ্রামে জন সাধারনের মধ্যে রিং এবং স্লাব সরবরাহ। -১,০০,০০০/-
৩। আর্থ সামাজিক অবকাঠামো
ক) শিক্ষা উন্নয়ন
১। পাথরাইল ইউনিয়নের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফ্যান ও ক্রীড়া সামগ্রী সরবরাহ। -১,০০,০০০/-
২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের হাট-বাজার প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পুটিয়াজানী হাটে মাটি ভরাট। ০৭ ৫০,০০০/-
২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের নিজেস্ব আয় হতে প্রকল্প সমূহ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ প্রাকৃতি দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিদের পুণর্বাসন। ১-৯ ২,০০,০০০/-
০২ বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ করা জন্য জনসচেনতা বৃদ্ধি করণ। ১-৯ ৫০,০০০/-
০৩ যৌতুক বিরোধী জনসচেনতা বৃদ্ধি করণ। ১-৯ ৫০,০০০/-
২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের অতি দরিদ্রের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচীর আওতায় প্রকল্প তালিকা সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ আকন্দপাড়া হইতে কৈজুরী পর্যন্ত ভায়া বিষ্ণুপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। ৮,৯ ৩,৫০,০০/-
০২ পুরাতন পাথরাইল হযরত এর বাড়ী হইতে পুরাতন পাথরাইল মসজিদ পর্যন্ত ভায়া পাথরাইল শীল বাড়ী হইতে দেওজান প্রাথামিক বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তা পুণঃ নির্মাণ। ১,২,৩ ৪,০০,০০০/-
০৩ দশকিয়া ফজলুর বাড়ী হইতে দশকিয়া রহমান মাষ্টারের বাড়ী পর্যন্ত ভায়া বড়টিয়া নুরুর বাড়ী হইতে লৌহজং নদীর পাড় পর্যন্ত রাস্তা পুনঃনির্মাণ। ৪,৫,৬ ৪,০০,০০০/-
০৪ কৈজুরী মসজিদ হইতে নরুন্দা পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার এবং পাইকপাড়া কবরস্থানে মাটি ভড়াট। ৭,৮ ২,৫০,০০০/-
০৫ আড়রা রঘু হইতে পুরাতন পাথরাইল সূত্রধর পাড়া হইয়া পাথরাইল তালপট্টি দিয়ে নলশোধা চরপাড়া পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ২১,২,৯ ৪,০০,০০০/-
০৬ পাড়িজাতপুর খুরসু মিয়া বাড়ি হইতে দেওজান শশ্মান ঘাট হইয়া বড়টিয়া পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৪,৩ ৫,০০,০০০/-
অতি দরিদ্রের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচীর আওতায় নন-ওয়েজ প্রকল্প তালিকা ঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাইকপাড়া কবরস্থানের বাউন্ডাড়ী ওয়াল নির্মাণ। ০৮ ৯০,০০০/-
২০২০-২০২১ অর্থ বছরের এলজিএসপি-৩ এর আওতায় স্কীমসমূহের
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাথরাইল ইউনিয়নে ০১নং ওয়ার্ডে পাথরাইল আনোয়ারের বাড়ীর নিকট ৩ ফুট ডায়া রিং কালভাট স্থাপন। ০১ ১,০০,০০০/-
০২ পাথরাইল ইউনিয়নে ০২নং ওয়ার্ডে পাথরাইল ফালুর বাড়ীর নিকট ৩ ফুট ডায়া রিং কালভাট স্থাপন। ০২ ১,০০,০০০/-
০৩ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৩নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৩ ১,০০,০০০/-
০৪ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৪নং ওয়ার্ডে মঙ্গলহোড়-দশকিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসবাবপত্র সরবরাহ। ০৪ ১,৫০,০০০/-
০৫ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৫নং ওয়ার্ডে চিনাখোলা ইনছুর বাড়ীর নিকট ৩ ফুট ডায়া রিং কালভাট স্থাপন। ০৫ ৯০,০০০/-
০৬ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৬নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্যানিটারী ল্যাট্রিন স্থাপন। ০৬ ২,০০,০০০/-
০৭ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৭নং ওয়ার্ডে পুটিয়াজানী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসবাবপত্র সরবরাহ। ০৭ ১,৫০,০০০/-
০৮ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৮নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্যানিটারী ল্যাট্রিন স্থাপন। ০৮ ২,০০,০০০/-
০৯ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৯নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্যানিটারী ল্যাট্রিন স্থাপন। ০৯ ২,০০,০০০/-
১০ পাথরাইল ইউনিয়নে ০১নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০১ ২,০০,০০০/-
১১ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৮নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৮ ২,০০,০০০/-
১২ চিনাখোলা মসজিদ হইতে কুমুরিয়া মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মাণ। ০৬ ১,৫০,০০০/-
১৩ মঙ্গলহোড় কবিরের বাড়ী বাড়ী হইতে চিনাখোলা ঈদগাহ মাঠ পর্যন্ত রাস্তার দুই পার্শ্বে বৃক্ষরোপন। ০৫ ১,০০,০০০/-
১৪ পাথরাইল ইউনিয়নে ৭নং ওয়ার্ডে গবাদি পশুর জন্য টিকাদান কেন্দ্র নির্মাণ ৭ ২,০০,০০০/-
১৫ নারী উন্নয়ন ও নারীদের আতœ কর্মসংস্থান মুলক শিক্ষা প্রদান। ৭ ১,০০,০০০/-
১৬ উন্নত চাষাবাদের উপর কারিগরি প্রশক্ষিণ ও কৃষি সরঞ্জাম বিতরণ। ৯ ২,০০,০০০/-
২০২০-২০২১ অর্থ বছরের অতি দরিদ্রের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচীর আওতায় প্রকল্প তালিকা সমূহ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ দেওজান সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় হইতে গাদতলা ইকবাল পীর সাহেবের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ভায়া পাথরাইল কালী মিিন্দর। ১.২.৩ ৩,৩০,০০০/-
০২ দশকিয়া মসজিদ হইতে চিনাখোলা পশ্চিমপাড়া মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ৪.৫.৬ ৩,৫০,০০০/-
০৩ পুটিয়াজানী ব্রীজ হইতে গোপালপুর কবরস্থান পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ভায়া নরুন্দা। ৭.৮.৯ ৩,২০,০০০/-
০৪ দেওজান কবরস্থান হইতেআরড়া রঘু মনিন্দ্র মন্ডল এর বাড়ী পর্যন্ত ভায়া পাথরাইল দয়াল সুত্রধর এর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার । ১.২.৩ ৩,৩০,০০০/-
০৫ মঙ্গলহোড় কবিরের বাড়ী বাড়ী হইতে চিনাখোলা ঈদগাহ মাঠ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কারও ঈদগাহ মাঠ ভরাট ভায়া কুমুরিয়া বাদশা মেম্বারের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ৪.৫.৬ ৩,৫০,০০০/-
০৬ নলশোধা করস্থান হইতে আকন্দপাড়া ঈদগাহ মাঠ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ও আকন্দপাড়া ঈদগাহ মাঠ ভরাট ৭.৮.৯ ৩,২০,০০০/-
২০২০-২০২১ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের নিজেস্ব আয় হতে প্রকল্প সমূহ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ প্রাকৃতি দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিদের পুণর্বাসন। ১-৯ ২,০০,০০০/-
০২ বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ করা জন্য জনসচেনতা বৃদ্ধি করণ। ১-৯ ৫০,০০০/-
০৩ যৌতুক বিরোধী জনসচেনতা বৃদ্ধি করণ। ১-৯ ৫০,০০০/-
অতি দরিদ্রের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচীর আওতায় নন-ওয়েজ প্রকল্প তালিকা ঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ গোপালপুর কবরস্থানের বাউন্ডাড়ী ওয়াল নির্মাণ। ০৯ ৯০,০০০/-
০২ নলশোধা কবরস্থানের বাউন্ডাড়ী ওয়াল নির্মাণ। ০৯ ৯০,০০০/-
২০২০-২০২১ অর্থ বছরের উপজেলা উন্নয়ন তহবিলের (রাজস্ব/এডিপি) আওতায় প্রাপ্ত বরাদ্দের প্রকল্প তালিকা সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ নলশোধা ইয়াদ আলীর বাড়ী হইতে গোপালপুর সোনাবালী মুন্সীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ০৯ ১,০০,০০০/-
০২ পাথরাইল ইউনিয়নে বিভিন্ন গ্রামে জনসাধানরে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে নলকূপ সরবরাহ। ১-৯ ১,০০,০০০/-
০৩ পুটিয়াজানী হাটের সেড নির্মাণ। ০৭ ৫,০০,০০০/-
০৪ পুটিয়াজানী হাটের সলিং সিসি দ্বারা উন্নয়ন ০৭ ২,০১,২১৩/-
২০২০-২০২১ইং অর্থ বছরের পাথরাইল ইউনিয়নের গ্রামীন অবকাঠামো রক্ষনাবেক্ষণ (টি.আর) এর প্রকল্প সমূহ নিম্নরূপঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
১ বিষ্ণুপুর জামে মসজিদে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৯ ১.০০ ০
২ পাথরাইল পশ্চিমপাড়া বায়তুলমাল জামে মসজিদে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০২ ৪.০০০
৩ আর অলোয়া মতির বাড়ী হইতে বেড়াবুচনীয়া পাকা পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৬ ২.০০০
৪ দেওজান মসজিদ হইতে নদীর পাড় পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৩ ২.০০০
৫ দক্ষিণ পাথরাইল প্রগতি সমিতি সংস্কার। ০১ ১.০০ ০
৬ একতা যুবসংঘ অফিস ঘর উন্নয়ন ২ ২.০০০
৭ বকুল তলা জামে মসজিদ উন্নয়ন ৩ ২.০০০
৮ পাড়ীজাত পুর জামে মসজিদ উন্নয়ন ৪ ২.০০০
৯ অলোয়া বেড়াবুচনীয়া জামে মসজিদ উন্নয়ন ০৬ ১.০০০
১০ লিয়াকত মিয়ার বাড়ী হইতে নদীর পাড় পযর্ন্ত রাস্তা সংস্কার ০৪ ২.০০০
১১ মঙ্গলহোড় প্রাঃবিঃ আসবাপত্র সরবরাহ ০৪ ১.০০০
১২ পাথরাইল কালী মন্দির উন্নয়ন ০১ ১.০০০
২০২০-২০২১ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের কাবিখা প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাথরাইল কালী মন্দির হইতে পাথরাইল ইস্কন মন্দির পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মাণ এবং পাথরাইল কালী মন্দির ও পাথরাইল ইস্কন মন্দিরে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০১ ১৫.০০০
০২ শুভকী নতুন মসজিদ হইতে নরুন্দা পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নিমার্ণ ও কৈজুরী মসজিদে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৭ ১৫.০০০
২০২০-২০২১ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের হাট-বাজার প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পুটিয়াজানী হাটে পাবলিক টয়লেট নির্মাণ। ০৭ ১,০০,০০০/-
২০২০-২০২১ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের ১% প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ চন্ডী হবি মিয়ার বাড়ী হইতে পাথরাইল কর্মকার পাড়া কালী মন্দির পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৩ ১,০০,০০০/-
০২ পাথরাইল পাথরাইল বাজারের ইউনিয়ন পরিষদ রোডের ড্রেন সংস্কার। ০১ ৫০,০০০/-
০৩ দেওজান মসজিদ হইতে দেওজান আমদালীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। ০৩ ১,০০,০০০/-
০৪ পাইকপাড়া মসজিদ হইতে আকন্দপাড়া পাকা রাস্তা পর্যন্ত সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
০৫ নলশোধা ছামাদের বাড়ী হইতে নলশোধা আয়েত আলীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুণঃ নির্মাণ। ০৯ ৮৭,০০০/-
০৬ নলশোধা শুকুরের বাড়ী হইতে নলশোধা রুহুলের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৯ ১,০০,০০০/-
০৭ চন্ডী ফকির পাড়া পাকা রাস্তা হইতে পাথরাইল বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় রাস্তার পাকা পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৩ ১,০০,০০০/-
০৮ নরুন্দা মসজিদ হইতে লৌহজং নদীর পাড় পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৮ ৫৭,০০০/-
০৯ গোপালপুর লাল ভানুর বাড়ী হইতে গোপালপুর আবু সুফিয়ান এর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৯ ১,০০,০০০/-
১০ পাথরাইল সাহাপাড়া ফালু মিয়ার বাড়ী হইতে পাথরাইল দানু মিয়ার বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সয়স্কার। ০১ ৯০,০০০/-
১১ কৈজুরী রাজুর বাড়ী হইতে কৈজুরী শামীম এর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৭ ৫২,০০০/-
১২ অলোয়া তারিনী পৌর ষবার সীমানা হইতে কালু ঠাকুরের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ ০৬ ১,০০,০০০/
১৩ পাইকপাড়া মসজিদ হইতে গোপালপুর হইয়া নলশোধা বাজার পর্যন্ত রাস্তা পুণঃ নির্মাণ ০৮ ১,০০,০০০/
১৪ মঙ্গলহোড় নয়াপাড়া মসজিদ হইতে তফিজ উদ্দিনের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। ০৫ ১,০০,০০০/
১৫ আকন্দপাড়া খুরুর বাড়ী হইতে আকন্দপাড়া মাঠ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
১৬ দেওজান মাঠ হইতে দেওজান মইনা শীলের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৩ ১,০০,০০০/-
১৭ নলশোধা তোফাজ্জল হোসেনের বাড়ী হইতে গোপালপুর লাল ভানুর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৯ ১,০০,০০০/-
১৮ চন্ডী আনোয়ার বেপারীর বাড়ী হইতে পাথরাইল চেতনের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৩ ১,০০,০০০/-
১৯ বিষ্ণুপুর পূর্বপাড়া জামে মসজিদ প্রাঙ্গনে মাটি ভরাট। ০৯ ৫০,০০০/-
ইউনিয়ন পরিষদের কার্যাবলী
১। পাঁচশালা ও বিভিন্ন মেয়াদী উন্নয়ন পরিকল্পনা তৈরী।
২। পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন, সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ।
৩। শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কিত।
৪। স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা সম্পর্কিত কার্যক্রম সম্পর্কিত।
৫। কৃষি, মৎস ও পশুসম্পদ ও অন্যান্য অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ।
৭। কর, ফি, টোল, ফিস ইত্যাদি ধার্যকরণ ও আদায়।
৮। পারিবারিক বিরোধ নিরসন, নারী ও শিশু কল্যাণ সম্পর্কিত জাতীয় কার্যক্রম সম্পাদন।
৯। খেলাধুলা, সামাজিক উন্নয়ন সংস্কৃতি ইত্যাদি কার্যক্রমে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ ও সহযোগিতা প্রদান।
১০। পরিবেশ উন্নয়ন ও সংরক্ষণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ।
১১। আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় সরকারের অর্পিত দায়িত্ব পালন ও প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ।
১২। জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধী করণ।
১৩। সরকারি স্থান, উন্মোক্ত জায়গা, উদ্যান ও খেলার মাঠের হেফাজত করা।
১৪। ইউনিয়ন পরিষদের রাস্তায় ও সরকারি স্থানে বাতি জ্বালানো।
১৫। বৃক্ষরোপন ও সংরক্ষণ বেং বৃক্ষসম্পদ চুরি ও ধ্বংস প্রতিরোধ।
১৬। কবরস্থান, শ্মশান, জনসাধারণের সভার স্থান ও অন্যান্য সরকারি সম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনা।
১৭। জনপথ, রাজপথ ও সকারি স্থানে অনধিকার প্রবেশ রোধ এবং এই সব স্থানে উৎপাত ও তাহার কারণ বন্ধ করা।
১৮। জনপথ ও রাজপথের ক্ষতি, বিনষ্ট বা ধ্বংস প্রতিরোধ করা।
১৯। গোবর ও রাস্তার আবর্জনা সংগ্রহ, অপসারণ ও ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা।
২০। মৃত পশুর দেহ অপসারণ ও নিয়ন্ত্রণ এবং পশু জবাই নিয়ন্ত্রণ।
২১. মৃত পশুর দেহ অপসারণ ও নিয়ন্ত্রণ এবং জবাই নিয়ন্ত্রণ।
২২. ইউনিয়নে নতুন বাড়ি, দালান নির্মাণ ও পুন:নির্মাণ এবং বিপজ্জনক দালান নিয়ন্ত্রণ।
২৩. কুয়া, পানি তোলার কল, জলধার, পুকুর এবং পানি সরবরাহের অন্যান্য উৎসের ব্যবস্থাপরনা
২৪. খাবার পানির উৎসের দূষণ রোধ এবং জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর সন্দেহযুক্ত কূপ, পুকুর বা পানি সরবরাহের অন্যান্য স্থানের পানি ব্যবহার নিষিদ্ধ করা।
২৫. খাবার পানির জন্য সংরক্ষিত কূপ, পুকুর বা পানি সরবরাহের অন্যান্য স্থানে বা নিকটবর্তী স্থানে গোসল, কাপড় কাঁচা বা পশু গোসল করানো নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করা।
২৬. পুকুর বা পানি সরবরাহের অন্যান্য স্থানে বা নিকটবর্তী স্থানে শন, পাট বা অন্যান্য গাছ ভিজানো নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করা।
২৭. আবাসিক এলাকার মধ্যে চামড়া রং করা বা পাকা করা নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করা।
২৮. আবাসিক এলকার মাটি খনন করিয়া পাথর বা অন্যান্য বস্তু উত্তোলন নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করা।
২৯. আবাসিক এলাকায় ইট, মাটির পাত্র বা অন্যান্য ভাটি নির্মাণ নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করা।
৩০. অগ্নি, বন্যা, শিলাবৃষ্টিসহ ঝড়, ভূমিকম্প বা অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় তৎপরতা গ্রহণ ও সরকারকে সার্বক্ষণিক সহায়তা করা।
৩১. বিধবা, এতিম, গরীব ও দু:স্থ ব্যক্তিদের তালিকা সংরক্ষণ ও সাহায্য করা।
৩২. সমবায় আন্দোলন ও গ্রামীণ শিল্পের উন্নয়ন ও উৎসাহ প্রদান।
৩৩. বাড়তি খাদ্য উৎপাদনের ব্যবস্থা গ্রহণ।
৩৪. গবাদি পশুর খোয়াড় নিয়ন্ত্রণ ও রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থা করা।
৩৫. প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রের ব্যবস্থা করা।
৩৬. ইউনিয়নের বাসিন্দাদের নিরাপত্তা, আরাম-আয়েশ বা সুযোগ সুবিধার জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণ।
৩৭. ই-গভর্ণেন্স চালু ও উৎসাহিতকরণ।
৩৮. ইউনিয়ন পরিষদের মত সদৃশ কাজে নিয়োজিত অন্যান্য সংস্থার সাথে সহযোগিতা সম্প্রসারণ।
৩৯. সরকার কর্তৃক সময়ে সময়ে আরোপিত দায়িত্বাবলী।
২০২১-২০২২ অর্থ বছরের এলজিএসপি-২ এর আওতায় স্কীমসমূহের
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৬নং ওয়াডে বড়টিয়া চিনাখোলা চিনাখোলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ হইতে চিনাখোলা সানুর বাড়ী পর্যন্ত এইচবিবি দ্বারা উন্নয়ন। ০৬ ২.৬৯,৬৯৪/-
০২ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৭নং ওয়াডে কৈজুরী মোজামের বাড়ী হইতে কৈজুরী আফাজের বাড়ী পর্যন্ত এইচবিবি দ্বারা উন্নয়ন। ০৭ ৩.০০.০০০/-
০৩ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৮নং ওয়ার্ডে আকন্দপাড়া রাইজুদির বাড়ী হইতে আকন্দপাড়া মসজিদ পর্যন্ত এইচবিবি দ্বারা উন্নয়ন। ০৮ ২.০০.০০০/-
০৪ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৭নং ওয়ার্ডে কৈজুরী ইয়াকুবের বাড়ী হইতে কৈজুরী মহাবের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা এইচবিবি দ্বারা উন্নয়ন। ০৭ ৪,৯৫.০০০/-
০৫ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৭নং ওয়ার্ডে শুভকী ঋৃষিপাড়া বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের জন্য পানির ট্যাংক স্থাপন। ০৭ ১,৮০,০০০/-
০৬ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৩নং ওয়ার্ডে পুটিয়াজানী আকন্দপাড়া পাকা রাস্তা হইতে সওদাগর পাড়া মোন্তাজের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সিসি ঢালাই। ০৩ ১,০০,০০০/-
০৭ পাথরাইল ইউনিয়নে ০১নং ওয়ার্ডে পাথরাইল কালী মন্দির হইতে পবিত্র সাহার বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সিসি ঢালাই। ০১ ১,৫০,০০০/-
০৮ পাথরাইল ইউনিয়নে ০১নং ওয়ার্ডে পাথরাইল বাজারের রাস্তা সিসি ঢালাই। ০১ ১,৫০,০০০/-
০৯ পাথরাইল ইউনিয়নে ০২নং ওয়াডে পাথরাইল তিন রাস্তার মোড় হইতে পাথরাইল পূর্বপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত এইচবিবি দ্বারা উন্নয়ন। ০২ ২.০০.০০০/-
১০ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৩নং ওয়াডে দেওজান শীল বাড়ী হইতে সোরহাব এর বাড়ী পর্যন্ত সিসি ঢালাই। ০৩ ১.০০.০০০/-
১১ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৩নং ওয়াডে চন্ডী দেলদুয়ার-টাঙ্গাইল রাস্তা হইতে চন্ডী ইমান আলীর বাড়ী পর্যন্ত এইচবিবি দ্বারা উন্নয়ন। ০৩ ১.০০.০০০/-
১২ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৪নং ওয়াডে পারজাতপুর আমদালীর বাড়ী হইতে পারিজাতপুর বছেরের বাড়ী পর্যন্ত সিসি ঢালাই। ০৪ ১.০০.০০০/-
১৩ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৫নং ওয়াডে চিনাখোলা মসজিদ হইতে চিনাখোলঅ হাবিবের বাড়ী পর্যন্ত এইচবিবি দ্বারা উন্নয়ন। ০৫ ১.০০.০০০/-
১৪ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৯নং ওয়াডে নলশোধা বাজার হইতে নলশোধা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত এইচবিবি দ্বারা উন্নয়ন। ০৯ ২.০০.০০০/-
১৫ পাথরাইল ইউনিয়নে ০১নং ওয়ার্ডে পাথরাইল কর্মকারপাড়া স্কুলরোড হইতে সমীর কর্মকারের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সিসি ঢালাই। ০১ ১,৪৩,৪৩৫/-
১৬ পাথরাইল ইউনিয়নে ০১নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০১ ২,০০,০০০/-
১৭ পাথরাইল ইউনিয়নে ০২নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০২ ২,০০,০০০/-
১৮ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৩নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৩ ২,০০,০০০/-
১৯ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৪নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৪ ২,০০,০০০/-
২০ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৫নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৫ ২,০০,০০০/-
২১ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৬নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৬ ২,০০,০০০/-
২২ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৭নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৭ ২,০০,০০০/-
২৩ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৮নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৮ ২,০০,০০০/-
২৪ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৯নং ওয়ার্ডে দরিদ্র পরিবারের মধ্যে স্বাস্থ্য সম্মত পানি পানের জন্য নলকূপ স্থাপন। ০৯ ২,০০,০০০/-
২০২১-২০২২ অর্থ বছরের অতি দরিদ্রের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচীর আওতায় প্রকল্প তালিকা সমূহ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ দেওজান কবরস্থান হইতেআরড়া রঘু মনিন্দ্র মন্ডল এর বাড়ী পর্যন্ত ভায়া পাথরাইল দয়াল সুত্রধর এর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ১-৩ ৪,০০,০০০/-
০২ মঙ্গলহোড় কবিরের বাড়ী বাড়ী হইতে চিনাখোলা ঈদগাহ মাঠ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কারও ঈদগাহ মাঠ ভরাট ভায়া কুমুরিয়া কবরস্থান পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ও কুমুরিয়া কবরস্থান মাটি ভরাট। ৪-৬ ৪,০০,০০০/-
০৩ নলশোধা বাজার হইতে নরুন্দা রাম প্রসাদ সরকার মেম্বারের বাড়ীর নিকট দিয়ে কৈজুরী মতি মিয়ার বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ৭-৯ ৪,০০,০০০/-
০৪ আরড়া রঘু হইতে পাথরাইল হইয়া দেওজান পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ১-৩ ৪,০০,০০০/-
০৫ দশকিয়া ছলুর বাড়ী হইতে চিনাখোলা সুনিলের বাড়ীর পার্শ্ব দিয়ে বড়টিয়া মাদ্রসা পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ৪-৬ ৪,০০,০০০/-
০৬ নলশোধা হইতে আকন্দপাড়া হইয়া শুভকী বটতলা পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ৭-৯
০৭ বিষ্ণপুর আয়েনের বাড়ী হতে গোপালপুর হয়ে পাইকপাড়া আকন্দপাড়া হইয়া নরুন্দা পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ০৯ ৩,০০,০০০/-
০৮ চিনাখোলা সানুর বাড়ী হইতে চিনাখোলা মাদ্রাসা হইয়া চিনাখোলা মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। ০৫ ৩,৫০,০০০/-
০৯ দশকিয়া কবরস্থানে মাটি ভরাট। ০৪ ৪,০০,০০০/-
১০ শুভকী হাসান আলীর বাড়ী হইতে শুভকী ওমর আলীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা পুনঃনির্মাণ। ০৭ ৩,০০,০০০/-
১১ দেওজান সুইস গেট হতে চিনাখোলা মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা পুনঃনির্মাণ। ০৩ ৩,৫০,০০০/-
১২ বড়টিয়া ব্রীজ হতে বেড়াবুচনীয়া পাকা রাস্তা পর্যন্ত রাস্তা মেরামত ও প্যালাসাইটিং। ০৬ ৪,০০,০০০/-
২০২১-২০২২ অর্থ বছরের অতি দরিদ্রের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচীর আওতায় নন-ওয়েজ প্রকল্প তালিকা সমূহ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ কুমুরিয়া কবরস্থানের বাউন্ডাড়ী ওয়াল নির্মাণ। ০৬ ১,০০,০০০/-
০২ নলশোধা ঘোষ বাড়ীর নিকট রাস্তার পশ্চিম পার্শ্বে প্যালাসাইটিং ০৯ ১,০০,০০০/-
০৩ নরুন্দা কবরস্থ্ানের বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ। ০৮ ৯০,০০০/-
০৪ দেওজান কবরস্থ্ানের বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ। ০৩ ৯০,০০০/-
২০২১-২০২২ অর্থ বছরের কাবিখার আওতায় স্কীমসমূহের
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পাথরাইল ইউনিয়নের পাথরাইল বাজারের দক্ষিণে লাল মিয়ার বাড়ীন মোড় হইতে গাদতলা হইয়া আরড়া রঘু পচা মন্ডলের বাড়ী পর্যন্ত বাধ নিমার্ণ। ০২ ১৫.০০০
০২ পাইকপাড়া হইতে নরুন্দা গোরস্থান পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ। ০৮ ১৫.০০০
০৩ নলশোধা জামে মসজিদ ও চন্ডী জামে মসজিদে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৯ ১২.০০০
০৫ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৭নং ওয়ার্ডে মোঃ রফিকুল ইসলাম এর বাড়ীতে ও শুভকী আনন্দ বাদ্যকর এর বাড়ীতে এবং ০৮নং ওয়ার্ডে নরুন্দা রনি ঘোষ ঠাকুর এর বাড়ীতে ও আকন্দাপাড়া শাহীনের বাড়ীতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৭ ৪,০০,০০০/-
২০২১-২০২২ অর্থ বছরের টি.আর প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ বড়টিয়া আমেনা বেগম এর বাড়ীতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৫ ২.০০০
০২ পাথরাইল পশ্চিমপাড়া জামে মসজিদে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৭ ২.০০০
০৩ গাদতলা হইতে আরড়া রঘু পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৪ ২.০০০
০৪ পাথরাইল ইউনিয়নে ০৩নং ওয়ার্ডে দেওজান অনিল কুমার সরকার এর বাড়ীতে ও চন্ডী মফিজ উদ্দিনের বাড়ীতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০৬ ২.০০০
০৫ পাথরাইল ইউনিয়নে ০১নং ওয়ার্ডে অসীম কুমার ঘোষ এর বাড়ীতে ও ০২নং ওয়ার্ডে শহীদ পীর সাহেবের বাড়ীতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০২ ২.০০০
০৬ দেওজান ভানু দাসের বাড়ীতে সোলার প্যানেল স্থাপন। ০১ ২.০০০
০৭ পাইকপাড়া গোরস্থান হইতে নরুন্দা সঃ প্রাঃ বিঃ পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ০৮ ২.০০০
০৮ পাথরাইল ইউনিয়নের চন্ডী হইতে মাইল গারা পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ০৩ ২.০০০
০৯ দেওজান সুইচ গেট হইতে চিনাখোলা মঙ্গলহোড় হইয়া বান্দাবাড়ী পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ০৩ ২.০০০
১০ পাথরাইল ইউপির গৌরাঙ্গ মাষ্টারের বাড়ী হইতে নলশোধা বালিকা বিঃ হইয়া পাথরাইল স্কুল পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ০১ ২.০০০
১১ আকন্দপাড়া আলা উদ্দিনের মিল হইতে লতিফপুর পর্যন্ত রাস্তা মেরামত। ০৮ ২.০০০
২০২১-২০২২ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের নিজেস্ব আয় হতে প্রকল্প সমূহ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ প্রাকৃতি দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিদের পুণর্বাসন। ১-৯ ২,০০,০০০/-
০২ বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ করা জন্য জনসচেনতা বৃদ্ধি করণ। ১-৯ ৫০,০০০/-
০৩ যৌতুক বিরোধী জনসচেনতা বৃদ্ধি করণ। ১-৯ ৫০,০০০/-
২০২১-২০২২ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের ১% এর প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ ইউ.পি ভবন মেরামত ০১ ১,০০,০০০/-
০২ গোপালপুর আবু সুফিয়ানের বাড়ী হইতে বিষ্ণুপুর আফাজের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার । ১,০০,০০০/-
০৩ পাথরাইল দেলোয়ারের বাড়ী হতে পাথরাইল সাহাপাড়া লতিফের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ১,০০,০০০/-
০৪ নলশোধা দিঘীরপাড় হতে পাথরাইল উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ১,০০,০০০/-
০৫ বিষ্ণুপুর উবিনীগ হইতে বিষ্ণুপুর সাইফুলের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার । ১,০০,০০০/-
০৬ দেওজান চিনাখোলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পিছনে মাটি ভরাট । ১,০০,০০০/-
০৭ কৈজুরী জামে মসজিদ সংস্কার। ০৭ ১,০০,০০০/-
০৮ পাথরাইল কালী মন্দির সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
০৯ পাথরাইল ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে বাশেঁর সাকো নির্মাণ। ১-৯ ১,০০,০০০/-
১০ আকন্দপাড়া মোস্তাফিজুর রহমানের বাড়ী হইতে পাইকপাড়া দুলালের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার । ০৮ ১,০০,০০০/-
১১ নরুন্দা কবরস্থান হইতে আকন্দপাড়া পাকা রাস্তা পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
১২ নুরে মদিনা ইসলামিয়া ক্যাডেট মাদ্রাসা মাঠে মাটি ভরাট। ০৭ ১,০০,০০০/-
১৩ পাথরাইল সুভাষ সূত্রধরের বাড়ী হইতে পাথরাইল শিব মন্দির পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
১৪ শুভকী মনিদাস পাড়া কালী মন্দির প্রঙ্গণে মাটি ভরাট। ০৭ ১,০০,০০০/-
১৫ নরুন্দা চান মিয়ার বাড়ী হইতে নরুন্দা নায়েব আলীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৮ ১,০০,০০০/-
১৬ চিনাখোলা কবরস্থান হইতে বড়টিয়া চিনাখোলা সঃ প্রাঃ বিঃ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৬ ১,০০,০০০/-
১৭ কুমুরিয়া মসজিদ হইতে কুমুরিয়া মাষ্টার বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ০৬ ১,০০,০০০/-
১৮ পাথরাইল জবেদের বাড়ী হইতে নলশোধা দিঘিরপাড় পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মাণ। ০১ ১,০০,০০০/-
১৯ পাথরাইল ইউনিয়নে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ। ১-৯ ১,০০,০০০/-
২০ পাথরাইল ইউনিয়নে দরিদ্র কৃষকদেও বিনা মূল্যে সার ও কীটনাশক সরবরাহ। ১-৯ ১,০০,০০০/-
২১ নলশোধা আমিনুর এর বাড়ী হইতে গোপালপুর ইসাক আলীর বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৯ ১,০০,০০০/-
২২ পাথরাইল বেল্লাল এর বাড়ী হইতে পাথরাইল সহিদেও বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
২৩ শুভকী সাদেকের বাড়ী হইতে শুভকী নজরুলের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ০৭ ১,০০,০০০/-
২৪ পাথরাইল ইউনিয়নে বিশুদ্ধ পানি পানের জন্য নলকুপ সরবরাহ ও স্থাপন ১-৯ ১,০০,০০০/-
২৫ কৈজুরী মসজিদ হইতে কৈজুরী রফিক মাষ্টারের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০৭ ১,০০,০০০/-
২৬ পাথরাইল আঃ ওহাব আমিনের বাড়ী হইতে নলশোধা কার্তিক বসাকের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। ০১ ১,০০,০০০/-
২৭ বিষ্ণুপুর সঃ প্রাঃ বিঃ আসবাবপত্র সরবরাহ। ০৯ ১,০০,০০০/-
২৮ বড়টিয়া সঃ প্রাঃ বিঃ আসবাবপত্র সরবরাহ। ০৬ ১,০০,০০০/-
২৯ পুটিয়াজানী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসবাবপত্র সরবরাহ। ০৭ ১,০০,০০০/-
২০২১-২০২২ অর্থ বছরে পাথরাইল ইউনিয়নের হাট-বাজার প্রকল্প সমূহঃ
ক্রমিক নং প্রকল্পের নাম ওয়ার্ড নং সম্ভাব্য বরাদ্দের পরিমাণ মন্তব্য
০১ পুটিয়াজানী হাটে পানি নিস্কাশনের জন্য ড্রেন নির্মাণ। ০৭ ২,০০,০০০/-